ঢাকা ০৬:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব শেখ হাসিনার বিচার করা: শফিকুল আলম পুতুলকে ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণে অনলাইনে স্বাক্ষর জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে জনসাধারণের অভিমত চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন : অপারেশন ফ্ল্যাশ আউট বেগম জিয়াকে হিংসা করতেন হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন শেখ হাসিনা? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছাত্রদের ঘোষণাপত্র দিতে বারণের কারণ জানালেন ড. ইউনূস  ঐক্যবদ্ধভাবে দিতে না পারলে জুলাই ঘোষণাপত্রের দরকারই নাই রেস্তোরাঁ, ওষুধ ও মোবাইল রিচার্জে বাড়ছে না ভ্যাট ধর্মনিরপেক্ষতাসহ রাষ্ট্র পরিচালনার ৩ মূলনীতি বাদ পদত্যাগপত্রে যা বললেন টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক আমার মেয়ের খুনি কে, আমি কি বিচার পাব না: প্রশ্ন তিন্নির বাবার জয়ের বিবাহ বিচ্ছেদ ৩ বছর আগে, জানালেন নিজেই গণহত্যায় জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ড হাতে পেয়েছে প্রসিকিউশন ৫ আগস্ট: বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধানের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ছিল ক্রসফায়ারে নিহতদের ৪ জন ছিলেন ডিবি হেফাজতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর অদৃশ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন শেখ রেহানা শনিবার স্কুল খোলা নাকি বন্ধ? ‘জমজমের’ নামে ট্যাপের পানি বিক্রি, আয় ৩০ কোটি টাকা!

কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থিদের সব ধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৬:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 63
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থি তাবলিগ জামাতের অনুসারীদের যে কোনো ধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেইসঙ্গে মাওলানা জুবায়ের অনুসারী বা শুরায়ে নেজামের কোনো তাবলিগের সাথীর বড় কোনো জমায়েতও কাকারাইলের আশপাশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
২৭ ডিসেম্বর তারিখে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের কোনো অনুসারী কাকরাইল মসজিদে জমায়েত করতে পারবেন না। ছবি: মন্ত্রণালয়ের দেয়া বিজ্ঞপ্তি

২৭ ডিসেম্বর তারিখে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের কোনো অনুসারী কাকরাইল মসজিদে জমায়েত করতে পারবেন না

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) জননিরাপত্তা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সাদপন্থি তাবলিগ জামাতের কোনো অনুসারী কাকরাইল মসজিদে জমায়েত হতে পারবেন না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে কাকরাইল মসজিদ পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সব প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ কার্যকর করার জন্য বলা হয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাবলিগ জামাতের অভ্যন্তরীণ মতবিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে। এর ফলে বিভিন্ন স্থানে উত্তেজনা ও সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। সাদপন্থি ও শুরায়ে নেজামের বিভেদ পরিস্থিতিকে আরও ঘোলাটে করে তুলেছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) কাকরাইল মসজিদে থাকা না-থাকা নিয়ে তাবলিগের দু-পক্ষে সংঘাতের আশঙ্কা থাকায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে জনসাধারণের প্রতি সরাসরি কোনো নির্দেশনা না থাকলেও সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে, তাবলিগ জামাতের সাদপন্থিদের নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে কাকরাইল মসজিদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে শুরায়ে নেজামের অনুসারীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য কাকরাইল ও তার আশপাশের এলাকায় অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন।

তারও আগে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ইজতেমার ময়দানে ভোররাতে তাবলিগ জামায়াতের দুই পক্ষের বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে। সে ঘটনায় ৪ জন মারা গেছেন। তখন থেকেই ইজতেমার মাঠে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এরপর কাকরাইল কার দখলে থাকবে এ নিয়েও সমস্যা দেখা দেয়ায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাদপন্থীদের জমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করে কাকরাইল মসজিদে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থিদের সব ধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

আপডেট সময় : ০৬:৪৬:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থি তাবলিগ জামাতের অনুসারীদের যে কোনো ধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেইসঙ্গে মাওলানা জুবায়ের অনুসারী বা শুরায়ে নেজামের কোনো তাবলিগের সাথীর বড় কোনো জমায়েতও কাকারাইলের আশপাশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
২৭ ডিসেম্বর তারিখে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের কোনো অনুসারী কাকরাইল মসজিদে জমায়েত করতে পারবেন না। ছবি: মন্ত্রণালয়ের দেয়া বিজ্ঞপ্তি

২৭ ডিসেম্বর তারিখে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের কোনো অনুসারী কাকরাইল মসজিদে জমায়েত করতে পারবেন না

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) জননিরাপত্তা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সাদপন্থি তাবলিগ জামাতের কোনো অনুসারী কাকরাইল মসজিদে জমায়েত হতে পারবেন না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে কাকরাইল মসজিদ পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সব প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ কার্যকর করার জন্য বলা হয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাবলিগ জামাতের অভ্যন্তরীণ মতবিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে। এর ফলে বিভিন্ন স্থানে উত্তেজনা ও সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। সাদপন্থি ও শুরায়ে নেজামের বিভেদ পরিস্থিতিকে আরও ঘোলাটে করে তুলেছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) কাকরাইল মসজিদে থাকা না-থাকা নিয়ে তাবলিগের দু-পক্ষে সংঘাতের আশঙ্কা থাকায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে জনসাধারণের প্রতি সরাসরি কোনো নির্দেশনা না থাকলেও সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে, তাবলিগ জামাতের সাদপন্থিদের নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে কাকরাইল মসজিদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে শুরায়ে নেজামের অনুসারীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য কাকরাইল ও তার আশপাশের এলাকায় অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন।

তারও আগে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ইজতেমার ময়দানে ভোররাতে তাবলিগ জামায়াতের দুই পক্ষের বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে। সে ঘটনায় ৪ জন মারা গেছেন। তখন থেকেই ইজতেমার মাঠে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এরপর কাকরাইল কার দখলে থাকবে এ নিয়েও সমস্যা দেখা দেয়ায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাদপন্থীদের জমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করে কাকরাইল মসজিদে।