চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুককে সরকার রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করতে চাইলেও সবাইকে অবাক করে দিয়ে তিনি সে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। জ্ঞান সৃজন ও বিতরণ যার অগ্রাধিকার তিনি সেই একনিষ্ঠতা থেকে নিজের বিযুক্তি চাইবেন না- সেটাই স্বাভাবিক। এসব কারণেই হয়তো উপাচার্য হতে চাননি। রাজনৈতিক বাস্তবতাও বিবেচ্য। অনেক শিক্ষক আছেন উপাচার্য হওয়ার জন্য তাঁরা শিক্ষকসুলভ নয় এমন সব কাজ করেন, আর এমন শিক্ষকও আছেন যাঁরা প্রস্তাব পেয়েও ফিরিয়ে দেন চলতি ব্যবস্থার ক্রীড়নক হতে চান না বলে। আজকের এই দুরবস্থা আমাদেরই নির্মাণ।
এক-এগারো পরবর্তী এক ছাত্র বিক্ষোভের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আনোয়ার হোসেনকে কারাবাসে থাকতে হয়। তখন তাঁর সঙ্গে কেন্দ্রীয় কারাগারে দেখা করতে যেতেন সে সময়কার উপাচার্য এসএমএ ফায়েজ। উপাচার্য যখন প্রবেশ করতেন, তখন ছোট পকেট গেট দিয়ে মাথা নিচু করে ঢুকতে হতো। কিন্তু রাজনৈতিক মতাদর্শগত বৈপরীত্য থাকা সত্ত্বেও অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন তখন দায়িত্বে থাকা ডিআইজি প্রিজনকে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আমাকে দেখতে আসার জন্য মাথা নিচু করে ছোট গেট দিয়ে কেন আসবেন! তিনি এলে যেন বড় ফটক খুলে তাঁর প্রবেশের ব্যবস্থা করা হয়।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো । বিডিসারাদিন২৪'এ প্রকাশিত নারীকন্ঠ,মতামত লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত বিডিসারাদিন২৪ 'র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় বিডিসারাদিন২৪ কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। বিডিসারাদিন২৪ 'তে প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।