ঢাকা ১১:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে নির্বাচন সংস্কার কমিশন গঠন আমি স্যামসাং ব্যবহার করি, স্ক্রিনশট গেছে আইফোনের : জনপ্রশাসন সচিব উন্নয়নের ভ্রান্ত ধারণা: ঋণে ডুবে থাকা দেশ টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় নাহিদ ইসলাম আমার টাকা-পয়সার প্রতি লোভ নেই, ৫ কোটি হলেই চলবে এক দিনেই হাওয়া ৮ হাজার কোটি টাকার বাজার মূলধন অবশেষে দেখা মিলল আসাদুজ্জামান কামালের ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ কারাগারে কেমন আছেন ‘ভিআইপি’ বন্দীরা একটি ফোনকল যেভাবে বদলে দিয়েছে ড. ইউনূসের জীবনের গতিপথ ড. ইউনুসের Three Zeros থিয়োরি বর্তমান উপদেষ্টাদের সঙ্গে নতুন চার-পাঁচজন মুখ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কয়েকটি জাতীয় দিবস বাতিল করতে পারে সরকার সমবায় ব্যাংকের ১২ হাজার ভরি স্বর্ণ গায়েব: উপদেষ্টা “প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস: বাংলার গর্ব, বৈশ্বিক সম্প্রীতির প্রতীক” খেলোয়াড় সাকিবের নিরাপত্তা আছে, ফ্যাসিস্ট সাকিবের ক্ষেত্রে অবান্তর: ক্রীড়া উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সম্মেলন থেকে কী অর্জন করলেন? জাতিসংঘে তিন-শুন্যের ধারণা দিলেন ড. ইউনুস যন্ত্রণার নাম ব্যাটারি রিকশা তরুণ সমাজের অফুরান শক্তি নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে— ড. ইউনূস

ভালো নেই বান্দরবানের পর্যটন ব্যবসায়ীরা

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ১০:০৭:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৪ বার পড়া হয়েছে
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

পার্বত্য জেলা বান্দরবান। ভ্রমণপিপাসুদের মনের সব খোরাক যেন এই জেলাতেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে নানা কারণে এখানে পর্যটকের সংখ্যা কমেছে উল্লেখযোগ্যহারে। ফলে ভালো নেই বান্দরবানের পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানান, বান্দরবানে এক সময় পর্যটকের ভিড়ে হোটেল-মোটেলে রুম পাওয়া ছিল কষ্টকর। এখন সেখানে পর্যটক খরায় দিনের পর দিন রুম খালি পড়ে থাকে। শুধু হোটেল-মোটেল নয় এর প্রভাব পড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট সব ব্যবসায়।

 

আরো পড়ুন:

সবচেয়ে কম ব্যয়ের শহর
সবচেয়ে কম ব্যয়ের শহর

কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকের ঢল
কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকের ঢল

তারা জানান, ২০২০ সালে মহামারি করোনার সময় তাদের ব্যবসায় ধস নামে। সে সময় বন্ধ হয়ে যায় সব পর্যটন স্পট। তবে ২০২২ সালে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন তারা। তবে গত বছরের বন্যায় আবার পর্যটন ব্যবসায় ধস নামে। আর চলতি বছরের এপ্রিলে কেএনএফ সদস্যদের থানচি ও রুমায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা এবং এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরুর পর পুরোপুরি মুখ থুবড়ে পড়ে বান্দরবানের পর্যটন ব্যবসা।

বিশ্ব পর্যটন দিবসের দিন শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) নীলাচল ও মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রে ঘুরে অল্প সংখ্যক পর্যটকের দেখা গেছে। নীলাচল পর্যটন কেন্দ্রে টিকেট কাউন্টারের দায়িত্বে থাকা সুমি ত্রিপুরা বলেন, সারাদিনে মাত্র দুইশর মতো টিকিট বিক্রি করেছি। অন্যান্য সময় সাপ্তাহিক ছুটির দিন দুই হাজারের অধিক টিকিট বিক্রি হতো। যারা ঘুরতে আসছেন তারা বেশিরভাগই আশপাশের জেলার।

