প্রি-পেইড মিটার নিয়ে গ্রাহকদের ক্ষোভ
ভরতেই ফুরিয়ে যায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা
- আপডেট সময় : ০৬:৪৬:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- / ৫০৩৮ বার পড়া হয়েছে
প্রথম পাতা
প্রকাশ: ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ০০:০০
প্রি-পেইড মিটার নিয়ে গ্রাহকদের ক্ষোভ
ভরতেই ফুরিয়ে যায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক
ভরতেই ফুরিয়ে যায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা
বিদ্যুতের দাম বাড়ানো নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ রয়েছে। প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকরা জানান, আগে রিচার্জ করা টাকা দিয়ে যে কয়দিন চলত, এখন তার চেয়ে কম দিন যাচ্ছে। তাঁরা বলছেন, ডিমান্ড চার্জ ও মিটারভাড়া তাঁদের কাছ থেকে নেওয়া অযৌক্তিক।
বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষে বলা হয়, এক ফেজের মিটারের দাম সাত হাজার ৬০০ টাকা।
এর ভাড়া নেওয়া হয় মাসে ৪০ টাকা করে, যার ফলে ১০ বছরের কিছু সময় পর মিটারের টাকা পরিশোধ হয়ে যায়। আর ডিমান্ড চার্জ নেওয়া হয় প্রতি কিলোওয়াটে ৪২ টাকা।
রাজধানীর নদ্দায় থাকেন হাসিবুর রহমান পিয়াল। তিনি বাসার মিটারে এক হাজার টাকা রিচার্জ করেন।
এর মধ্যে মিটারভাড়া বাবদ ৪০ টাকা, ডিমান্ড চার্জ ৮৪ টাকা, ভ্যাট ৪৭ টাকা ৬২ পয়সা, সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা কেটে নেওয়া হয়। সব মিলিয়ে এক হাজার টাকার মধ্যে তিনি পান ৮৩২ টাকা ৯২ পয়সা। তিনি বলেন, ‘গত মাসের ৭ তারিখে টাকা ভরেছিলাম। এ মাসের ১ তারিখ আসতে না আসতেই টাকা শেষ।
টাকা ভরতেই ফুরিয়ে যায়। এর আগের দুই মাস গরমের মধ্যেও এক হাজার টাকা ভরলে এক মাস ছয়-সাত দিন চলে যেত। কিন্তু বিদ্যুৎ ব্যবহার একই রকম থাকলেও এবার এক মাসও হয়নি।’
উত্তর বাড্ডার বৈশাখী টেলিকমের স্বত্বাধিকারী আজিজুল হাকিম মুন্না বলেন, ‘ডিমান্ড চার্জ কিসের জন্য নেয়? মিটারের সার্ভিস করতে হয়?’
বেসরকারি চাকরিজীবী আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমি ভাড়াটিয়া। এখন এক বাসায় আছি, কাল আরেক বাসায় চলে যাব, কিন্তু টাকা রিচার্জের সঙ্গে কেন মিটারভাড়া দিতে হবে? এটা দেবেন বাসার মালিক।
’
মিটারের ভাড়ার বিষয়ে ডেসকোর প্রধান প্রকৌশলী (এসঅ্যান্ডডি অপারেশন) মো. মনজুর হক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘মিটার প্রস্তুতকারী কম্পানির পক্ষে বলা হয়—একটি মিটারের লাইফটাইম ১০ বছর। ৪০ টাকা করে নিলে ১৭০ মাস, যা ১০ বছরের ওপরে চলে যায়। এরপর মিটারের দাম উঠে যায়। কিন্তু তারপর আসলে মিটারের ভাড়া নেওয়া বাদ দেওয়া হয় না। এটা নীতিগতভাবেই সিদ্ধান্ত রয়েছে। এখন নতুন করে যেসব মিটার দেওয়া হচ্ছে সেগুলোর টাকা নিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তাদের আর ভাড়া দিতে হয় না। একই সঙ্গে সিকিউরিটির টাকা নেওয়া হয় না।’
ডিমান্ড চার্জ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘গ্রাহক যে পরিমাণ আবেদন করেছেন, সেই পরিমাণ বিদ্যুৎ কম্পানি রেডি রাখতে বাধ্য, সে ক্ষেত্রে কিলোওয়াটপ্রতি ডিমান্ড চার্জ নেওয়া হয়।’
news_google_icon_128কালের কণ্ঠের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
প্রাসঙ্গিক
সম্পর্কিত খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুজনের মৃত্যু
প্রি-পেইড মিটারে গ্রাহকদের ক্ষোভ: ভরতেই ফুরিয়ে যায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা
প্রি-পেইড মিটারে গ্রাহকদের ক্ষোভ: ভরতেই ফুরিয়ে যায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ আইনের বৈধতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ আইনের বৈধতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
