ঢাকা ০৮:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
নবাবগঞ্জের প্রয়াত সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নানের সুযোগ্য কন্যা মেহেনাজ মান্নান ইলিশ ধরায় খরচ ৮৩০ টাকা, ভোক্তার গুনতে হয় অন্তত ২ হাজার নির্বাচন কে সামনে রেখে উত্তাল ঢাকা-১ দোহার-নবাবগঞ্জ আসন আটপাড়ায় কালী মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুর কেন্দুয়ায় মানবপাচার মামলার আসামীরা রিমান্ডে মাস্টারমাইন্ডের নাম প্রকাশ করেছে ‎ ‎কেন্দুয়ায় মানবপাচারের মামলায় চীনা নাগরিকসহ দুই আসামীকে কারাগারে প্রেরণ কেন্দুয়া থেকে তিন নারীকে চীনে পাচারের চেষ্টা; চীনা নাগরিকসহ আটক দুইজন কেন্দুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৫ ‎কেন্দুয়ায় প্রকল্পের অনিয়ম তদন্তের সময় হাতাহাতি: ইউএনও আহত কেন্দুয়ায় প্রশাসনের অভিযানে অবৈধ জাল ধ্বংস ওসমান হাদী দাবিতে ঘনিষ্ঠ ভিডিও প্রচার, সামনে এলো আসল সত্য ব্লাড মুন দেখা যাবে রোববার, চাঁদ লাল হওয়ার কারণ কী? তিন দলই প্রধান উপদেষ্টার অধীনে নির্বাচন চায়: প্রেস সচিব টিউলিপ বাংলাদেশি এনআইডি ও পাসপোর্টধারী, রয়েছে টিআইএনও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা নরেন্দ্র মোদিকে উপহার দেওয়া ছবিটি সম্পর্কে যা জানা গেল বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান ড. ইউনূস বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে মোদির ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রেসসচিব চীন সফরে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যে ভারতে তোলপাড়

জালাল মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে অসংগতি নিয়ে প্রশ্ন?

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৪:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
  • / 229
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‎জালাল মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে অসংগতি নিয়ে প্রশ্ন?

‎কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি:
‎নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভার এডিপি খাতের অর্থায়নে নির্মিত “জালাল মঞ্চ” নিয়ে প্রশাসনিক অসংগতি দেখা দিয়েছে। ১৬ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে “বাস্তবায়নে: কেন্দুয়া উপজেলা প্রশাসন” লেখা থাকায় স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে—যখন প্রকল্পের অর্থ এসেছে পৌরসভার এডিপি খাত থেকে, তখন বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে উপজেলা প্রশাসনের নাম কেন উল্লেখ করা হলো?

‎সূত্র জানায়, জালাল মঞ্চটি পৌর এলাকার অভ্যন্তরে নির্মিত হয়েছে এবং কাজের অর্থ বরাদ্দ এসেছে পৌরসভার এডিপি খাত থেকে। কিন্তু উদ্বোধনী ফলকে পৌরসভার পরিবর্তে উপজেলা প্রশাসনের নাম থাকায় অনেকেই বিষয়টিকে প্রশাসনিক বিভ্রাট বা তথ্যগত ভুল বলে মনে করছেন।

‎এ বিষয়ে সচেতন মহলের দাবি, প্রকল্পের অর্থায়ন ও বাস্তবায়নের মধ্যে স্বচ্ছতা রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের ফলকে প্রকৃত বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের নাম সঠিকভাবে উল্লেখ করা উচিত। অন্যথায় ভবিষ্যতে হিসাব ও অডিট সংক্রান্ত জটিলতা তৈরি হতে পারে।

‎এ বিষয়ে কেন্দুয়া পৌরসভার সাব এসিস্ট্যান্ট ইন্জিনিয়ার রাজু আহমেদ জানান-জালাল মঞ্চ নির্মাণে কেন্দুয়া পৌরসভা এডিপি খাত থেকে ১৬ লক্ষ ৩৮ হাজার ৬১১ টাকা ৪৫ পয়সা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও উপজেলা প্রশাসনের বরাদ্দও রয়েছে। কেন্দুয়া পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদের বরাদ্দে নির্মিত হয়েছে। তবে উপজেলা পরিষদের বরাদ্দ কত আমার জানা নেই।

