ঢাকা ০৩:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব শেখ হাসিনার বিচার করা: শফিকুল আলম পুতুলকে ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণে অনলাইনে স্বাক্ষর জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে জনসাধারণের অভিমত চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন : অপারেশন ফ্ল্যাশ আউট বেগম জিয়াকে হিংসা করতেন হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন শেখ হাসিনা? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছাত্রদের ঘোষণাপত্র দিতে বারণের কারণ জানালেন ড. ইউনূস  ঐক্যবদ্ধভাবে দিতে না পারলে জুলাই ঘোষণাপত্রের দরকারই নাই রেস্তোরাঁ, ওষুধ ও মোবাইল রিচার্জে বাড়ছে না ভ্যাট ধর্মনিরপেক্ষতাসহ রাষ্ট্র পরিচালনার ৩ মূলনীতি বাদ পদত্যাগপত্রে যা বললেন টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক আমার মেয়ের খুনি কে, আমি কি বিচার পাব না: প্রশ্ন তিন্নির বাবার জয়ের বিবাহ বিচ্ছেদ ৩ বছর আগে, জানালেন নিজেই গণহত্যায় জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ড হাতে পেয়েছে প্রসিকিউশন ৫ আগস্ট: বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধানের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ছিল ক্রসফায়ারে নিহতদের ৪ জন ছিলেন ডিবি হেফাজতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর অদৃশ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন শেখ রেহানা শনিবার স্কুল খোলা নাকি বন্ধ? ‘জমজমের’ নামে ট্যাপের পানি বিক্রি, আয় ৩০ কোটি টাকা!

সেক্স করতে হয়েছিল যে ১০ সিনেমার শুটিংয়ে

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৭:০৩:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 169
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বাস্তবেই সেক্স করতে হয়েছিল যে ১০ সিনেমার শুটিংয়ে
বাঁ থেকে ‘নিম্ফোম্যানিয়াক’, ‘লাভ’ ও ‘লাই উইথ মি’

সিনেমার গল্পের প্রয়োজনে অনেক চলচ্চিত্রেই নায়ক-নায়িকাদের বিভিন্ন দৃশ্যে অভিনয় করতে হয়। এমনও অনেক সিনেমা রয়েছে, যেসবে কিছু দৃশ্যে বেশি চুমুর দৃশ্য বা অন্তরঙ্গতার দৃশ্য বেশি থাকাতে অনেক অভিনয়শিল্পী অভিনয় না করার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন। কিন্তু কেউ কেউ আবার গল্পের প্রয়োজনে ছাপিয়ে গেছেন নিজেকে। উদ্দাম যৌনতায় মেতেছেন ক্যামেরার সামনেই।

সেটিও বাস্তবে! আজ এমন কিছু সিনেমা নিয়েই এ প্রতিবেদন যেসব সিনেমায় ক্যামেরার সামনে যৌন দৃশ্যে নায়ক-নায়িকারা সত্যি সত্যিই মিলিত হয়েছিলেন। এই আলোচিত সিনেমাগুলোর দৃশ্যগুলো প্রশংসিতও হয়েছে বেশ।

• ক্যালিগুলা
১৯৭০ দশকের ছবি ক্যালিগুলা। অন্য সমস্ত ছবির ক্ষেত্রে পথিকৃৎও বলা চলে।

নির্মাতারা ছবি মুক্তির আগে জানিয়ে দেন, ছবিতে অভিনেতা-অভিনেত্রীরা সত্যিকারের সেক্সুয়াল অ্যাক্ট পারফরম করেছেন। ফুল ফ্রন্টাল ন্যুডিটি থেকে, ওরাল সেক্স, সঙ্গম দৃশ্যে কোনো বডি ডাবল ব্যবহার করা হয়নি। যদিও সাধারণ দর্শক এবং ফিল্ম ক্রিটিকরা ছবিটি খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেননি।

