ঢাকা ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
তিন দলই প্রধান উপদেষ্টার অধীনে নির্বাচন চায়: প্রেস সচিব টিউলিপ বাংলাদেশি এনআইডি ও পাসপোর্টধারী, রয়েছে টিআইএনও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা নরেন্দ্র মোদিকে উপহার দেওয়া ছবিটি সম্পর্কে যা জানা গেল বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান ড. ইউনূস বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে মোদির ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রেসসচিব চীন সফরে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যে ভারতে তোলপাড় ড. ইউনূসকে ঈদগাহের মুসল্লিরাঃ আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া বাংলাদেশে বিশ্বমানের হাসপাতালের মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতে বিপ্লবের সূচনা! খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ঈদের দাওয়াত দিলেন প্রধান উপদেষ্টা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সেনাপ্রধান পররাষ্ট্র নীতিতে ড. ইউনূসের কাছে হেরে গেছেন নরেন্দ্র মোদী! ৩ এপ্রিলও ছুটির প্রস্তাব, মিলতে পারে ৯ দিনের ছুটি বউয়ের টিকটকেই ধরা সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ, ‘ক্লু’ ছিল গাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মঈনুদ্দিনের পরিচয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যবের পরিচয় শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে সব প্রমাণ সরকারের কাছে আছে জেলায় জেলায় সরকারি অর্থে ‘আওয়ামী পল্লি’

কোন কোন ব্যাপারে কখনো লজ্জা পাওয়া উচিত নয়?

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৭:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জুন ২০২২
  • / 98
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অনেক সময় দেখা যায় অবিবাহিত মেয়েদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেছে। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললো প্রেগনেন্সি টেস্ট করে নিয়ে আসুন। এমতাবস্থায় প্রথমে হয়তো রোগীর লোক বলবে রোগী অবিবাহিত। এখনও বিয়ে হয়নি, বাচ্চা কিভাবে হবে ডাক্তার তখন জোর দিয়ে বলবে আগে টেস্ট করে নিয়ে আসুন তারপর রোগী দেখবো, না হলে দেখবোনা। রোগী যাবে টেস্ট করাতে। এবার দেখা গেলো রোগী প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ। বাড়ির লোক অবাক, রোগী অজ্ঞান।
তখন স্বাভাবিক ভাবেই রোগীর বক্তব্য থাকবে,
আমি কিছু করিনি। রোগীর লোকের বক্তব্য, কিছু করিসনি তো বাচ্চা কোথা থেকে এলো।
ডাক্তারের কাছে রোগী কাঁদতে কাঁদতে বলবে, বিশ্বাস করেন ডাক্তার সাহেব আমি কিছুই করিনি। বাচ্চা কোথা থেকে এলো আমি জানিনা।
রোগীর লোক যদি জীন বিশ্বাসী হয় তবে বলে দেবে জীনের বাচ্চা ওটা কিন্তু ডাক্তারের কেরামতি এখনও বাকি আছে।ডাক্তার তখন আলট্রাসনোগ্রাফির সাহায্য নেবে।
আলট্রাসনোগ্রাফিতে দেখা যাবে রোগী প্রেগনেন্ট না। রোগীর তল পেটে কোন ফেটাস নেই।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে রোগীর পেটে বাচ্চা নেই কিন্তু প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ আসলো কেন।
এটা যে স্ট্রিপ দিয়ে টেস্ট করা হয় সেই স্ট্রিপ আসলে বাচ্চা ডিটেকটর না।
একজন মহিলা যখন বাচ্চা কনসিভ করে তার ৬ দিনের মধ্যে human chorionic gonadotropin (HCG) নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয় দেহ থেকে যা ইউরিন এর মাধ্যনে দেহ থেকে বের হয়। হরমনটি মূলত syncytiotrophoblast (প্লাসেন্টা অংশ) রক্ষার কাজে ব্যবহৃত হয়।
কিন্তু এই একই হরমোন অনেক টিউমার যেমন : Seminoma, choriocarcinoma, germ cell tumors, hydatidiform mole formation, teratoma with elements of choriocarcinoma, and islet cell tumor এর কারণেও নি:সৃত হতে পারে। তখন তো প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ দেখাবে।
এইরকম পরিস্থিতিতে প্রথমেই অনেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। আত্মহত্যা করা বা অন্য কিছু ঘটানোর আগে সিউর হোন। আপনি নিজে সতর্ক হোন আর আশেপাশের মানুষকেও সতর্ক করুন। তাহলে হয়তো একটা প্রাণ বাঁচতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কোন কোন ব্যাপারে কখনো লজ্জা পাওয়া উচিত নয়?

আপডেট সময় : ০৭:৪৭:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জুন ২০২২

অনেক সময় দেখা যায় অবিবাহিত মেয়েদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেছে। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললো প্রেগনেন্সি টেস্ট করে নিয়ে আসুন। এমতাবস্থায় প্রথমে হয়তো রোগীর লোক বলবে রোগী অবিবাহিত। এখনও বিয়ে হয়নি, বাচ্চা কিভাবে হবে ডাক্তার তখন জোর দিয়ে বলবে আগে টেস্ট করে নিয়ে আসুন তারপর রোগী দেখবো, না হলে দেখবোনা। রোগী যাবে টেস্ট করাতে। এবার দেখা গেলো রোগী প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ। বাড়ির লোক অবাক, রোগী অজ্ঞান।
তখন স্বাভাবিক ভাবেই রোগীর বক্তব্য থাকবে,
আমি কিছু করিনি। রোগীর লোকের বক্তব্য, কিছু করিসনি তো বাচ্চা কোথা থেকে এলো।
ডাক্তারের কাছে রোগী কাঁদতে কাঁদতে বলবে, বিশ্বাস করেন ডাক্তার সাহেব আমি কিছুই করিনি। বাচ্চা কোথা থেকে এলো আমি জানিনা।
রোগীর লোক যদি জীন বিশ্বাসী হয় তবে বলে দেবে জীনের বাচ্চা ওটা কিন্তু ডাক্তারের কেরামতি এখনও বাকি আছে।ডাক্তার তখন আলট্রাসনোগ্রাফির সাহায্য নেবে।
আলট্রাসনোগ্রাফিতে দেখা যাবে রোগী প্রেগনেন্ট না। রোগীর তল পেটে কোন ফেটাস নেই।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে রোগীর পেটে বাচ্চা নেই কিন্তু প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ আসলো কেন।
এটা যে স্ট্রিপ দিয়ে টেস্ট করা হয় সেই স্ট্রিপ আসলে বাচ্চা ডিটেকটর না।
একজন মহিলা যখন বাচ্চা কনসিভ করে তার ৬ দিনের মধ্যে human chorionic gonadotropin (HCG) নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয় দেহ থেকে যা ইউরিন এর মাধ্যনে দেহ থেকে বের হয়। হরমনটি মূলত syncytiotrophoblast (প্লাসেন্টা অংশ) রক্ষার কাজে ব্যবহৃত হয়।
কিন্তু এই একই হরমোন অনেক টিউমার যেমন : Seminoma, choriocarcinoma, germ cell tumors, hydatidiform mole formation, teratoma with elements of choriocarcinoma, and islet cell tumor এর কারণেও নি:সৃত হতে পারে। তখন তো প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ দেখাবে।
এইরকম পরিস্থিতিতে প্রথমেই অনেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। আত্মহত্যা করা বা অন্য কিছু ঘটানোর আগে সিউর হোন। আপনি নিজে সতর্ক হোন আর আশেপাশের মানুষকেও সতর্ক করুন। তাহলে হয়তো একটা প্রাণ বাঁচতে পারে।