হয়রানিমূলক মামলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
হয়রানিমূলক মামলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
প্রথম পাতা
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ০০:০০
নিবন্ধন পেল দুই দল
মান্নার নাগরিক ঐক্যের প্রতীক ‘কেটলি’, নূরের গণ অধিকারের ‘ট্রাক’
নিজস্ব প্রতিবেদক
মান্নার নাগরিক ঐক্যের প্রতীক ‘কেটলি’, নূরের গণ অধিকারের ‘ট্রাক’
রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পেয়েছে নাগরিক ঐক্য এবং গণ অধিকার পরিষদ। মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন নাগরিক ঐক্যকে ‘কেটলি’ প্রতীক এবং ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণ অধিকার পরিষদকে ‘ট্রাক’ প্রতীক দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার ইসি সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে দুই দলকে নিবন্ধন দেওয়ার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২-এর ৬(ক) অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী প্রধান কার্যালয় ২২/১, তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০-এ অবস্থিত নাগরিক ঐক্যকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করেছে।
এ দলের জন্য কেটলি প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে। নিবন্ধন নম্বর ৫২।
পৃথক প্রজ্ঞাপনে ইসি জানায়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২-এর ৬(ক) অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী প্রধান কার্যালয় আল রাজী কমপ্লেক্স (তৃতীয় তলা), বিজয়নগর, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০-এ অবস্থিত ‘গণ অধিকার পরিষদকে (জিওপি)’ পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করেছে। দলটির জন্য ট্রাক প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে এবং নিবন্ধন নম্বর ৫১।
আওয়ামী লীগ সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার নিষেধাজ্ঞায় গণ অধিকার পরিষদকে ইসি আগে নিবন্ধন দেয়নি বলে মন্তব্য করেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। নিবন্ধন পাওয়ার পর বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারের সামনে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘গত বছর ইসিতে ৯২টি দল আবেদন করে। এবি পার্টি ও গণ অধিকার পরিষদ সব শর্ত পূরণ করায় ইসি তাদের নিবন্ধন দেওয়ার বিবেচনায় রাখে।
কিন্তু তৎকালীন সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা দল দুটিকে নিবন্ধন দিতে নিষেধ করায় নির্বাচন কমিশন নিবন্ধন দেয়নি।’
বর্তমান নির্বাচন কমিশন তৎকালীন সরকারের ২০২৪ সালের ‘ভুয়া’ নির্বাচনের সহযোগী ছিল বলে অভিযোগ করেন নুর। তিনি বলেন, ‘তথ্যের যে ঘাটতি ছিল, সেটার পূর্ণতা সাপেক্ষে আজ আমাদের নিবন্ধন দিয়েছে, এ জন্য আমরা ইসিকে ধন্যবাদ জানাই। এই নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ ছিল, এখনো আছে। গত ১৫ বছরে ফ্যাসিবাদ যেভাবে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে দখল করেছে, সেখানে প্রতিষ্ঠানের মধ্যে থেকে কাজ করাটা অনেকের জন্য অসম্ভব ছিল এটা সত্য।
তার মধ্যেও নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। তাদের স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্য ছিল। তারা চাইলে স্বাধীন সিদ্ধান্ত নিতে পারত।’
news_google_icon_128কালের কণ্ঠের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
প্রাসঙ্গিক
প্রথম পাতা
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ০০:০০
টাকা খাওয়া সংসদ সদস্য ও চেয়ারম্যানরা লাপাত্তা
