ঢাকা ১১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৬ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা আজ ডিসির দায়িত্বে শেখ হাসিনা চাইলে বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারেন হাসিনাকে যেভাবে ভারত থেকে ফেরত আনা সম্ভব জ্বালানির অভাব, সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটলে তাৎক্ষণিক বিকল্প নেই বিপিডিবির ভারতের সঙ্গে চলমান কোনো প্রকল্প স্থগিত হয়নি:অর্থ উপদেষ্টা এত বিদ্যুৎকেন্দ্র, তবু কেন লোডশেডিং পোশাক কারখানার শ্রমিক অসন্তোষের নেপথ্যে কী ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পোশাক শিল্পের ভবিষ্যৎ টাকা পাচারের স্বর্গ বাংলাদেশ রাজাকার খুঁজে বার করার ভার পেলেন তাঁদেরই আইনজীবী পুলিশ সংস্কারে শিগগিরই প্রাথমিক কমিটি গঠন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শেখ হাসিনার বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা হবে মেট্রোরেলের ছিদ্দিকের চুক্তি বাতিল, চলতি দায়িত্বে রউফ বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় ১৭ স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটরের নিয়োগ বাতিল রোহিঙ্গাদের তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনে জোর প্রধান উপদেষ্টার সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড! গণঅভ্যুত্থানে নিহত ৬৩১, আহত ১৯২০০ শাহজালাল বিমানবন্দরে পরিবর্তনের হাওয়া ডিসেম্বরের মধ্যে ৪০০ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি: অর্থ উপদেষ্টা নিম্ন আদালতের ১৬৮ বিচারককে একযোগে বদলি

ভারতের ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তা ব্যারেজ বাংলাদেশী মানুষদের হাহাকার ও অর্থনৈতিক ক্ষতি।

মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
  • / ৫০২১ বার পড়া হয়েছে
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতের ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তা ব্যারেজ বাংলাদেশী মানুষদের হাহাকার ও অর্থনৈতিক ক্ষতি।

২ মিনিট সময় হাতে নিয়ে পুরো লেখাটি পড়বেন প্লিজঃ

ফারাক্কা বাঁধ অর্থাৎ পদ্মা নদীর বাঁধ প্রতি বছর বাংলাদেশের ৫ হাজার কোটির টাকার বেশি সম্পদ নষ্ট করে, পাশাপাশি দেশের অর্ধশত (৬৫ টি) বেশি নদীকে শুঁকিয়ে ফেলেছে! ( নদী শুকিয়ে যাওয়ায় বর্ষার সময় পানি স্রোত নিয়ন্ত্রণ থাকেনা) এতে মৎস উৎপাদন সহ কৃষি জমি মিলিয়ে নষ্ট হচ্ছে আর কয়েক হাজার টাকার সম্পদ। অতচ ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে চুক্তি করতে করতেই দিন যাচ্ছে এত বছর বিশেষ করে গত ১০ বছরে ফারাক্কা বাদ নিয়ে তেমন উদ্যেগ নেই পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের। অন্যদিকে ভারতের তিস্তা ব্যারেজ বা বাঁধের কারণে প্রতি বছর গ্রীষ্মের সময় পানি আটকিয়ে শুকিয়ে ফেলা হচ্ছে মেঘনা নদীকে এতে করে বগুড়া রংপুর দিনাজপুর ইত্যাদি অঞ্চলে গ্রীষ্মে দেখা দেখা দেয় প্রবল খরা, নষ্ট হচ্ছে কৃষি জমি ও ফসল, আর যাচ্ছে নদী শুকিয়ে। এতে করে নদীর সংখ্যা কমে যাওয়া বর্ষায় প্রবল পানি প্রবাহের কারণে নদী গুলো পর্যাপ্ত পানি প্রবাহ করতে পারেনা। আর এতে সৃষ্টি হয় বন্যা, ভেসে যায় ঘরবাড়ি পশুপাখি আর মানুষের স্বপ্ন। নষ্ট হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ ও প্রকৃতিক সৌন্দর্য্য। এই দুটি বাঁধ আর দুটি নদী নিয়ে সরকার যদি পর্যাপ্ত প্রদক্ষেপ না নেয় তবে ধীর ধীরে বাংলাদেশ পড়বে অপূরণীয় সমস্যায়, প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক পানি আইনের নীতিমালার মাধ্যমে প্রদক্ষেপ নিতে হবে, বাংলাদেশের কপালে শনিআখড়া তৈরি হবে যা আর পূরণীয় নয়, যদি না খুব দূত ফারাক্কা ও তিস্তার পানি বন্টন নিয়ে প্রোয়জনীয় ব্যবস্থা নেয়। ভারতে ফারাক্কা আর তিস্তা ব্যারেজ এমন স্থানে তৈরি করেছে যাতে বন্যার সময় খুব ভালো করে সময় নিয়ে পানি প্রবাহিত করতে পারে, আবার প্রয়োজনে পানি আটকিয়ে রাখতে পারে। এক কথা বাংলাদেশে কে পানিতে চুবিয়ে আবার গলা শুকিয়ে মারার পায়তারা! দেশের জনগন সতর্ক সচেতন না হলে এগুলো সমাধান কখনই সম্ভব নয়, সরকার কে প্রয়োজনী চাপ দিতে হবে খুব শিগ্রই এই দুই স্থানে পানি বন্টন ও নতুন করে ভারতীয় বর্ডারের পাশে নতুন করে ব্যারজে করে বাধে দুই পাশে খাল খনন করে পানি প্রবাহ করে পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ সহ শুকিয়ে যাওয়া নদী পুরনায় খনন করে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক করতে হবে। তবেই দেশ সিঙ্গাপুর হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ভারতের ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তা ব্যারেজ বাংলাদেশী মানুষদের হাহাকার ও অর্থনৈতিক ক্ষতি।

আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২

ভারতের ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তা ব্যারেজ বাংলাদেশী মানুষদের হাহাকার ও অর্থনৈতিক ক্ষতি।

২ মিনিট সময় হাতে নিয়ে পুরো লেখাটি পড়বেন প্লিজঃ

ফারাক্কা বাঁধ অর্থাৎ পদ্মা নদীর বাঁধ প্রতি বছর বাংলাদেশের ৫ হাজার কোটির টাকার বেশি সম্পদ নষ্ট করে, পাশাপাশি দেশের অর্ধশত (৬৫ টি) বেশি নদীকে শুঁকিয়ে ফেলেছে! ( নদী শুকিয়ে যাওয়ায় বর্ষার সময় পানি স্রোত নিয়ন্ত্রণ থাকেনা) এতে মৎস উৎপাদন সহ কৃষি জমি মিলিয়ে নষ্ট হচ্ছে আর কয়েক হাজার টাকার সম্পদ। অতচ ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে চুক্তি করতে করতেই দিন যাচ্ছে এত বছর বিশেষ করে গত ১০ বছরে ফারাক্কা বাদ নিয়ে তেমন উদ্যেগ নেই পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের। অন্যদিকে ভারতের তিস্তা ব্যারেজ বা বাঁধের কারণে প্রতি বছর গ্রীষ্মের সময় পানি আটকিয়ে শুকিয়ে ফেলা হচ্ছে মেঘনা নদীকে এতে করে বগুড়া রংপুর দিনাজপুর ইত্যাদি অঞ্চলে গ্রীষ্মে দেখা দেখা দেয় প্রবল খরা, নষ্ট হচ্ছে কৃষি জমি ও ফসল, আর যাচ্ছে নদী শুকিয়ে। এতে করে নদীর সংখ্যা কমে যাওয়া বর্ষায় প্রবল পানি প্রবাহের কারণে নদী গুলো পর্যাপ্ত পানি প্রবাহ করতে পারেনা। আর এতে সৃষ্টি হয় বন্যা, ভেসে যায় ঘরবাড়ি পশুপাখি আর মানুষের স্বপ্ন। নষ্ট হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ ও প্রকৃতিক সৌন্দর্য্য। এই দুটি বাঁধ আর দুটি নদী নিয়ে সরকার যদি পর্যাপ্ত প্রদক্ষেপ না নেয় তবে ধীর ধীরে বাংলাদেশ পড়বে অপূরণীয় সমস্যায়, প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক পানি আইনের নীতিমালার মাধ্যমে প্রদক্ষেপ নিতে হবে, বাংলাদেশের কপালে শনিআখড়া তৈরি হবে যা আর পূরণীয় নয়, যদি না খুব দূত ফারাক্কা ও তিস্তার পানি বন্টন নিয়ে প্রোয়জনীয় ব্যবস্থা নেয়। ভারতে ফারাক্কা আর তিস্তা ব্যারেজ এমন স্থানে তৈরি করেছে যাতে বন্যার সময় খুব ভালো করে সময় নিয়ে পানি প্রবাহিত করতে পারে, আবার প্রয়োজনে পানি আটকিয়ে রাখতে পারে। এক কথা বাংলাদেশে কে পানিতে চুবিয়ে আবার গলা শুকিয়ে মারার পায়তারা! দেশের জনগন সতর্ক সচেতন না হলে এগুলো সমাধান কখনই সম্ভব নয়, সরকার কে প্রয়োজনী চাপ দিতে হবে খুব শিগ্রই এই দুই স্থানে পানি বন্টন ও নতুন করে ভারতীয় বর্ডারের পাশে নতুন করে ব্যারজে করে বাধে দুই পাশে খাল খনন করে পানি প্রবাহ করে পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ সহ শুকিয়ে যাওয়া নদী পুরনায় খনন করে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক করতে হবে। তবেই দেশ সিঙ্গাপুর হবে।