কথায় নয়,কাজেই তার প্রমাণ। আশুলিয়া থানার যেখানেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে যারা কটুক্তি করার চেষ্টা চালাবে সেখানেই ইয়ারপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সোহেল সরকারের নেতৃত্বে দেশবিরোধী স্বৈরাচারীদেরকে প্রতিহত করতে সবসময় সোচ্চার থাকবে। মিটিং-মিছিলের তার প্রমান। দায়িত্বজ্ঞান,ক্ষমতার অপব্যবহার না করা এবং প্রতিকুল অবস্থায় উপস্থিত বুদ্ধির সঠিক প্রয়োগ সহ তার উপর দলের নেতাদের দেওয়া দায়িত্ব তিনি যথাযথ ভাবে পালন করতে পারেন। যে কারনে আজ তিনি অন্য দশজন যুবলীগ নেতার থেকে একটু ভিন্ন।
দলের নেতৃত্ব দেওয়ার কাজে বাধা-বিপত্তি, আদেশ-নিষেধ থাকবেই রাজনৈতিক কর্মীদের আবদার এবং তদবির সব কিছুর উর্দ্ধে উঠে যিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়ে আশুলিয়া থানা যুবলীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের নির্দেশেই নিরলস ভাবে দলের এবং মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন।
তিনি ইয়ারপুর ইউনিয়ন যুবলীগকে বিগত দিনের চেয়ে অনেক শক্তিশালী করে তুলেছেন বলেও জানিয়েছেন সিনিয়র নেতৃবৃন্দরা।
সততা,ন্যায়, নিষ্ঠা ও কর্তব্য বোধের সমন্বয় ঘটিয়ে যিনি সকল অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলতে পারেন তিনি ইয়ারপুর ইউনিয়ন এর কৃতি সন্তান মোঃ সোহেল সরকার। দলের দায়িত্ব আর মানব সেবাই তার একমাত্র চেষ্টা।
দলের দায়িত্ব পালনে তিনি সাফল্যের অধিকারী রাজনীতিক জগতে যুবলীগকে এগিয়ে নিতে যোগ্যতা ও মেধা দিয়ে সাফল্যের মূলমন্ত্র তিনি ।প্রবল দায়িত্ব,সততা, যোগ্যতা,মেধা- বুদ্ধিমত্তা,সঠিক ও সুষ্ঠ নেতৃত্বদান। তিনি তার ধৈর্য্য-মেধা,বুদ্ধি দিয়ে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য।
আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহবায়ক মোঃ কবির হোসেন সরকার ও যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মাইনুল ইসলাম ভুঁইয়ার সঙ্গে থেকে যুবলীগকে আরও শক্তিশালীর দারপ্রান্তে পৌঁছায়ে নিয়ে যেতে চান।
তিনি ইয়ারপুর ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর ইয়ারপুর ইউনিয়ন যুবলীগ আগের চেয়ে দ্বিগুন শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। তিনি তরুণ ও উদীয়মান একজন যুবলীগ নেতা।
তিনি তারুণ্যের প্রতীক তার কোনো অর্থের প্রতি কোন লোভ-লালসা নেই বললেই চলে। তার জীবনটা একটা কাল্পনিক গল্পের মতো।তিনি স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসায় উন্নয়নের জন্য সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেন। তিনি এলাকার দুঃস্থ,দরিদ্র, অসহায় মানুষকে ভালোবাসেন এবং সেবা করেন। তিনি আওয়ামীলীগের অঙ্গ-সংগঠনের ইয়ারপুর ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অত্যান্ত নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
সামাজিক ও পারিবারিক ব্যক্তি জীবনে অত্যন্ত সুখী এই মানুষটির মুখোমুখি হলে তিনি বলেন, সমাজ,দেশ ও দেশের মানুষের সেবা করার উত্তম সুযোগ পাওয়া যায় রাজনীতি করে। কারন যারা রাজনীতি করে তারাই জনগনের সঙ্গে সকল কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত থাকে। তাই সাধারন মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া যায়।দলমতের উর্দ্ধে উঠে মোঃ সোহেল সরকার তার অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যথেষ্ট সফলতার পরিচয় দিয়েছেন।
সে কারনে আজ তিনি দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের কাছে একজন দায়িত্বশীল ও মানবতার প্রশংসনীয় নাম হিসেবে সকলের কাছে প্রিয়।