নারায়ণগঞ্জে ৩৯ ইউপিতে নেই সেবা
মনিরুজ্জামান মনির, (আঞ্চলিক) নারায়ণগঞ্জ
টাকা খাওয়া সংসদ সদস্য ও চেয়ারম্যানরা লাপাত্তা
আওয়ামী সরকারের পতনের পর দলীয় জনপ্রতিনিধিরাও লাপাত্তা। সারা দেশের এমন ঘটনার মতো নারায়ণগঞ্জেও একই চিত্র। জেলার ৩৯টি ইউনিয়নের সাবেক সরকারের এমপিদের সমর্থিত ইউপি চেয়ারম্যানরা এখন পলাতক। সরকারও পলাতকদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছে।
এর ফলে সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এদিকে সাবেক সরকারের দলীয় এমপিদের সমর্থনপুষ্ট এই চেয়ারম্যানরা কোটি কোটি টাকা দিয়ে দলীয় মার্কা নৌকা নিয়ে নির্বাচন করে বিজয়ী হলেও এখন এলাকায়ও থাকতে পারছেন না। এমপিরা তাঁদের দলীয় মার্কা এনে দিয়ে যে শতকোটি টাকার মনোনয়ন বাণিজ্য করেছেন, এ সময় তাঁদেরও পাশে পাচ্ছেন না চেয়ারম্যানরা। এমপি, চেয়ারম্যান সবাই রীতিমতো দৌড়ের ওপর আছেন।
জেলার বন্দর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের মধ্যে জাতীয় পার্টি সমর্থিত লাঙল প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন কলাগাছিয়া, বন্দর ও মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা। নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ধামগড় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। অন্যান্য উপজেলার সব কটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হন। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগ চেয়ারম্যান প্রতিপক্ষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রেখে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন না করেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
স্থানীয় এলাকাবাসী ও নির্বাচনে ইচ্ছুক ছিলেন এমন প্রার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, জেলার আড়াইহাজার উপজেলার সব কটি ইউনিয়নে সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম বাবু ওই উপজেলায় তাঁর পছন্দের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বাইরে কাউকে নির্বাচন করতে দেননি। যাঁরা তাঁর নির্দেশ উপেক্ষা করে নির্বাচন করেছেন, এমপির ক্যাডার বাহিনী তাঁদের ওপর নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে। পরে নৌকা প্রতীকের বাইরে থাকা প্রার্থীরা ভয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। একই ঘটনা ঘটেছে রূপগঞ্জ উপজেলার রূপগঞ্জের সাবেক এমপি গোলাম দস্তগীর গাজী, রফিকুল ইসলাম ওরফে আন্ডা রফিকের পছন্দের নৌকা প্রার্থীর ক্ষেত্রেও। তাঁদের প্রার্থীর বাইরে অন্য কাউকে নির্বাচন করতে দেওয়া হয়নি।
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক এমপি শামীম ওসমান, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক এমপি কায়সার হাসনাত ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি সেলিম ওসমানের পছন্দের প্রার্থী নৌকা ও লাঙল প্রতীকের বাইরে কাউকে জেলার নারায়ণগঞ্জ সদর, বন্দর ও সোনারগাঁ উপজেলার কাউকে প্রার্থী হতে দেননি। যাঁরা প্রার্থী হয়েছিলেন, সাবেক এই তিন এমপির ক্যাডার বাহিনী তাঁদের নির্বিচারে হামলা করে পছন্দের প্রার্থীদের জয়ী করে এনেছে। অভিযোগ রয়েছে, নারায়ণগঞ্জের চার এমপি নৌকা ও লাঙলের প্রার্থীদের কাছ থেকে কয়েক শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাঁদের নির্বাচিত হতে সহযোগিতা করেন। এমপিদের উৎকাচ দিয়ে চেয়ারম্যান হয়ে এই টাকা ওঠাতে গিয়ে দখল বাণিজ্যে মেতেছিলেন এসব চেয়ারম্যান।
জেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, ইউনিয়ন পরিষদগুলোর সামনে সেবা নিতে আসা অসংখ্য নারী-পুরুষ কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে গেছেন।
রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সামনে কথা হয় আমির আলী (৫৫) নামের একজন কৃষকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘চেয়ারম্যান পলাতক থাকায় ওয়ারিশান সার্টিফিকেট নিতে পারছি না। এ কারণে নিজের জমি বিক্রি করতে পারছি না।’
এ প্রতিবেদক জেলার ১১টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে মুঠোফোনে তাঁদের বক্তব্য নেওয়ার জন্য ফোন করলে সবার ফোনই বন্ধ পাওয়া যায়।
নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মৌরিন করিম কালের কণ্ঠকে জানান, জেলার বিভিন্ন উপজেলার চেয়ারম্যানরা অনুপস্থিত রয়েছেন। এ কারণে মানুষ সেবা পাচ্ছে না। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী চেয়ারম্যানদের অনুপস্থিতিতে প্যানেল চেয়ারম্যানদের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
জানা যায়, এলাকাবাসী স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স, চারিত্রিক সনদপত্র, ওয়ারিশান সনদপত্রসহ বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করে থাকে। স্থানীয় চেয়ারম্যানরা বিভিন্ন মামলার আসামি হওয়ার কারণে, আবার অনেকে সাবেক সরকারের আমলে সাধারণ মানুষকে নির্যাতন এবং নিরীহ মানুষের জমি দখলসহ নানা অত্যাচার-প্রতিহিংসার রাজনীতি করার কারণে জনরোষের ভয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ জেলায় পাঁচটি উপজেলায় ৩৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। এর মধ্যে সোনারগাঁয়ে ১০টি, রূপগঞ্জে সাতটি, আড়াইহাজার উপজেলায় ১০টি, বন্দর উপজেলায় পাঁচটি ও সদর উপজেলায় সাতটি ইউনিয়ন রয়েছে।
news_google_icon_128কালের কণ্ঠের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
প্রাসঙ্গিক
প্রথম পাতা
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ০০:০০
পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিতীয় টেস্ট
জয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ
মাসুদ পারভেজ
জয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ
পাঁচ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংস ধসিয়ে দেন হাসান মাহমুদ। ছবি : সংগৃহীত
তৃতীয় দিনের সকালটি বাংলাদেশের জন্য ছিল শুধুই ধ্বংসের। ২৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর কে তখন ভাবতে পেরেছিল যে পরের দিন বিকেলে সেই ধ্বংসস্তূপ থেকেই ডানা মেলতে পারে নতুন সৃষ্টির আনন্দ!
নতুন সৃষ্টিই তো। এর আগে দেশের বাইরে বাংলাদেশের দুই টেস্টের সিরিজ ২-০-তে জেতার ঘটনা আছে আর একটিই। যদিও এই যুগে সেই সাফল্যের কথা বড় গলায় বলা যায় না।
কারণ ২০০৯ সালে বোর্ডের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে ঝামেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম ও দ্বিতীয় সারির বেশির ভাগ ক্রিকেটার ধর্মঘটে যাওয়ার পর দল নামানোই দায় ছিল ক্যারিবীয়দের। পরে বিভিন্ন দ্বীপ থেকে ধরে-বেঁধে আনা খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে যে দলটি নামানো হয়েছিল, সেটিকে হোয়াইটওয়াশ করার আনন্দ থাকলেও তাতে গৌরব তেমন একটা ছিল না। তবে এবার রাওয়ালপিন্ডিতে অধরা সেই গৌরবেই সিক্ত হওয়ার অপেক্ষায় নাজমুল হোসেনরা। দেশের বাইরে এই প্রথম পুরো শক্তির কোনো টেস্ট খেলুড়ে দলকে ‘ক্লিন সুইপ’ করার সম্ভাবনা জাগিয়ে চতুর্থ দিন শেষ করেছে বাংলাদেশ।
দিনের খেলা অবশ্য শেষ হয়েছে ৪৬ ওভার বাকি থাকতেই। দুপুরেই যে সন্ধ্যার অন্ধকার নেমে এসেছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। ঘন কালো মেঘে ঢেকে যায় আকাশ। আলোর স্বল্পতায় খেলা বন্ধ হওয়ার কিছুক্ষণ পর ঝমঝমিয়ে নামে বৃষ্টিও।
