ঢাকা ১২:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
ড. ইউনূসকে সভাপতি করে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ গঠন আপা আপা বলা তানভীর নিজেই আ.লীগের হাতে নির্যাতিত, আছেন রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভল্টের টাকায় অবৈধ বাণিজ্য বিডিআর বিদ্রোহের বিচার পুনরায় করা সম্ভব? সংলাপ, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে যে প্রক্রিয়ায় এগোতে চায় সরকার এবার সরকারের কাছে ৬৩ কোটি ডলার সুদ চাইল রাশিয়া এফবিসিসিআই সভাপতির পদত‍্যাগ, প্রশাসক নিয়োগ তারল্য বাড়াতে ‘বিশেষ ধার’ আগামী সপ্তাহে ৭ হাজার কোটিতে নির্মিত তিন বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ গার্মেন্টসে থামছে না অস্থিরতা চাকরি গেল আরো দুই লেফটেন্যান্ট জেনারেলের ওষুধের বাজারে উত্তাপ ব্যাংকিং খাত সংস্কারে ৬ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন সড়ক পরিবহনে আসছে ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ গরুর দিয়ে পাট নিতে চায় পাকিস্তানি সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন গঠন, নেতৃত্বে যারা সংবিধান সংস্কারের উদ্যোগ, কমিশনের দায়িত্বে শাহদীন মালিক ছয় বিশিষ্ট নাগরিককের নেতৃত্বে সংস্কার কমিশন গঠনের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার শিগগিরই মেট্রোরেলের বন্ধ থাকা স্টেশন চালু হচ্ছে বিদ্যুতের পাওনা চেয়ে ড. ইউনূসকে চিঠি দিয়েছেন গৌতম আদানি

সেদিন বিটিভিতে কেন গিয়েছিলেন জানালেন স্বাগতা

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০২:১৭:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৫০৬৪ বার পড়া হয়েছে
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ছাত্রদের কোটা আন্দোলন চলাকালে বেশক’জন শিল্পী তখন শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশনে গিয়ে বক্তব্য দেন। তারা সবাই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রুখে দেয়ার কথা বলেন। এ নিয়ে তখন থেকেই বিটিভিতে যাওয়া সেসব শিল্পী ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই ‘আলো আসবেই’ হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে কিছু শিল্পীর সরকারের পক্ষে কাজ করার আলোচনার স্ক্রিনশট ভাইরাল হয়েছে। এই দুই জায়গাতেই নাম ছিল অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতার। সম্প্রতি নিজের বিটিভিতে যাওয়ার ব্যাপারে পরিষ্কার করতে একটি ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, বিটিভি’র সঙ্গে আমার ইমোশনাল কানেকশন আছে। ছোটবেলা থেকে আমি নানা কাজে জড়িত এখানে। আমার বাবাও বিটিভি’র মিউজিক প্রডিউসার ছিলেন। তবে আমার সেদিনের বিটিভিতে যাওয়া আর এ ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট এর বিষয়টি সম্পূর্ণ আলাদা। যেদিন বিটিভিতে গেলাম তার আগের দিন আমার বন্ধু ফোন দিলো।

 

তখন পিএম শেখ হাসিনা একটি ভাষণ দেন, যা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। তার পরপরই আমার এক সহকর্মী ফোন করে বলে, দেশের যে পরিস্থিতি তাতে কি আমাদের চুপ থাকা উচিত। তখন আমি বলি, না একদমই না। তারপর সে জানালো আমরা সব শিল্পীরা মিলে প্রোটেস্ট করবো। এই অরাজকতা আমরা চাই না। আমি বললাম, আমিও চাই না অরাজকতা। শাহবাগে ছাত্ররা আন্দোলন করছে, আমরা বিটিভিতে করবো। যেন সরকার এর সমাধান করে। তবে বিটিভিতে গিয়ে আমি বুঝতে পারি ছাত্রদের প্রোটেস্টের বিরুদ্ধে ওরা দাঁড়িয়েছে। তখন আমি ওই জায়গা ত্যাগ করি। এক সহকর্মী ফোন দিয়ে বলে ওরা ঢাকা মেডিকেল যাচ্ছে, তুমি যাবে কিনা। আমি বললাম, যাবো না। কারণ আমাকে যে কথা বলে আনা হয়েছে আসলে সেটা হচ্ছে না। একইভাবে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপেও তার নাম দেয়া হয় বলে জানান স্বাগতা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সেদিন বিটিভিতে কেন গিয়েছিলেন জানালেন স্বাগতা

আপডেট সময় : ০২:১৭:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

ছাত্রদের কোটা আন্দোলন চলাকালে বেশক’জন শিল্পী তখন শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশনে গিয়ে বক্তব্য দেন। তারা সবাই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রুখে দেয়ার কথা বলেন। এ নিয়ে তখন থেকেই বিটিভিতে যাওয়া সেসব শিল্পী ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই ‘আলো আসবেই’ হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে কিছু শিল্পীর সরকারের পক্ষে কাজ করার আলোচনার স্ক্রিনশট ভাইরাল হয়েছে। এই দুই জায়গাতেই নাম ছিল অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতার। সম্প্রতি নিজের বিটিভিতে যাওয়ার ব্যাপারে পরিষ্কার করতে একটি ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, বিটিভি’র সঙ্গে আমার ইমোশনাল কানেকশন আছে। ছোটবেলা থেকে আমি নানা কাজে জড়িত এখানে। আমার বাবাও বিটিভি’র মিউজিক প্রডিউসার ছিলেন। তবে আমার সেদিনের বিটিভিতে যাওয়া আর এ ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট এর বিষয়টি সম্পূর্ণ আলাদা। যেদিন বিটিভিতে গেলাম তার আগের দিন আমার বন্ধু ফোন দিলো।

 

তখন পিএম শেখ হাসিনা একটি ভাষণ দেন, যা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। তার পরপরই আমার এক সহকর্মী ফোন করে বলে, দেশের যে পরিস্থিতি তাতে কি আমাদের চুপ থাকা উচিত। তখন আমি বলি, না একদমই না। তারপর সে জানালো আমরা সব শিল্পীরা মিলে প্রোটেস্ট করবো। এই অরাজকতা আমরা চাই না। আমি বললাম, আমিও চাই না অরাজকতা। শাহবাগে ছাত্ররা আন্দোলন করছে, আমরা বিটিভিতে করবো। যেন সরকার এর সমাধান করে। তবে বিটিভিতে গিয়ে আমি বুঝতে পারি ছাত্রদের প্রোটেস্টের বিরুদ্ধে ওরা দাঁড়িয়েছে। তখন আমি ওই জায়গা ত্যাগ করি। এক সহকর্মী ফোন দিয়ে বলে ওরা ঢাকা মেডিকেল যাচ্ছে, তুমি যাবে কিনা। আমি বললাম, যাবো না। কারণ আমাকে যে কথা বলে আনা হয়েছে আসলে সেটা হচ্ছে না। একইভাবে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপেও তার নাম দেয়া হয় বলে জানান স্বাগতা।