ঢাকাবুধবার , ৪ জানুয়ারি ২০২৩
  1. আন্তর্জাতিক
  2. ইতিহাস ঐতিয্য
  3. ইসলাম
  4. কর্পোরেট
  5. খেলার মাঠে
  6. জাতীয়
  7. জীবনযাপন
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. নারী কন্ঠ
  11. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  12. ফার্মাসিস্ট কর্নার
  13. ফিচার
  14. ফ্যাশন
  15. বিনোদন

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২৩ সালের

ডেস্ক নিউজ
জানুয়ারি ৪, ২০২৩ ১১:১০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

 

প্রতিদিনই যানবাহনে চড়তে হচ্ছে আমাদের। বাস, কার কিংবা মোটরসাইকেল। তবে একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স বানিয়ে ফেললে আপনি সেই যানবাহনটি চালাতে বা ড্রাইভ করতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া আপনার কোনও বাহন ড্রাইভ করা বেআইনি গণ্য হবে।

তাই এখন জেনে নেওয়া যাক সহজেই ড্রাইভিং লাইসেন্স করার উপায়। ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাতে যা যা লাগে, ড্রাইভিং লাইসেন্স বানানোর সহজ উপায়, ২০২৩ এ ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির নিয়ম, ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাতে খরচ ও ফী কতো লাগে, ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন প্রক্রিয়াসহ ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিস্তারিত তথ্য। এছাড়াও সবশেষে আছে ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে পুনরায় পাওয়ার উপায়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স

“লাইসেন্স” অর্থ নির্দিষ্ট কোন একটি অভিজ্ঞতা যা কোন নির্দিষ্ট কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কর্তৃত্ব প্রদান করে কর্তৃপক্ষ অনুমতি প্রদান করে দলিল প্রদান করেন তাকে লাইসেন্স বলে।

“ড্রাইভিং লাইসেন্স” অর্থ নির্দিষ্ট কোন একটি মোটরযান যা কোন নির্দিষ্ট শ্রেণীর মোটরযান চালানোর জন্য কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কর্তৃত্ব প্রদান করে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) দ্বারা প্রদত্ত দলিলকে ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।

ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রয়োজনীয়তা

মোটর‍যান অধ্যাদেশ ১৯৮৩ এর ধারা ৩ অনুযায়ী, কোন ব্যক্তি গাড়ি চালানোর জন্য তাকে কর্তৃত্বদান করে প্রদত্ত কার্যকর একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স ধারণ না করে সর্বসাধারণের ব্যবহার্য কোন স্থানে কোন মোটরযান চালাবে না এবং কোন ব্যক্তি তার ড্রাইভিং লাইসেন্সে নির্দিষ্টরূপে তদ্রুপ অধিকার প্রদত্ত না হলে বেতনভোগী কর্মচারী হিসেবে কোন মোটরযান চালাবে না অথবা কোন পরিবহনযান চালাবে না সে জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স দুই প্রকার। পেশাদার এবং অপেশাদার।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স: যে লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক বেতনভোগী কর্মচারী হিসেবে কোন মোটরযান চালিয়ে থাকেন তাকে পেশাদার লাইসেন্স বলে। এই লাইসেন্সের মেয়াদ ৫ বছর এবং লাইসেন্স পেতে পুলিশ ভেরিকেশন রিপোর্ট প্র‍য়োজন। ৫ বছর পর নবায়নের জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হয় এবং ব্যবহারিক পরিক্ষা দিতে হয়।
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স: যে ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে কোন চালককে বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে হালকাযান চালানো অথবা পরিবহনযান ভিন্ন অন্যান্য মোটরযান চালানোর কর্তৃত্ব জন্য প্রদান করা হয় তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে। এ লাইসেন্সের মেয়াদ ১০ বছর। অপেশাদার লাইসেন্স পেতে পুলিশ ভেরিফিকেশন প্র‍য়োজন হয়না। মেয়াদ উত্তীর্ণের পর নবায়ন পরীক্ষা দেয়ার প্রয়োজন হয় না। অপেশাদার লাইসেন্স দিয়ে মাঝারিযান বা ভারীযানবাহন চালাতে পারবেন না।

লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে আপনাকে প্রথমে পেতে হবে লার্নার বা শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স। ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনকারীর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণী পাশ। অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর এবং পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২১ বছর হতে হবে। এছাড়াও মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।

লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স যেভাবে পাবেন

গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অনলাইনে (bsp.brta.gov.bd)-এর মধ্যমে আবেদন করতে হবে। অনলাইন সিস্টেম থেকে তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু হবে এবং গ্রাহক সাথে সাথেই সিস্টেম থেকেই তার শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।

এরপর ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট-এ অংশ গ্রহণ করতে হবে। এসময় প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় প্রমাণক, তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (মূল কপি) ও লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কলম সাথে আনতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য যা করতে হবে

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন অনলাইনে আবেদন।
২। আবেদনকারীর ছবি [ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১৫০ কেবি (৩০০ x ৩০০ পিক্সেল)]
৩। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি)।

৪। জাতীয় পরিচয়পত্রের স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি)

৫। ইউটিলিটি বিলের স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি), [ আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা যদি ভিন্ন হয় তবে বর্তমান ঠিকানার ইউটিলিটি বিল সংযুক্ত করতে হবে ]
৬। বিদ্যমান ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপি [ ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন/শ্রেণী পরিবর্তন/শ্রেণী সংযোজন/ লাইসেন্সের ধরণ পরিবর্তণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ] (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি)
৭। অনলাইনে আবেদন দাখিলের সময় ভুয়া তথ্য প্রদান করা হলে তার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ও স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিলসহ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৮। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮/-টাকা অনলাইনে পরিশোধ।

স্টেপ– ১
প্রথমে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করে ৩ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি সহ পূরন করতে হবে।
বিআরটিএ তে গিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকে ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি জমা করতে হবে। যদি একটি ক্যাটাগরীর জন্য আবেদন করা হয় ( গাড়ি অথবা বাইক), সেক্ষেত্রে ফী হচ্ছে ৩৪৫ টাকা। এবং, যদি গাড়ী এবং মোটরসাইকেল একসাথে আবেদন করা হয়, তবে ফী হচ্ছে ৫১৮ টাকা।
ব্যাংক রিসিপ্ট সহ পূরনকৃত ফর্মটি বিআরটিএ তে জমা দিতে হবে ।
স্টেপ– ২
ড্রাইভিং লাইসেন্স এর পরীক্ষাগুলো প্রতি ৩/৬ মাস পর পর হয়। তবে, কেউ যদি চায় তবে কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ পরীক্ষার জন্য আগে পরীক্ষা দিতে পারে। অথবা, ব্রোকার এর সাথে যোগাযোগ করে পরীক্ষা দেয়া যায়।
সাধারনত ৩ দিন এর মধ্যেই লাইসেন্স পাওয়া যায়। এই ৩ দিন এর মধ্যে নন প্রফেশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স ফর্ম এবং মেডিকেল সার্টিফিকেট কালেক্ট করতে হবে যা এই লাইসেন্স এর সাথে যুক্ত থাকবে।
স্টেপ– ৩
পরীক্ষায় পাশ করার পর ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য ২৫৪২ টাকা জমা দিতে হবে ।
জন্ম নিবন্ধন, পাসপোর্ট এর কপি অথবা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে ।
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিতে হবে ।
১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি সহ নন প্রফেশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স ফর্ম ফিলাপ করতে হবে।
এবার সব কিছু এক করে বিআরটিএ তে জমা দিতে হবে এবং টোকেন সংগ্রহ করতে হবে ।
বায়োমেট্রিক দেয়ার পর মুল লাইসেন্স পাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত টেম্পোরারি লাইসেন্স পাওয়া যাবে।
যখন মুল লাইসেন্স রেডি হয়ে যাবে তখন এসএমএম এর মাধ্যমে জানানো হবে । সাধারনত ৩-৪ মাস সময় লাগে। তারপর টেম্পোরারি লাইসেন্স জমা দিয়ে মূল ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স

