ঢাকা ০৯:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৫ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
অপরাধী হাসিনাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপে ভারত ইন্টারপোলের জালে বেনজীর হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর দাবি জোরদার হচ্ছে ভারতে! এটুআই ছিল মিলেমিশে লুটপাটের প্রকল্প আওয়ামী লুটপাটে পঙ্গু ইডিসিএল বিদেশেও বিচার সম্ভব শেখ হাসিনার ‘দুঃখিত, আপা! এটাই শেষ!!’ : হাসিনার উদ্দেশ্য প্রেস সচিব জাতীয় সংসদ ভোটের পর পুলিশে পদকের মচ্ছব রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন প্রফেসর ইউনূস ও তার দাবার চাল। পদত্যাগ করছেন উপদেষ্টা নাহিদ, আসছে নতুন দল ট্রাম্প প্রশাসনের ক্ষমতাবান ইলন মাস্কের সঙ্গে যে আলোচনা হলো ড. ইউনূসের শ্যামল দত্তের অ্যাকাউন্টে ১০৪২ কোটি টাকার লেনদেন কিভাবে পারে এত পাষণ্ড হতে, হাসিনাকে বললেন আসিফ নজরুল জাতিসংঘের রিপোর্ট ‘শেখ হাসিনার নির্দেশেই গুলি’! তসলিমার ‘চুম্বন’ প্রকাশকের জয় বাংলা স্লোগান, মব জাস্টিস উস্কে দেয়ার ভারতীয় প্ল্যান? জরুরি ওষুধেও ব্যবসার ফাঁদ:ওষুধের বাজারে অরাজকতা এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠকের সম্ভাবনা ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ৬ ডিসেম্বর ধানমন্ডি ৩২: প্রতিশোধের ক্রোধে উন্মাদ প্রায় শেখ হাসিনা

আমাদের ডিভোর্স হয়েছে ৭-৮ মাস আগে- তানিয়া

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৫:৪৪:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই ২০২২
  • / 86
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‘দিনশেষে আমার সন্তানদের বাবা সে। তার যদি কিছু হয়ে যায়, তাহলে সন্তানরা ভালো থাকবে না। সন্তানরা তার বাবাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। আমাকেও খুব ভালোবাসে। উভয়ের জন্যই ওদের কষ্ট হবে। আমি মনে করি, এটি কাদা ছোড়াছুড়ির বিষয় না। যা কিছুই হয়েছে, সবকিছু নিয়মের মধ্যে হয়েছে।
সন্তানরা এখন আমার সঙ্গেই থাকছেন। যতদূর জেনেছি, সোনিয়ার আগের ঘরের এক সন্তান আছে। সম্ভবত ছেলে। আমার এক সন্তান বিদেশে চাকরি করছে। আর ছোট সন্তান আমার কাছেই আছে। টুটুল সোনিয়ার সঙ্গেই এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকছেন। আর একটি বিষয় পরিস্কারভাবে জানাতে চাই যে, আমাদের বিচ্ছেদ হয়েছে ৭-৮ মাসের মতো হবে। এখনো এক বছর হয়নি।
আমরা এক বাসাতে থাকলেও এ সময়টা আলাদা থেকেছি। মানসিক দিক থেকে আমাদের দূরত্ব ছিল। অনেক কিছুই মতের অমিলের কারণে হয়েছে। যেগুলো একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়।
ডির্ভোসের পর আমাদের কথা হয়নি। মানুষের চিন্তা-চেতনার জায়গা ভিন্ন হয়। সবার চিন্তা চেতনা এক না-ও হতে পারে। ডির্ভোসের পরেও আমি সবসময় চেষ্টা করেছি, যোগাযোগ রাখার। কিন্তু যোগাযোগ করতে পারিনি। টুটুলের সব জায়গা থেকে আমি কালো তালিকায় আছি। সন্তানদের ভরণপোষণের একটা ব্যাপার থাকে। দুজনে কথা বলে বিষয়টি ঠিক করে নিতাম। তবে অনেক চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে পারিনি। যোগাযোগের সবমাধ্যম বন্ধ। তবে সন্তানদের সঙ্গে টুটুলের যোগাযোগ হয়।’

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আমাদের ডিভোর্স হয়েছে ৭-৮ মাস আগে- তানিয়া

আপডেট সময় : ০৫:৪৪:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই ২০২২

‘দিনশেষে আমার সন্তানদের বাবা সে। তার যদি কিছু হয়ে যায়, তাহলে সন্তানরা ভালো থাকবে না। সন্তানরা তার বাবাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। আমাকেও খুব ভালোবাসে। উভয়ের জন্যই ওদের কষ্ট হবে। আমি মনে করি, এটি কাদা ছোড়াছুড়ির বিষয় না। যা কিছুই হয়েছে, সবকিছু নিয়মের মধ্যে হয়েছে।
সন্তানরা এখন আমার সঙ্গেই থাকছেন। যতদূর জেনেছি, সোনিয়ার আগের ঘরের এক সন্তান আছে। সম্ভবত ছেলে। আমার এক সন্তান বিদেশে চাকরি করছে। আর ছোট সন্তান আমার কাছেই আছে। টুটুল সোনিয়ার সঙ্গেই এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকছেন। আর একটি বিষয় পরিস্কারভাবে জানাতে চাই যে, আমাদের বিচ্ছেদ হয়েছে ৭-৮ মাসের মতো হবে। এখনো এক বছর হয়নি।
আমরা এক বাসাতে থাকলেও এ সময়টা আলাদা থেকেছি। মানসিক দিক থেকে আমাদের দূরত্ব ছিল। অনেক কিছুই মতের অমিলের কারণে হয়েছে। যেগুলো একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়।
ডির্ভোসের পর আমাদের কথা হয়নি। মানুষের চিন্তা-চেতনার জায়গা ভিন্ন হয়। সবার চিন্তা চেতনা এক না-ও হতে পারে। ডির্ভোসের পরেও আমি সবসময় চেষ্টা করেছি, যোগাযোগ রাখার। কিন্তু যোগাযোগ করতে পারিনি। টুটুলের সব জায়গা থেকে আমি কালো তালিকায় আছি। সন্তানদের ভরণপোষণের একটা ব্যাপার থাকে। দুজনে কথা বলে বিষয়টি ঠিক করে নিতাম। তবে অনেক চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে পারিনি। যোগাযোগের সবমাধ্যম বন্ধ। তবে সন্তানদের সঙ্গে টুটুলের যোগাযোগ হয়।’