ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) অডিটোরিয়ামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ফজলে শামস পরশ বলেন, বাঙালির ইতিহাসে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বিজয় হচ্ছে সবচেয়ে বড় অর্জন, আমাদের গর্বের প্রতীক।
এর মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি গণতন্ত্র, সংবিধান, জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা, আমাদের ভূখণ্ড এবং বাঙালি হিসেবে আমাদের পরিচয়। কিন্তু স্বাধীনতাত্তোর আমাদের যা যা অর্জন, যেসব বিষয়ে বাঙালি হিসেবে আমরা গর্ববোধ করি, যেমন পোশাক শিল্প, ক্রিকেট ইত্যাদির মধ্যে আমাদের শ্রেষ্ঠ অর্জন হচ্ছে পদ্মা সেতু।
পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়েছে। এ আত্মবিশ্বাস অর্জন সম্ভব হয়েছে শুধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বের কারণে।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম।
সভা সঞ্চালনা করেন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. খালেদ শওকত আলী, মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. নবী নেওয়াজ, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহম্মেদ, জসিম উদ্দিন মাতুব্বর, মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, মুহা. বদিউল আলম, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, আবু মুনির মো. শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, অ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।