তাতে ১৮৫ রান তাড়া করতে নামা বাংলাদেশকে আরেকটু এগিয়ে দেওয়া হয়নি দুই ওপেনার জাকির হাসান ও সাদমান ইসলামের (১৯ বলে ৯*)। এঁদের মধ্যে প্রথমজনের দুটি করে ছক্কা আর চারে মাত্র ২৩ বলে ৩১ রান করে ফেলাই জানান দেয় কতটা আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন তিনি। মাত্র ৭ ওভারেই তাই স্কোরবোর্ডে উঠে যায় ৪২ রান। চা বিরতির পর মাত্র ১ ওভার হতেই খেলা বন্ধ না হয়ে গেলে হয়তো জেতার পথে আরো অনেকটা দূর এগিয়ে যেত বাংলাদেশ। আজ শেষ দিনেও বৃষ্টির পূর্বাভাস আছে, তবে সেটি পুরো দিনের খেলা ভাসিয়ে নেওয়ার মতো নয় বলে ১০ উইকেট হাতে নিয়ে আরো ১৪৩ রান করার জন্য যথেষ্ট সময়ই পাওয়ার কথা সফরকারী দলের ব্যাটারদের।
দেশের বাইরে কোনো পুরো শক্তির দলকে এই প্রথম ২-০-তে হারানোর মতো নতুন সৃষ্টির দুয়ারেই এখন দাঁড়িয়ে তাঁরা।
তৃতীয় দিন ধ্বংসের সকাল দেখার পর এই দুয়ারে এসে দাঁড়ানোর পথে বাংলাদেশের জন্য যা যা হয়েছে, তার সবই জোড়ায় জোড়ায়। ২৬ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর লিটন কুমার দাস আর মেহেদী হাসান মিরাজের ১৬৫ রানের জুটি। তৃতীয় দিনের শেষ বিকেলে পরপর দুই ওভারে দুই শিকার তুলে নিয়ে পাকিস্তানকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেওয়া পেসার হাসান মাহমুদও এর আগে ব্যাট হাতে কম যাননি। লিটনের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটিতে সঙ্গ দিয়ে স্বাগতিকদের প্রথম ইনিংসের (২৭৪) নাগালও পাইয়ে দিয়েছিলেন প্রায়। সফরকারীরা (২৬২) ১২ রানে পিছিয়ে থেকে থামলেও চতুর্থ দিনের সকালে পেসাররা দিব্যি পুষিয়ে দিতে থাকলেন। ব্যাটিংয়ে জোড়ায় জোড়ায় পাল্টা প্রতিরোধের গল্প লেখা হয়েছিল। বোলিংয়ে জোড়ায় জোড়ায় চলতে থাকল পাল্টা আঘাত। হাসানের সঙ্গে যোগ দেওয়া নাহিদ রানা গতি আর আগ্রাসনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের এমন কাঁপাতে থাকলেন যে পাকিস্তানের ব্যাটিং রীতিমতো দিশাহারা। হাসান-নাহিদ জুটিতেই গড়া হয়ে যায় জয়ের ভিত। আগের দিন শেষ বিকেলে ২ উইকেট নেওয়া হাসান কাল যোগ করেন আরো তিনটি। বাংলাদেশের প্রথম পেসার হিসেবে পাকিস্তানের মাটিতে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি হাসানের। তাঁর চেয়ে একটি উইকেট কম পাওয়া নাহিদও কম রোমাঞ্চকর বোলিং করেননি। বিশেষ করে চতুর্থ দিনে সায়েম আইয়ুবকে ফিরিয়ে তাসকিন আহমেদ সফরকারীদের প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেওয়ার পর। তাসকিনের জায়গায় আক্রমণে আসা নাহিদ টানা তিন ওভারে তিনটি উইকেট তুলে নিতেই আরো কোণঠাসা হয় পাকিস্তান। এর মধ্যে একটি উইকেট বাবর আজমেরও। সিরিজে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার নাহিদের শিকারে পরিণত হলেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক। তবু প্রথম বলে জীবন পাওয়া মোহাম্মদ রিজওয়ান সঙ্গী আগা সালমানকে নিয়ে শেষ চেষ্টা করছিলেন। নতুন স্পেলে ফিরে তাঁদের ৫৪ রানের জুটিও ভাঙেন হাসানই। রিজওয়ানের বিদায়ের পর সালমান (৪৭*) শেষ পর্যন্ত টিকলেও স্বাগতিকদের দ্বিতীয় ইনিংস টেনে নিতে পেরেছেন ১৭২ রান পর্যন্তই। শেষ উইকেটও তুলে নিয়ে হাসান ভাসেন ৫ উইকেট পাওয়ার আনন্দে, যাতে বাড়তি মাত্রাও যোগ হয়েছে। প্রতিপক্ষের ১০ উইকেটের সব কটিই এই প্রথমবারের মতো তুলে নিতে পারলেন পেসাররা।
এবার ধ্বংসস্তূপ পেরিয়ে দেশের বাইরে প্রথমবার পুরো শক্তির প্রতিপক্ষকে দুই টেস্টের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করার প্রথমানন্দের অপেক্ষা।
news_google_icon_128কালের কণ্ঠের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
প্রাসঙ্গিক
প্রথম পাতা
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ০০:০০
প্রজ্ঞাপন জারি
কালো টাকা আর সাদা করা যাবে না
নিজস্ব প্রতিবেদক
