ঢাকা ১০:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
কিভাবে বাড়ছে বাংলাদেশের আয়তন? পাল্টে যাচ্ছে পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের পোশাক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পদত্যাগ করছেন পুতুল? চারটি প্রদেশ নিয়ে গঠিত হবে নতুন বাংলাদেশ! সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার সিদ্ধান্ত যৌক্তিক : প্রেসসচিব অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন: সাংবাদিকদের নামে মামলা নতুন অডিও ফাঁস : কাঁদতে কাঁদতে যা বললেন শেখ হাসিনা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব শেখ হাসিনার বিচার করা: শফিকুল আলম পুতুলকে ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণে অনলাইনে স্বাক্ষর জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে জনসাধারণের অভিমত চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন : অপারেশন ফ্ল্যাশ আউট বেগম জিয়াকে হিংসা করতেন হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন শেখ হাসিনা? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছাত্রদের ঘোষণাপত্র দিতে বারণের কারণ জানালেন ড. ইউনূস  ঐক্যবদ্ধভাবে দিতে না পারলে জুলাই ঘোষণাপত্রের দরকারই নাই রেস্তোরাঁ, ওষুধ ও মোবাইল রিচার্জে বাড়ছে না ভ্যাট ধর্মনিরপেক্ষতাসহ রাষ্ট্র পরিচালনার ৩ মূলনীতি বাদ পদত্যাগপত্রে যা বললেন টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক আমার মেয়ের খুনি কে, আমি কি বিচার পাব না: প্রশ্ন তিন্নির বাবার

আমাকে ‘ভাইরালকন্যা’ বলবেন না: সিঁথি

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ১০:২৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 66
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

প্রথমবার রাজপথে কোটা আন্দোলনের সময় ইতিবাচক ভূমিকা রাখার জন্য ‘কুইন’, ‘বাঘিনী’, ‘আয়রন লেডি’ বিশেষণে বিশেষিত হয়েছিলেন ফারজানা সিঁথি। আন্দোলনের সময় ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে ফারজানা সিথি দরাজ কণ্ঠে পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনারা কি কোটার পুলিশ?’
এরপর আবারো জুলাই আন্দোলনে ভাইরাল হন ফারজানা সিঁথি। সে সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশ উত্তাল। দেশে কারফিউ জারি করা হয়। নামানো হয় সেনাবাহিনী। ওই সময় এক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে আলোচনায় এসেছিলেন শিক্ষার্থী ফারজানা সিঁথি। এরপর থেকেই সামাজিকমাধ্যমসহ গণমাধ্যমে ভাইরালকন্যা হিসেবে পরিচিতি পান ফারজানা সিঁথি।
তবে এই পরিচিতিতে অসন্তুষ্ট ফারজানা সিঁথি। এক সাক্ষাৎকারে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়- আপনার নামের আগে ‘ভাইরালকন্যা’ বিশেষণটি কীভাবে দেখেন?
উত্তরে তিনি বলেন, এরকম দুটি সংবাদের শিরোনাম দেখেছিলাম। ওই সংবাদমাধ্যমগুলো এক ঘণ্টার মধ্যে সংশোধন করেছে। আরো যারা এরকম করেছেন তারা না আমার কাছে জেনেছেন; না আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন। আমার একটাই কথা- ‘ভাইরালকন্যা’ কিংবা এ ধরনের শব্দ যদি আমার নামের সঙ্গে ব্যবহার করেন তাহলে আমাকে নিয়ে নিউজ করবেন না। যতগুলো সাক্ষাৎকার দিয়েছি সব জায়গায় এটা বলেছি।
সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন। এতে কি ট্রমার শিকার হয়েছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কোনো ট্রমার মধ্য দিয়ে যাইনি। আমাকে যখন কুইন বলা হয়েছে ক্রাউন পরানো হয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। যখন গালি দিয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। এছাড়া আমার বন্ধু-বান্ধব, পরিবার খুবই সাপোর্টিভ। ফলে বিষয়গুলো আমাকে আক্রান্ত করতে পারেনি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আমাকে ‘ভাইরালকন্যা’ বলবেন না: সিঁথি

আপডেট সময় : ১০:২৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

 

প্রথমবার রাজপথে কোটা আন্দোলনের সময় ইতিবাচক ভূমিকা রাখার জন্য ‘কুইন’, ‘বাঘিনী’, ‘আয়রন লেডি’ বিশেষণে বিশেষিত হয়েছিলেন ফারজানা সিঁথি। আন্দোলনের সময় ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে ফারজানা সিথি দরাজ কণ্ঠে পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনারা কি কোটার পুলিশ?’
এরপর আবারো জুলাই আন্দোলনে ভাইরাল হন ফারজানা সিঁথি। সে সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশ উত্তাল। দেশে কারফিউ জারি করা হয়। নামানো হয় সেনাবাহিনী। ওই সময় এক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে আলোচনায় এসেছিলেন শিক্ষার্থী ফারজানা সিঁথি। এরপর থেকেই সামাজিকমাধ্যমসহ গণমাধ্যমে ভাইরালকন্যা হিসেবে পরিচিতি পান ফারজানা সিঁথি।
তবে এই পরিচিতিতে অসন্তুষ্ট ফারজানা সিঁথি। এক সাক্ষাৎকারে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়- আপনার নামের আগে ‘ভাইরালকন্যা’ বিশেষণটি কীভাবে দেখেন?
উত্তরে তিনি বলেন, এরকম দুটি সংবাদের শিরোনাম দেখেছিলাম। ওই সংবাদমাধ্যমগুলো এক ঘণ্টার মধ্যে সংশোধন করেছে। আরো যারা এরকম করেছেন তারা না আমার কাছে জেনেছেন; না আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন। আমার একটাই কথা- ‘ভাইরালকন্যা’ কিংবা এ ধরনের শব্দ যদি আমার নামের সঙ্গে ব্যবহার করেন তাহলে আমাকে নিয়ে নিউজ করবেন না। যতগুলো সাক্ষাৎকার দিয়েছি সব জায়গায় এটা বলেছি।
সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন। এতে কি ট্রমার শিকার হয়েছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কোনো ট্রমার মধ্য দিয়ে যাইনি। আমাকে যখন কুইন বলা হয়েছে ক্রাউন পরানো হয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। যখন গালি দিয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। এছাড়া আমার বন্ধু-বান্ধব, পরিবার খুবই সাপোর্টিভ। ফলে বিষয়গুলো আমাকে আক্রান্ত করতে পারেনি