 

চট্টগ্রাম চন্দনাইশ থেকে আসা কামাল উদ্দিন বলেন, অনেক দিন পর সরকারি ছুটির দিনে প্রকৃতি দেখার জন্য ঘুরতে বের হয়েছি। এই মেঘলা ঘন কুয়াশার দিনে ঘুরতে এসে ভালোই লাগছে।

চট্টগ্রামের হালিশহর থেকে বেড়াতে আসা মোহাম্মদ হোসেন ও পারভিন আক্তার দম্পতি বলেন, পাহাড়ের চূড়ায় বসে সূর্যাস্ত যাওয়ার দৃশ্য সত্যিই সুন্দর।

বান্দরবান হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘করোনা ও বন্যার পর কেএনএফ সদস্যদের ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা এবং তারপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরুর পর বান্দরবানে পর্যটকের সংখ্যা কমে গেছে। বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে পর্যটকদের জন্য হোটেল-মোটেলে ২০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়ার পরেও আশানুরূপ সাড়া মেলেনি। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এই জেলায় আবারও পর্যটকদের আগমন ঘটবে।’

 

বান্দরবান টুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ বলেন, ‘বান্দরবানে পর্যটকের সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক কমেছে। প

অবশেষে লঞ্চ হলো ১৮০ সিসির হর্নেট ২.০
মটো কর্নার ডেস্ক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৯:৫৭, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ আপডেট: ২০:১৪, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অবশেষে লঞ্চ হলো ১৮০ সিসির হর্নেট ২.০
অবশেষে দেশের বাজারে Hornet 2.0 লঞ্চ করলো বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড। শুক্রবার রাতে ভার্চুয়ালি বাইকটি লঞ্চ করা হয়।

বাইকটিতে রয়েছে ১৮৪ দশমিক ৪০ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার এয়ার কুল্ড ইঞ্জিন। এতে যুক্ত করা হয়েছে PGM-FI প্রযুক্তি। এই ইঞ্জিন সর্বোচ্চ ১৭ দশমিক ৩ হর্সপাওয়ার এবং ১৫ দশমিক ৯ নিউটন মিটার টর্ক তৈরি করতে পারে। ইঞ্জিন এর সাথে ৫ স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন যুক্ত করা হয়েছে। রাইডিং সহজ করতে এতে স্লিপার ক্লাচের সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে।

সাসপেনশনের জন্য Hornet 2.0 তে গোল্ডেন কালারের আপসাইড ডাউন (USD) ফ্রন্ট ফর্ক এবং রিয়ার সিঙ্গল মনোশক ইউনিট আছে। ১৭ ইঞ্চির অ্যালয় হুইলে টিউবলেস টায়ার্স রয়েছে এই বাইকে। বাইকের সামনে ও পিছনে ডিস্ক ব্রেক দেওয়া হয়েছে। সামনে রয়েছে একটি ২৭৬ মিলিমিটিার ডিস্ক এবং পিছনে ২২০ মিলিমিটার ডিস্ক থাকছে এবং দুটোই পেটাল। নিরাপদ ব্রেকিংয়ের জন্য সামনে থাকছে অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম। বাইকের কার্ব ওয়েট ১৪২ কেজি, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬৭ মিলিমিটার।

বাইকটির লুকের বিষয়ে বললে, এর এক্সটেরিয়র ডিজাইন বেশ অ্যাগ্রেসিভ করে তোলা হয়েছে। বাইকটিতে এলইডি লাইটিং সেটআপ দেওয়া হয়েছে। যেমন- এলইডি হেডল্যাম্পের সাথে পজিশন ল্যাম্প, এলইডি উইঙ্কার, ইংরেজী X এর আকৃতির মতো এলইডি টেইল ল্যাম্প। এছাড়া এর স্প্লিট সিটস, ব্ল্যাকড আউট ইঞ্জিন, পুরোপুরি ডিজিটাল লিকুইড-ক্রিস্টাল ইনস্ট্রুমেন্ট প্যানেল, বডি কালারড বেলি প্যান এবং মাস্কুলার ট্যাঙ্ক বাইকটির আকর্ষণীয়তা আরো বাড়িয়ে তুলেছে। প্রিমিয়াম বাইকের মতো ইগনিশন চাবিটি দেওয়া হয়েছে ফুয়েল ট্যাংকে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে বাইকটিতে ইঞ্জিন কিল সুইচ দেওয়া হয়েছে, যা সাধারনত হোন্ডার বাইকে দেখা যায় না। আরো দেওয়া হয়েছে হ্যাজার্ড লাইট।