‘অল অ্যাবাউট আনা’ সিনেমার একটি দৃশ্য
• অল অ্যাবাউট আনা
ডেনমার্কের ছবি।

পরিচালক লার্স ভন ত্রিয়ের ছবিটি সেক্সুয়াল সম্পর্ক নিয়ে তৈরি করেন। মাস্টারবেশন এবং সঙ্গম দৃশ্যগুলিতে অভিনয়ের সময় ছবির চরিত্ররা সত্যিকারের সেক্স করেন। ছবিটি নিয়ে দেশে যথেষ্ট সমালোচিত হয়। তাতে প্রযোজক জানান, ছবিটি এমন একটি বিষয়ের ওপর তৈরি যাতে সেক্সুয়াল অ্যাক্ট না দেখালে ছবির বিষয়বস্তু আঘাত পেত।
আরো পড়ুন
কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’
কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’

• দ্য ব্রাউন বানি
ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ক্লোয়ি সেভিঙ্গি।

মূলত তার বিভিন্ন দৃশ্য, বিশেষত ওরাল সেক্সের দৃশ্যগুলি সবই সত্যি পারফরম করেছেন তিনি। মুক্তির পর রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছিল এটি।
5
‘নিম্ফোম্যানিয়াক’ সিনেমার একটি দৃশ্য
• নিম্ফোম্যানিয়াক
যাঁরা আন্তর্জাতিক সিনেমা সম্পর্কে খোঁজ রাখেন তাঁরা নিশ্চয়ই জানবেন, সারা বিশ্বে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল ছবিটি। এর পরিচালক ছিলেন লার্স ভন ত্রিয়ের। ছবিতে সেক্স দৃশ্যের জন্য অভিনেতারা সত্যিই পারফর্ম করেন। কিছু দৃশ্যে পর্নো তারকাদের ব্যবহার করা হয়েছে।

• লাই উইথ মি
লরেন লি স্মিথ এবং এরিক ব্যালফোরের সঙ্গম দৃশ্য ছবিতে অন্যতম চর্চার বিষয় ছিল। আর হবে নাই বা কেন, ছবিতে সত্যিই পারফর্ম করেছেন দুজন। সিনেমার তারকাজুটি একাধিকবার সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছিলেন এর গল্পের খাতিরে।

• সুইট সুইটব্যাকস ব্যাডঅ্যাস সং
১৯৭১ সালের ছবির প্রধান অভিনেতা মেলভিন ফান পেবলস প্রথমে সেক্স দৃশ্যের কথা অস্বীকার করলেও বহু বছর বাদে প্রকাশ পায়, ছবির দৃশ্য সব সত্যিই শুটিং করা হয়েছিল। শুটিং পরবর্তীকালে মেলভিন যৌন রোগে আক্রান্ত হন। কনট্রাক্ট অনুযায়ী তাঁকে কমপেনসেশনও দেওয়া হয়েছিল।

• গান্ডু
কলকাতার প্লটে নির্মিত এক ক্রুদ্ধ কমবয়সী র‌্যাপার গান্ডুর স্বপ্ন সফল করার কাহিনি ‘গান্ডু’। সঙ্গে তাঁর দোসর রিক্সার রোজনামচা। সিনেমাটিতে ন্যুডিটি, গালিগালাজ, ড্রাগের নেশা ইত্যাদির কারণে কখনো মুক্তি পায়নি ভারতে। তবে কৌশিক মুখোপাধ্যায়ের এই ছবি ২০১০ সালে নিউ ইয়র্কে ‘সাউথ এশিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ প্রিমিয়ার হয়েছিল। দর্শকমহলেও ব্যাপক আলোচিত এটি।

• বেইস মোয়া
ফরাসি ছবি। যাঁর বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘আমার সঙ্গে সঙ্গম করো’। টাইটেল দেখেই আন্দাজ করা যেতে পারে ছবিতে সেক্সুয়াল দৃশ্য থাকবে। ছবির সঙ্গম দৃশ্য শুধুমাত্র গ্রাফিকই নয়, রীতিমতো পর্নোগ্রাফির সঙ্গে এ ছবির তুলনা করেছেন ফিল্ম ক্রিটিকরা।

• নাইন সংস
এটি একটি ব্রিটিশ আর্ট রোম্যান্টিক ড্রামা ছবি। ২০০৪ সালে মুক্তি পায় এই ছবি। ছবির পরিচালনা করেন মাইকেল উইন্টারবটম। সিনেমাতে মোট ৮টা ভিন্ন ব্যান্ডকে গান গাইতে দেওয়া হয়েছিল। তা থেকেই ছবির নামকরণ করা হয়। এই সিনেমায় সত্যিকারের সেক্স শুটিং হয়েছে।