কালো টাকা আর সাদা করা যাবে না
কালো টাকার মালিকদের জন্য দুঃসংবাদ দিল কর বিভাগ। কম কর দিয়ে ঘুষ, দুর্নীতি, আর্থিক প্রতারণাসহ নানা অবৈধ উপায়ে অর্জিত আয় আর বৈধ করা যাবে না। গতকাল সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কালো টাকা সাদা করার প্রশ্নবিদ্ধ সুযোগ বাতিল করেছে। সংস্থাটির জারি করা প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানা গেছে।
তবে কালো টাকা সাদা করার বিধানটি সম্কূর্ণ বাতিল হচ্ছে না। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সিকিউরিটিজ, নগদ টাকা, ব্যাংকে গচ্ছিত টাকা, আর্থিক স্কিম ও ইনস্ট্রুুমেন্ট এবং সব ধরনের ডিপোজিট বা সেভিং ডিপোজিট অপ্রদর্শিত থাকলে ১৫ শতাংশ আয়কর দিয়ে বৈধ করার বিধান ছিল। সেই সঙ্গে অপ্রদর্শিত অর্থের ওপর জরিমানা ও সারচার্জ যুক্ত হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, একজন নিয়মিত করদাতাকে তাঁর আয়ের ওপর সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কর দিতে হয়।
এ ছাড়া নির্দিষ্ট পরিমাণে সম্কদের মালিক হলে তাঁকে সর্বোচ্চ ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত সারচার্জ দিতে হয়। সে ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ আয়কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া ন্যায়নিষ্ঠ সমতাভিত্তিক করব্যবস্থার জন্য বৈষম্যমূলক।
এ অবস্থায় ১৫ শতাংশ আয়কর দিয়ে নগদ অর্থসহ পরিসম্কদ প্রদর্শনের বিশেষ ব্যবস্থা সংক্রান্ত বিধান বিলুপ্ত করা হলো। এনবিআর একটি সত্যিকার বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়ানুগ ও প্রগতিশীল করব্যবস্থা গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
তবে স্থাপনা, বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর স্কেস ও ভূমি আয়কর রিটার্নে অপ্রদর্শিত থাকলে তা নির্ধারিত হারে আয়কর দিয়ে বৈধ করার বিধানটি বহাল থাকছে। নিয়ম অনুযায়ী স্থাপনা, বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর স্কেসের ক্ষেত্রে মৌজাভেদে প্রতি বর্গমিটারে ৫০০ থেকে ছয় হাজার টাকা আয়কর দিয়ে তা বৈধ করা যাবে। এ ছাড়া ভূমির ক্ষেত্রে মৌজাভেদে প্রতি বর্গমিটারে ৩০০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয়কর দিলে তা বৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
বলা হয়েছে, আয়কর আইন ২০২৩ বা অন্য কোনো আইনে যা কিছু থাকুক না কেন, আয়কর কর্তৃপক্ষসহ অন্য কোনো সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যক্তিকে কোনো প্রশ্ন করতে পারবে না, যদি সেই ব্যক্তি ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ২০২৪-২৫ করবর্ষের রিটার্ন বা সংশোধিত রিটার্ন দাখিল করেন।
তবে কর ফাঁকির কার্যধারা চলমান থাকলে কিংবা যেকোনো আইনের অধীন ফৌজদারি মামলার কার্যধারা চলমান থাকলে এই নিয়মে কর পরিশোধ করা যাবে না।
সর্বশেষ ২০২৩-২৪, ২০২২-২৩ অর্থবছরে কেউ কালো টাকা সাদা করেননি। তবে এর আগের বছর ২০২১-২২ অর্থবছরে কালো টাকা সাদা করেন দুই হাজার ৩১১ জন। অর্থের পরিমাণে তা এক হাজার ৬৬৩ কোটি টাকা।
২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে ১০ শতাংশ কর দিয়ে আয়কর রিটার্নে অপ্রদর্শিত নগদ অর্থ ও ব্যাংক আমানত প্রদর্শনের সুযোগ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে বর্গমিটারপ্রতি নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে প্লট-ফ্ল্যাট প্রদর্শনের সুযোগ দেওয়া হয়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তখন ১১ হাজার ৮৫৯ জন করদাতা কালো টাকা সাদা করেন। এর মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন ২৮৬ জন, জমিতে এক হাজার ৬৪৫ জন, ফ্ল্যাটে দুই হাজার ৮৭৩ জন এবং নগদ অর্থ প্রদর্শন করেছেন সাত হাজার ৫৫ জন।