মোট চারটি রঙে লঞ্চ করা হয়েছে হরনেট ২.০। এগুলো হচ্ছে- পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক, ম্যাট সাংগ্রিয়া রেড মেটালিক, ম্যাট মার্ভেল ব্লু মেটালিক এবং ম্যাট অ্যাক্সিস গ্রে মেটালিক।

এতোসব ফিচার থাকা এই বাইকটির দাম ধরা হয়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ভালো নেই বান্দরবানের পর্যটন ব্যবসায়ীরা

আপডেট সময় : ১০:০৭:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

পার্বত্য জেলা বান্দরবান। ভ্রমণপিপাসুদের মনের সব খোরাক যেন এই জেলাতেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে নানা কারণে এখানে পর্যটকের সংখ্যা কমেছে উল্লেখযোগ্যহারে। ফলে ভালো নেই বান্দরবানের পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানান, বান্দরবানে এক সময় পর্যটকের ভিড়ে হোটেল-মোটেলে রুম পাওয়া ছিল কষ্টকর। এখন সেখানে পর্যটক খরায় দিনের পর দিন রুম খালি পড়ে থাকে। শুধু হোটেল-মোটেল নয় এর প্রভাব পড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট সব ব্যবসায়।

 

আরো পড়ুন:

সবচেয়ে কম ব্যয়ের শহর
সবচেয়ে কম ব্যয়ের শহর

কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকের ঢল
কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকের ঢল

তারা জানান, ২০২০ সালে মহামারি করোনার সময় তাদের ব্যবসায় ধস নামে। সে সময় বন্ধ হয়ে যায় সব পর্যটন স্পট। তবে ২০২২ সালে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন তারা। তবে গত বছরের বন্যায় আবার পর্যটন ব্যবসায় ধস নামে। আর চলতি বছরের এপ্রিলে কেএনএফ সদস্যদের থানচি ও রুমায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা এবং এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরুর পর পুরোপুরি মুখ থুবড়ে পড়ে বান্দরবানের পর্যটন ব্যবসা।

বিশ্ব পর্যটন দিবসের দিন শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) নীলাচল ও মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রে ঘুরে অল্প সংখ্যক পর্যটকের দেখা গেছে। নীলাচল পর্যটন কেন্দ্রে টিকেট কাউন্টারের দায়িত্বে থাকা সুমি ত্রিপুরা বলেন, সারাদিনে মাত্র দুইশর মতো টিকিট বিক্রি করেছি। অন্যান্য সময় সাপ্তাহিক ছুটির দিন দুই হাজারের অধিক টিকিট বিক্রি হতো। যারা ঘুরতে আসছেন তারা বেশিরভাগই আশপাশের জেলার।

 

চট্টগ্রাম চন্দনাইশ থেকে আসা কামাল উদ্দিন বলেন, অনেক দিন পর সরকারি ছুটির দিনে প্রকৃতি দেখার জন্য ঘুরতে বের হয়েছি। এই মেঘলা ঘন কুয়াশার দিনে ঘুরতে এসে ভালোই লাগছে।

চট্টগ্রামের হালিশহর থেকে বেড়াতে আসা মোহাম্মদ হোসেন ও পারভিন আক্তার দম্পতি বলেন, পাহাড়ের চূড়ায় বসে সূর্যাস্ত যাওয়ার দৃশ্য সত্যিই সুন্দর।

বান্দরবান হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘করোনা ও বন্যার পর কেএনএফ সদস্যদের ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা এবং তারপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরুর পর বান্দরবানে পর্যটকের সংখ্যা কমে গেছে। বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে পর্যটকদের জন্য হোটেল-মোটেলে ২০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়ার পরেও আশানুরূপ সাড়া মেলেনি। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এই জেলায় আবারও পর্যটকদের আগমন ঘটবে।’

