ঢাকা ০৯:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
তিন দলই প্রধান উপদেষ্টার অধীনে নির্বাচন চায়: প্রেস সচিব টিউলিপ বাংলাদেশি এনআইডি ও পাসপোর্টধারী, রয়েছে টিআইএনও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা নরেন্দ্র মোদিকে উপহার দেওয়া ছবিটি সম্পর্কে যা জানা গেল বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান ড. ইউনূস বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে মোদির ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রেসসচিব চীন সফরে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যে ভারতে তোলপাড় ড. ইউনূসকে ঈদগাহের মুসল্লিরাঃ আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া বাংলাদেশে বিশ্বমানের হাসপাতালের মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতে বিপ্লবের সূচনা! খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ঈদের দাওয়াত দিলেন প্রধান উপদেষ্টা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সেনাপ্রধান পররাষ্ট্র নীতিতে ড. ইউনূসের কাছে হেরে গেছেন নরেন্দ্র মোদী! ৩ এপ্রিলও ছুটির প্রস্তাব, মিলতে পারে ৯ দিনের ছুটি বউয়ের টিকটকেই ধরা সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ, ‘ক্লু’ ছিল গাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মঈনুদ্দিনের পরিচয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যবের পরিচয় শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে সব প্রমাণ সরকারের কাছে আছে জেলায় জেলায় সরকারি অর্থে ‘আওয়ামী পল্লি’

আমাকে ‘ভাইরালকন্যা’ বলবেন না: সিঁথি

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ১০:২৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 150
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

প্রথমবার রাজপথে কোটা আন্দোলনের সময় ইতিবাচক ভূমিকা রাখার জন্য ‘কুইন’, ‘বাঘিনী’, ‘আয়রন লেডি’ বিশেষণে বিশেষিত হয়েছিলেন ফারজানা সিঁথি। আন্দোলনের সময় ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে ফারজানা সিথি দরাজ কণ্ঠে পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনারা কি কোটার পুলিশ?’
এরপর আবারো জুলাই আন্দোলনে ভাইরাল হন ফারজানা সিঁথি। সে সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশ উত্তাল। দেশে কারফিউ জারি করা হয়। নামানো হয় সেনাবাহিনী। ওই সময় এক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে আলোচনায় এসেছিলেন শিক্ষার্থী ফারজানা সিঁথি। এরপর থেকেই সামাজিকমাধ্যমসহ গণমাধ্যমে ভাইরালকন্যা হিসেবে পরিচিতি পান ফারজানা সিঁথি।
তবে এই পরিচিতিতে অসন্তুষ্ট ফারজানা সিঁথি। এক সাক্ষাৎকারে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়- আপনার নামের আগে ‘ভাইরালকন্যা’ বিশেষণটি কীভাবে দেখেন?
উত্তরে তিনি বলেন, এরকম দুটি সংবাদের শিরোনাম দেখেছিলাম। ওই সংবাদমাধ্যমগুলো এক ঘণ্টার মধ্যে সংশোধন করেছে। আরো যারা এরকম করেছেন তারা না আমার কাছে জেনেছেন; না আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন। আমার একটাই কথা- ‘ভাইরালকন্যা’ কিংবা এ ধরনের শব্দ যদি আমার নামের সঙ্গে ব্যবহার করেন তাহলে আমাকে নিয়ে নিউজ করবেন না। যতগুলো সাক্ষাৎকার দিয়েছি সব জায়গায় এটা বলেছি।
সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন। এতে কি ট্রমার শিকার হয়েছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কোনো ট্রমার মধ্য দিয়ে যাইনি। আমাকে যখন কুইন বলা হয়েছে ক্রাউন পরানো হয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। যখন গালি দিয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। এছাড়া আমার বন্ধু-বান্ধব, পরিবার খুবই সাপোর্টিভ। ফলে বিষয়গুলো আমাকে আক্রান্ত করতে পারেনি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আমাকে ‘ভাইরালকন্যা’ বলবেন না: সিঁথি

আপডেট সময় : ১০:২৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

 

প্রথমবার রাজপথে কোটা আন্দোলনের সময় ইতিবাচক ভূমিকা রাখার জন্য ‘কুইন’, ‘বাঘিনী’, ‘আয়রন লেডি’ বিশেষণে বিশেষিত হয়েছিলেন ফারজানা সিঁথি। আন্দোলনের সময় ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে ফারজানা সিথি দরাজ কণ্ঠে পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনারা কি কোটার পুলিশ?’
এরপর আবারো জুলাই আন্দোলনে ভাইরাল হন ফারজানা সিঁথি। সে সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশ উত্তাল। দেশে কারফিউ জারি করা হয়। নামানো হয় সেনাবাহিনী। ওই সময় এক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে আলোচনায় এসেছিলেন শিক্ষার্থী ফারজানা সিঁথি। এরপর থেকেই সামাজিকমাধ্যমসহ গণমাধ্যমে ভাইরালকন্যা হিসেবে পরিচিতি পান ফারজানা সিঁথি।
তবে এই পরিচিতিতে অসন্তুষ্ট ফারজানা সিঁথি। এক সাক্ষাৎকারে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়- আপনার নামের আগে ‘ভাইরালকন্যা’ বিশেষণটি কীভাবে দেখেন?
উত্তরে তিনি বলেন, এরকম দুটি সংবাদের শিরোনাম দেখেছিলাম। ওই সংবাদমাধ্যমগুলো এক ঘণ্টার মধ্যে সংশোধন করেছে। আরো যারা এরকম করেছেন তারা না আমার কাছে জেনেছেন; না আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন। আমার একটাই কথা- ‘ভাইরালকন্যা’ কিংবা এ ধরনের শব্দ যদি আমার নামের সঙ্গে ব্যবহার করেন তাহলে আমাকে নিয়ে নিউজ করবেন না। যতগুলো সাক্ষাৎকার দিয়েছি সব জায়গায় এটা বলেছি।
সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন। এতে কি ট্রমার শিকার হয়েছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কোনো ট্রমার মধ্য দিয়ে যাইনি। আমাকে যখন কুইন বলা হয়েছে ক্রাউন পরানো হয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। যখন গালি দিয়েছে তখনো গায়ে লাগাইনি। এছাড়া আমার বন্ধু-বান্ধব, পরিবার খুবই সাপোর্টিভ। ফলে বিষয়গুলো আমাকে আক্রান্ত করতে পারেনি