‘লাভ’ সিনেমার একটি দৃশ্য
• লাভ
এটিও একটি ফরাসি ছবি। ছবির পরিচালনা করেছিলেন গ্যাসপার নুই। ২০১৫ সালে কান ফিল্ম ফেস্টিভালেও দেখানো হয় ছবিটিকে। প্রধানত ভালবাসা ঠিক কি তাই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সিনেমাতে। সিনেমাটিতে একাধিকবার শুটিংয়ে সত্যিকারের সেক্স করানো হয়েছে অভিনয়শিল্পীদের মাঝে। এটি বেশ সাড়া জাগানো চলচ্চিত্র যা সমালোচকদের প্রশংসাও কুড়িয়েছে।

সূত্র : আইএমডিবি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সেক্স করতে হয়েছিল যে ১০ সিনেমার শুটিংয়ে

আপডেট সময় : ০৭:০৩:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০২৫

 

বাস্তবেই সেক্স করতে হয়েছিল যে ১০ সিনেমার শুটিংয়ে
বাঁ থেকে ‘নিম্ফোম্যানিয়াক’, ‘লাভ’ ও ‘লাই উইথ মি’

সিনেমার গল্পের প্রয়োজনে অনেক চলচ্চিত্রেই নায়ক-নায়িকাদের বিভিন্ন দৃশ্যে অভিনয় করতে হয়। এমনও অনেক সিনেমা রয়েছে, যেসবে কিছু দৃশ্যে বেশি চুমুর দৃশ্য বা অন্তরঙ্গতার দৃশ্য বেশি থাকাতে অনেক অভিনয়শিল্পী অভিনয় না করার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন। কিন্তু কেউ কেউ আবার গল্পের প্রয়োজনে ছাপিয়ে গেছেন নিজেকে। উদ্দাম যৌনতায় মেতেছেন ক্যামেরার সামনেই।

সেটিও বাস্তবে! আজ এমন কিছু সিনেমা নিয়েই এ প্রতিবেদন যেসব সিনেমায় ক্যামেরার সামনে যৌন দৃশ্যে নায়ক-নায়িকারা সত্যি সত্যিই মিলিত হয়েছিলেন। এই আলোচিত সিনেমাগুলোর দৃশ্যগুলো প্রশংসিতও হয়েছে বেশ।

• ক্যালিগুলা
১৯৭০ দশকের ছবি ক্যালিগুলা। অন্য সমস্ত ছবির ক্ষেত্রে পথিকৃৎও বলা চলে।

নির্মাতারা ছবি মুক্তির আগে জানিয়ে দেন, ছবিতে অভিনেতা-অভিনেত্রীরা সত্যিকারের সেক্সুয়াল অ্যাক্ট পারফরম করেছেন। ফুল ফ্রন্টাল ন্যুডিটি থেকে, ওরাল সেক্স, সঙ্গম দৃশ্যে কোনো বডি ডাবল ব্যবহার করা হয়নি। যদিও সাধারণ দর্শক এবং ফিল্ম ক্রিটিকরা ছবিটি খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেননি।

‘অল অ্যাবাউট আনা’ সিনেমার একটি দৃশ্য
• অল অ্যাবাউট আনা
ডেনমার্কের ছবি।

পরিচালক লার্স ভন ত্রিয়ের ছবিটি সেক্সুয়াল সম্পর্ক নিয়ে তৈরি করেন। মাস্টারবেশন এবং সঙ্গম দৃশ্যগুলিতে অভিনয়ের সময় ছবির চরিত্ররা সত্যিকারের সেক্স করেন। ছবিটি নিয়ে দেশে যথেষ্ট সমালোচিত হয়। তাতে প্রযোজক জানান, ছবিটি এমন একটি বিষয়ের ওপর তৈরি যাতে সেক্সুয়াল অ্যাক্ট না দেখালে ছবির বিষয়বস্তু আঘাত পেত।
আরো পড়ুন
কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’
কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’

• দ্য ব্রাউন বানি
ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ক্লোয়ি সেভিঙ্গি।

