কেন্দুয়া পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম
কেন্দুয়া প্রতিনিধিঃ নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার পৌর সদরের কমলপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত আব্দুস সাত্তারের ছেলে আশরাফুল ইসলাম। তার মাতার নাম মোছাঃ সমলা আক্তার। দুইভাই তিন বোনের মধ্যে সে চতুর্থ সন্তান। ১৯৯১সালের ১ এপ্রিল সে জন্মগ্রহন করেন।
পড়াশোনা জীবনে কেন্দুয়া মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গন্ডী পেরিয়ে কেন্দুয়া জয়হরি স্প্রাই সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাশ করেন। পরে কেন্দুয়া ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ এস সি ও বি এস এস সম্পন্ন করেন।
২০০৯ সালে বিএনপি নেতা মজনুর রহমান খন্দকারের উৎসাহ অনুপ্রেরনায় তার হাত ধরে সাধারণ কর্মী হিসেবে ছাত্রদলের রাজনীতে যোগদান করেন। পরে কেন্দুয়া ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলে র রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। ২০২১ সালে কেন্দুয়া পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক মনোনীত হয়ে অদ্যাবধি পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছেন।
রাজনীতির রোষানলে পরে সে এগারোটি মামলার আসামী হয়,এবং তিনবার কারাবরণ করেছেন।
কেন্দুয়া পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম জানান,রাজনৈতিক মামলার আসামী হয়ে দিনের পর দিন,মাসের পর মাস বাড়ী ছাড়া হয়ে ফেরারী জীবন যাপন করতে হয়েছে। পুলিশী হয়রাণী ও গ্রেফতার আতংকে বহুরাত নিজ বাড়িতে ঘুমাতে পারেন নি।
আশরাফুল ইসলাম জানান,তিনি কেন্দুয়া পৌরসভার প্রত্যেকটি ওয়ার্ড ছাত্রদলকে সুসংগঠিত করে সামনের দিনে তারকে রহমানের হাতকে তৃণমূলে শক্তিশালী করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন।
এ সময় তিনি আরও বলেন-আগামীদিনে তারেক রহমানের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে বৈষম্য হীন গণতান্ত্রিক এবং সাম্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার জন্য কেন্দুয়া পৌর ছাত্রদলের প্রত্যেক কর্মীকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করার জন্য উজ্জীবিত করছি।
একান্ত সাক্ষাতকারে তিনি আরও বলেন-আগামীদিনে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের নির্দেশনায় দলীয় প্রতিটি কর্মসূচি বাস্তবায়নে জীবন বাজী রেখে পালন করার জন্য সদা সর্বদা প্রস্তুত আছি।
পরিশেষে আশরাফুল ইসলাম বলেন-আমি মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চাই এজন্য আগামীদিনে আমার রাজনৈতিক পথচলায় দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের আন্তরিক সহযোগিতা ও জনমানুষের ভালবাসাই আমার একমাত্র কাম্য।