 

বান্দরবান টুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ বলেন, ‘বান্দরবানে পর্যটকের সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক কমেছে। প

অবশেষে লঞ্চ হলো ১৮০ সিসির হর্নেট ২.০
মটো কর্নার ডেস্ক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৯:৫৭, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ আপডেট: ২০:১৪, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অবশেষে লঞ্চ হলো ১৮০ সিসির হর্নেট ২.০
অবশেষে দেশের বাজারে Hornet 2.0 লঞ্চ করলো বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড। শুক্রবার রাতে ভার্চুয়ালি বাইকটি লঞ্চ করা হয়।

বাইকটিতে রয়েছে ১৮৪ দশমিক ৪০ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার এয়ার কুল্ড ইঞ্জিন। এতে যুক্ত করা হয়েছে PGM-FI প্রযুক্তি। এই ইঞ্জিন সর্বোচ্চ ১৭ দশমিক ৩ হর্সপাওয়ার এবং ১৫ দশমিক ৯ নিউটন মিটার টর্ক তৈরি করতে পারে। ইঞ্জিন এর সাথে ৫ স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন যুক্ত করা হয়েছে। রাইডিং সহজ করতে এতে স্লিপার ক্লাচের সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে।

সাসপেনশনের জন্য Hornet 2.0 তে গোল্ডেন কালারের আপসাইড ডাউন (USD) ফ্রন্ট ফর্ক এবং রিয়ার সিঙ্গল মনোশক ইউনিট আছে। ১৭ ইঞ্চির অ্যালয় হুইলে টিউবলেস টায়ার্স রয়েছে এই বাইকে। বাইকের সামনে ও পিছনে ডিস্ক ব্রেক দেওয়া হয়েছে। সামনে রয়েছে একটি ২৭৬ মিলিমিটিার ডিস্ক এবং পিছনে ২২০ মিলিমিটার ডিস্ক থাকছে এবং দুটোই পেটাল। নিরাপদ ব্রেকিংয়ের জন্য সামনে থাকছে অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম। বাইকের কার্ব ওয়েট ১৪২ কেজি, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬৭ মিলিমিটার।

বাইকটির লুকের বিষয়ে বললে, এর এক্সটেরিয়র ডিজাইন বেশ অ্যাগ্রেসিভ করে তোলা হয়েছে। বাইকটিতে এলইডি লাইটিং সেটআপ দেওয়া হয়েছে। যেমন- এলইডি হেডল্যাম্পের সাথে পজিশন ল্যাম্প, এলইডি উইঙ্কার, ইংরেজী X এর আকৃতির মতো এলইডি টেইল ল্যাম্প। এছাড়া এর স্প্লিট সিটস, ব্ল্যাকড আউট ইঞ্জিন, পুরোপুরি ডিজিটাল লিকুইড-ক্রিস্টাল ইনস্ট্রুমেন্ট প্যানেল, বডি কালারড বেলি প্যান এবং মাস্কুলার ট্যাঙ্ক বাইকটির আকর্ষণীয়তা আরো বাড়িয়ে তুলেছে। প্রিমিয়াম বাইকের মতো ইগনিশন চাবিটি দেওয়া হয়েছে ফুয়েল ট্যাংকে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে বাইকটিতে ইঞ্জিন কিল সুইচ দেওয়া হয়েছে, যা সাধারনত হোন্ডার বাইকে দেখা যায় না। আরো দেওয়া হয়েছে হ্যাজার্ড লাইট।

মোট চারটি রঙে লঞ্চ করা হয়েছে হরনেট ২.০। এগুলো হচ্ছে- পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক, ম্যাট সাংগ্রিয়া রেড মেটালিক, ম্যাট মার্ভেল ব্লু মেটালিক এবং ম্যাট অ্যাক্সিস গ্রে মেটালিক।

এতোসব ফিচার থাকা এই বাইকটির দাম ধরা হয়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।