‎এ বিষয়ে কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রশাসক এবং কেন্দুয়া পৌর প্রশাসক ইমদাদুল হক তালুকদার মুঠোফোনে গণমাধ্যমকর্মীকে বলেন-এক সাথে অনেকগুলো উদ্বোধনী ফলক করায় জালাল মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে ভুল হয়ে গেছে। তা অল্প সময়ের মধ্যে সংশোধন করা হবে।
‎্
‎উল্লেখ্য, জালাল মঞ্চটি সম্প্রতি নির্মিত হয়ে উদ্বোধন সম্পন্ন হয়েছে। এ নিয়ে পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মধ্যে দায়িত্ব নির্ধারণ ও ফলকের তথ্য সংশোধন নিয়ে আলোচনা চলছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জালাল মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে অসংগতি নিয়ে প্রশ্ন?

আপডেট সময় : ০৭:৫৪:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

‎জালাল মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে অসংগতি নিয়ে প্রশ্ন?

‎কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি:
‎নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভার এডিপি খাতের অর্থায়নে নির্মিত “জালাল মঞ্চ” নিয়ে প্রশাসনিক অসংগতি দেখা দিয়েছে। ১৬ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে “বাস্তবায়নে: কেন্দুয়া উপজেলা প্রশাসন” লেখা থাকায় স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে—যখন প্রকল্পের অর্থ এসেছে পৌরসভার এডিপি খাত থেকে, তখন বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে উপজেলা প্রশাসনের নাম কেন উল্লেখ করা হলো?

‎সূত্র জানায়, জালাল মঞ্চটি পৌর এলাকার অভ্যন্তরে নির্মিত হয়েছে এবং কাজের অর্থ বরাদ্দ এসেছে পৌরসভার এডিপি খাত থেকে। কিন্তু উদ্বোধনী ফলকে পৌরসভার পরিবর্তে উপজেলা প্রশাসনের নাম থাকায় অনেকেই বিষয়টিকে প্রশাসনিক বিভ্রাট বা তথ্যগত ভুল বলে মনে করছেন।

‎এ বিষয়ে সচেতন মহলের দাবি, প্রকল্পের অর্থায়ন ও বাস্তবায়নের মধ্যে স্বচ্ছতা রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের ফলকে প্রকৃত বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের নাম সঠিকভাবে উল্লেখ করা উচিত। অন্যথায় ভবিষ্যতে হিসাব ও অডিট সংক্রান্ত জটিলতা তৈরি হতে পারে।

‎এ বিষয়ে কেন্দুয়া পৌরসভার সাব এসিস্ট্যান্ট ইন্জিনিয়ার রাজু আহমেদ জানান-জালাল মঞ্চ নির্মাণে কেন্দুয়া পৌরসভা এডিপি খাত থেকে ১৬ লক্ষ ৩৮ হাজার ৬১১ টাকা ৪৫ পয়সা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও উপজেলা প্রশাসনের বরাদ্দও রয়েছে। কেন্দুয়া পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদের বরাদ্দে নির্মিত হয়েছে। তবে উপজেলা পরিষদের বরাদ্দ কত আমার জানা নেই।

‎এ বিষয়ে কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রশাসক এবং কেন্দুয়া পৌর প্রশাসক ইমদাদুল হক তালুকদার মুঠোফোনে গণমাধ্যমকর্মীকে বলেন-এক সাথে অনেকগুলো উদ্বোধনী ফলক করায় জালাল মঞ্চের উদ্বোধনী ফলকে ভুল হয়ে গেছে। তা অল্প সময়ের মধ্যে সংশোধন করা হবে।
‎্
‎উল্লেখ্য, জালাল মঞ্চটি সম্প্রতি নির্মিত হয়ে উদ্বোধন সম্পন্ন হয়েছে। এ নিয়ে পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মধ্যে দায়িত্ব নির্ধারণ ও ফলকের তথ্য সংশোধন নিয়ে আলোচনা চলছে।