মূলত তার বিভিন্ন দৃশ্য, বিশেষত ওরাল সেক্সের দৃশ্যগুলি সবই সত্যি পারফরম করেছেন তিনি। মুক্তির পর রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছিল এটি।
5
‘নিম্ফোম্যানিয়াক’ সিনেমার একটি দৃশ্য
• নিম্ফোম্যানিয়াক
যাঁরা আন্তর্জাতিক সিনেমা সম্পর্কে খোঁজ রাখেন তাঁরা নিশ্চয়ই জানবেন, সারা বিশ্বে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল ছবিটি। এর পরিচালক ছিলেন লার্স ভন ত্রিয়ের। ছবিতে সেক্স দৃশ্যের জন্য অভিনেতারা সত্যিই পারফর্ম করেন। কিছু দৃশ্যে পর্নো তারকাদের ব্যবহার করা হয়েছে।

• লাই উইথ মি
লরেন লি স্মিথ এবং এরিক ব্যালফোরের সঙ্গম দৃশ্য ছবিতে অন্যতম চর্চার বিষয় ছিল। আর হবে নাই বা কেন, ছবিতে সত্যিই পারফর্ম করেছেন দুজন। সিনেমার তারকাজুটি একাধিকবার সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছিলেন এর গল্পের খাতিরে।

• সুইট সুইটব্যাকস ব্যাডঅ্যাস সং
১৯৭১ সালের ছবির প্রধান অভিনেতা মেলভিন ফান পেবলস প্রথমে সেক্স দৃশ্যের কথা অস্বীকার করলেও বহু বছর বাদে প্রকাশ পায়, ছবির দৃশ্য সব সত্যিই শুটিং করা হয়েছিল। শুটিং পরবর্তীকালে মেলভিন যৌন রোগে আক্রান্ত হন। কনট্রাক্ট অনুযায়ী তাঁকে কমপেনসেশনও দেওয়া হয়েছিল।

• গান্ডু
কলকাতার প্লটে নির্মিত এক ক্রুদ্ধ কমবয়সী র‌্যাপার গান্ডুর স্বপ্ন সফল করার কাহিনি ‘গান্ডু’। সঙ্গে তাঁর দোসর রিক্সার রোজনামচা। সিনেমাটিতে ন্যুডিটি, গালিগালাজ, ড্রাগের নেশা ইত্যাদির কারণে কখনো মুক্তি পায়নি ভারতে। তবে কৌশিক মুখোপাধ্যায়ের এই ছবি ২০১০ সালে নিউ ইয়র্কে ‘সাউথ এশিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ প্রিমিয়ার হয়েছিল। দর্শকমহলেও ব্যাপক আলোচিত এটি।

• বেইস মোয়া
ফরাসি ছবি। যাঁর বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘আমার সঙ্গে সঙ্গম করো’। টাইটেল দেখেই আন্দাজ করা যেতে পারে ছবিতে সেক্সুয়াল দৃশ্য থাকবে। ছবির সঙ্গম দৃশ্য শুধুমাত্র গ্রাফিকই নয়, রীতিমতো পর্নোগ্রাফির সঙ্গে এ ছবির তুলনা করেছেন ফিল্ম ক্রিটিকরা।

• নাইন সংস
এটি একটি ব্রিটিশ আর্ট রোম্যান্টিক ড্রামা ছবি। ২০০৪ সালে মুক্তি পায় এই ছবি। ছবির পরিচালনা করেন মাইকেল উইন্টারবটম। সিনেমাতে মোট ৮টা ভিন্ন ব্যান্ডকে গান গাইতে দেওয়া হয়েছিল। তা থেকেই ছবির নামকরণ করা হয়। এই সিনেমায় সত্যিকারের সেক্স শুটিং হয়েছে।

‘লাভ’ সিনেমার একটি দৃশ্য
• লাভ
এটিও একটি ফরাসি ছবি। ছবির পরিচালনা করেছিলেন গ্যাসপার নুই। ২০১৫ সালে কান ফিল্ম ফেস্টিভালেও দেখানো হয় ছবিটিকে। প্রধানত ভালবাসা ঠিক কি তাই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সিনেমাতে। সিনেমাটিতে একাধিকবার শুটিংয়ে সত্যিকারের সেক্স করানো হয়েছে অভিনয়শিল্পীদের মাঝে। এটি বেশ সাড়া জাগানো চলচ্চিত্র যা সমালোচকদের প্রশংসাও কুড়িয়েছে।

সূত্র : আইএমডিবি