news_google_icon_128কালের কণ্ঠের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
প্রাসঙ্গিক
সর্বশেষ সংবাদ
সাবেক ২৬ মন্ত্রী-এমপির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
৫০ মিনিট আগে |জাতীয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুজনের মৃত্যু
৫৯ মিনিট আগে |সারাবাংলা
চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন আজ
১ ঘণ্টা আগে |রাজনীতি
মেয়রের বাড়িতে আগুনে দগ্ধ স্কুলছাত্র, ২৭ দিন পর ঢামেকে মৃত্যু
১ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
সেপ্টেম্বরে ভয়ংকর হতে পারে ডেঙ্গু
২ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
দলের শৃঙ্খলা ও ভাবমূর্তি রক্ষায় কঠোর বিএনপি
২ ঘণ্টা আগে |রাজনীতি
প্রি-পেইড মিটারে গ্রাহকদের ক্ষোভ: ভরতেই ফুরিয়ে যায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা
২ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির প্রথম বাংলাদেশি শিক্ষক তৌহিদুল
৩ ঘণ্টা আগে |শিক্ষা
ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতালের সহকারী পরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
৩ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
অস্ত্রের মুখে দুই তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ২৫ দিন পর ধর্ষক আটক
৩ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
জবি সংস্কারের লক্ষ্যে বিভাগ প্রতিনিধিদের ৫ কমিটি
৪ ঘণ্টা আগে |শিক্ষা
লক্ষ্মীপুরে যুবদল থেকে পিচ্চি সোলায়মান বহিষ্কার
৪ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
বহিষ্কারের পর বাচ্চুসহ অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জনের নামে মামলা বিএনপির
৪ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
সাবেক চিফ হুইপ, মন্ত্রী তাজুল ও দুই প্রতিমন্ত্রীর ব্যাংক হিসাব জব্দ
৫ ঘণ্টা আগে |বাণিজ্য
বাংলাদেশের পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র: ড. ইউনূসকে হেলেন
৫ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহিল কাফি আটক
৬ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
পরস্পরকে নাম ধরে ডাকে মারমোসেট বানর
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
সাংবাদিকরাও নির্বিচার মামলার কবলে
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
‘আম্মু, আমি যদি শহীদ হই আইডি কার্ড দেখে চিনে নিয়ো’
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
সড়কের ব্যাপক ক্ষতি ১৮ শিশুর মৃত্যু
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পুনর্তদন্ত শিগগিরই শুরু হবে
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
বন্যার প্রভাবে আরো বাড়ল চালের দাম
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জামিন হাজি সেলিম ৫ দিনের রিমান্ডে
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
শেখ হাসিনার সঙ্গে হত্যা মামলার আসামি দিলীপ-দোলন
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
৫, ১০ ও ২০ টাকার নোটের অবস্থা খুব খারাপ
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
ছাই থেকে সোনা হয় যে গ্রামে
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
বাজেট কোনো বিষয় না
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
সেপ্টেম্বরে ভয়ংকর হতে পারে ডেঙ্গু
৬ ঘণ্টা আগে |শেষের পাতা
মান্নার নাগরিক ঐক্যের প্রতীক ‘কেটলি’, নূরের গণ অধিকারের ‘ট্রাক’
৬ ঘণ্টা আগে |প্রথম পাতা
টাকা খাওয়া সংসদ সদস্য ও চেয়ারম্যানরা লাপাত্তা
৬ ঘণ্টা আগে |প্রথম পাতা
সর্বাধিক পঠিত
রেমিট্যান্স চোরাকারবারিদের পেটে, হুন্ডিতে তছনছ রিজার্ভ!