(১) পেশাদার হালকা (মোটরযানের ওজন ২৫০০কেজি-এর নিচে) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২০ বছর হতে হবে,

(২) পেশাদার মধ্যম (মোটরযানের ওজন ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৩ বছর হতে হবে এবং পেশাদার হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।

(৩) পেশাদার ভারী (মোটরযানের ওজন ৬৫০০ কেজির বেশী) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৬ বছর হতে হবে এবং পেশাদার মধ্যম ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।

পেশাদার ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রার্থীকে প্রথমে হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে এর ন্যূনতম তিন বছর পর তিনি পেশাদার মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং মিডিয়ম ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার কমপক্ষে ০৩ (তিন) বছর পর ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া
ড্রাইভিং লাইসেন্সের নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে লাইসেন্সটি নবায়ন করতে হয়। নবায়ন না করে ড্রাইভ করা বেআইনি হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ড্রাইভিং চালু রাখতে হলে আপনাকে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্সটি নবায়ন করতে হবে।

তবে নবায়নের ক্ষেত্রে পেশাদার ও অপেশাদার লাইসেন্সের নিয়ম আলাদা। জেনে নেওয়া যাক ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন প্রক্রিয়া-

(ক) অপেশাদার

গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২৩০/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

(খ) পেশাদার

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৫৬৫/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২৩০/- টাকা জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরো তথ্য জানতে ঘুরে আসতে পারেন বিআরটিএ এর এই ওয়েবসাইটে।
ড্রাইভিং লাইসেন্সে নতুন মোটরযান সংযোজন
আপনার মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে। আপনি হালকা মোটরযান (প্রাইভেটকার/জীপ/মাইক্রোবাস) চালাতে চান। আপনাকে কী করতে হবে?

আপনাকে পূর্বের ড্রাইভিং লাইসেন্সের সাথে নতুন মোটরযান সংযোজন (Addition) করতে হবে। এজন্য হালকাযানের লার্ণার করে ডিসিটিবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। মূল আবেদনপত্র জমা দেয়ার সময় পূর্বের লাইসেন্স জমা দিতে হবে এবং ফরমের addition to DL ঘরে টিক চিহ্ন দিতে হবে। এরপর ফি জমা দিয়ে বায়োমেট্রিক প্রদান করতে হবে।

লার্নারের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে কি করবেন?

লার্নারে ইস্যু তারিখ ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ দেয়া থাকে। অধিকাংশ সময় পরীক্ষার্থী সংখ্যার অধিক হওয়ায় মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখের মধ্যে পরিক্ষা নেয়া সম্ভব হয়না। সেক্ষেত্র, পরিক্ষার তারিখ পর্যন্ত মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ বলবৎ থাকবে। পরীক্ষার আগে আপনাকে লার্নার নবায়ন করতে হবে না।

আপনি পরিক্ষার তারিখে অনুপস্থিত থাকলে আপনাকে ব্যাংকে ৮৭ টাকা জমা দিয়ে ঐ লার্ণার নবায়ন করে নিতে হবে। উল্লেখ্য পরিক্ষা যদি ৬ মাস পর অনুষ্ঠিত হয় এবং আপনি উক্ত তারিখে অনুপস্থিত থাকেন তাহলে আপনাকে নতুন করে লার্নার নিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে কি করবেন?

আপনাকে প্রতিলিপির জন্য আবেদন করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। জিডি কপি ও ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স।
৩। নির্ধারিত ফী বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।
৪। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো । বিডিসারাদিন২৪'এ প্রকাশিত নারীকন্ঠ,মতামত লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত বিডিসারাদিন২৪ 'র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় বিডিসারাদিন২৪ কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। বিডিসারাদিন২৪ 'তে প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।