১৭ ঘণ্টা আগে |বাণিজ্য
বাড়ল এলপি গ্যাসের দাম
১৪ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
আদালতের কাঠগড়ায় কান্নায় ভেঙে পড়েন হাজি সেলিম
১৩ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
নথিপত্র পর্যালোচনা করলেই বোঝা যাবে মামলাগুলো মিথ্যা
২১ ঘণ্টা আগে |বিবিধ
যে ভুলের ক্ষমা চাইলেন সালাউদ্দিন আহমেদ
১৫ ঘণ্টা আগে |রাজনীতি
প্রধান উপদেষ্টার সফরের সময় বিমানবন্দরে থাকবেন যারা
৯ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু আটক
১৩ ঘণ্টা আগে |রাজনীতি
‘৫, ১০ ও ২০ টাকার নোট পরিবর্তন হবে’
১৪ ঘণ্টা আগে |বাণিজ্য
‘ভারতের কূটনৈতিক মাথাব্যথার কারণ শেখ হাসিনা’
১১ ঘণ্টা আগে |বিশ্ব
ডায়মন্ডের নামে মোজানাইট বিক্রি করেন দিলীপ, ঠকছেন হাজারো গ্রাহক
২১ ঘণ্টা আগে |বাণিজ্য
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতে মরিয়া পাকিস্তান, কৌশলপত্র প্রস্তুত
১৩ ঘণ্টা আগে |বিশ্ব
বাড়তি বিদ্যুৎ বিলের চাপে দিশাহারা গ্রাহক!
২১ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
গাজীপুর ও আশুলিয়ায় রাতেই যৌথ বাহিনীর অভিযান
৯ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
স্থানীয় সরকারব্যবস্থায় পরিবর্তন আনা দরকার
২১ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
দেশে আবারও বন্যার শঙ্কা
২০ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব নিতে কৌশল খুঁজছে সরকার!
১৯ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
পদত্যাগ করলেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী
১৬ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র ঘিরে হরিলুট, পালাতে গিয়ে আটক এমডি!
২০ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
ইসির নিবন্ধন পেল নুরের গণঅধিকার পরিষদ
১৬ ঘণ্টা আগে |রাজনীতি
পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করতে বাংলাদেশের দরকার ১৮৫ রান
১৪ ঘণ্টা আগে |খেলা
বাধ্যতামূলক অবসরে আরো চার পুলিশ কর্মকর্তা
১২ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
জামিন পেলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু
৭ ঘণ্টা আগে |আইন-আদালত
ডিম-আলু-পেঁয়াজে থাকছে না শুল্ক
২১ ঘণ্টা আগে |বাণিজ্য
‘আমরা আ. লীগ করি, এখন কি সংঘর্ষে জড়াতে পারি’
১০ ঘণ্টা আগে |সারাবাংলা
এলপিজির দাম নিয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে বিকেলে
১৮ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
মসজিদের মতো মন্দিরও পাহারা দিতে হবে না : ডা. শফিকুর রহমান
১৮ ঘণ্টা আগে |রাজনীতি
সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছেন মির্জা ফখরুল
১৭ ঘণ্টা আগে |রাজনীতি
সরকারি কর্মচারীরা সম্পদের হিসাব না দিলে খবর আছে : জনপ্রশাসন সচিব
১৫ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
জমি কেনার সময় প্রতারণা এড়াতে যে ৬টি বিষয় যাচাই করা জরুরি
১৪ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
কর্মকর্তাদের গাড়ি ব্যবহারে সরকারের কঠোর নির্দেশ
৮ ঘণ্টা আগে |জাতীয়
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
play.google kalerkanthoapple app kalerkantho
অনুসরণ করুন
threads
আজকের পত্রিকা
প্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাখবরশুভসংঘদেশে দেশে
অনলাইন
জাতীয়সারাবাংলাবিশ্ববাণিজ্যবিনোদনখেলাধুলা
বিজ্ঞাপন
মূল্য তালিকা (প্রিন্ট ভার্সন)
সম্পাদক : হাসান হাফিজ
আমাদের সম্পর্কেশর্তাবলীগোপনীয়তা নীতিযোগাযোগ করুন
স্বত্ব © ২০২৪ কালের কণ্ঠ