ঢাকা ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন আটক শেখ হাসিনার ফাঁদে পড়ে আরও ক্ষয়ে যাচ্ছে আ. লীগ হাসিনা-রেহানাকে শেয়ারবাজারের ৩ লাখ কোটি টাকা দেন শিবলী রুবাইয়াত হাসিনার ভাষণের মুখোমুখি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন! শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কী বলছে আওয়ামী লীগ? হাসিনা-রেহানাদের ৪ বাগানবাড়ি, আছে ডুপ্লেক্স ভবন, শানবাঁধানো ঘাট, পুকুর বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার লকার ফ্রিজ তিতুমীর আন্দোলনের পেছনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ শেখ হাসিনাকে রেখেই ফিরছে আওয়ামী লীগ? শেখ হাসিনাকন্যা পুতুলের আড়াই মিনিটের নাচের ভিডিও ভাইরাল হাসিনার সাথে ভারতে গোপন বৈঠক করলেন ওবায়দুল কাদের লাল গালিচায় খালে নেমে খননের উদ্বোধন তিন উপদেষ্টার প্রধান উপদেষ্টা হতে রাজি হওয়ার আগে–পরে কী ঘটেছিল, জানালেন ইউনূস ক্রিকেটার বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আওয়ামী লীগে বিভক্তি, চ্যালেঞ্জের মুখে হাসিনা হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়তেই কে ফোন করে ইউনূসের কাছে! শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক দল গঠন নিয়ে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে যা বললেন ড. ইউনূস বাংলাদেশের যে সিদ্ধান্তের কারণে মাথায় হাত ভারতের ১০ হাজার আওয়ামী কর্মী মাঠে নামলেই তো সরকার পরে যাবে সরকার উৎখাতে চক্রান্ত! কারাগারে বসেই চলছে নানা তৎপরতা

জনবান্ধব নেতা মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৮:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 50
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কেন্দুয়া প্রতিনিধিঃ বৃহত্তর ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের বাট্টা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত ভূইয়া পরিবারের সুযোগ্য সন্তান জনবান্ধব নেতা মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন। তিনি কেন্দুয়ার সিংহ পুরুষ খ্যাত চিরাং ইউনিয়নের বাট্টা গ্রামের মরহুম আলহাজ্ব আতিকুর রহমান ভূঁইয়া সাহেবের বড় ভাই তৎকালীন পাকিস্তান আমলের মেম্বার মোঃ মতিউর রহমান ভূঁইয়ার একজন সুযোগ্যপুত্র ।
কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটনের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের জানা অজানা বিষয় নিয়ে তাঁর জীবন কথা জেনে পাঠকের সামনে তুলে ধরার ক্ষুদ্র প্রয়াসে তারঁ সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে বিভিন্ন বিষয়ে অনেক খোলামেলা আলোচনা হয়।
সাক্ষাতকার মূলক আলাপচারিতায় মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন তাঁর জীবনের অনেক কথাই বলেন। সাক্ষাতকারে তাঁর সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য সংক্ষেপে নিন্মে তুলে ধরা হল । মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন ১৯৬৪ সালে কেন্দুয়া উপজেলার বাট্টা গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তার শৈশব-কৈশোর কেটেছে নিজ গ্রামের আলো বাতাসে পরিবার পরিজনদের সাথে পারিবারিক পরিমন্ডলে । নিজ পরিবারের পূর্বসূরীদের নেতৃত্ব ও মানুষের কল্যাণে কাজ করা দেখে ছোট-বেলা থেকেই মানুষের উপকার করার মন মানসিকতা নিয়েই তিনি বড় হয়েছেন।
মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন ২০০১ সাল থেকে কেন্দুয়া পৌর সদরের চিরাং মোড় এ বাসায় বসবাস শুরু করেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি মেধা মননে চৌকশ জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। পড়াশোনা করা কালীন সময়ে তিনি কেন্দুয়া জয়হরি স্প্রাই সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন।
তাঁর পরিবার কেন্দুয়া উপজেলার বিএনপির সম্ভ্রান্ত একটি পরিবার হিসেবেই সর্বাধিক পরিচিত । তৎকালীন সময়ে তাঁর চাচা মরহুম আলহাজ্ব আতিকুর রহমান ভূঁইয়া কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আর তখন থেকেই পড়াশোনা ও বিভিন্ন ব্যবসার পাশাপাশি চাচার রাজনৈতিক নীতি আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের মধ্যে বিএনপির রাজনীতি ধারন করে বুকের মধ্যে শহীদ জিয়ার প্রতি গভীর ভালবাসা লালন করা শুরু করেন এবং রাজনৈতিক অংগনে পদার্পণ করেন।
মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন ব্যাক্তি জীবনে তিনি এলাকার লোকদের সাথে বন্ধুসুলভ আচরণের মাধ্যমে সুসম্পর্ক বজায় রেখে সততা ও নিষ্ঠার সাথে স্বচ্ছভাবে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।
তিনি জিয়া পরিবারের আদর্শ মনে-প্রাণে ধারণ করে কেন্দুয়া উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তারপর দুই-দুই বার চিরাং ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সময়ের ধারাবাহিকতায় নেতৃত্বের ভালো গুনাবলীর ফলে ২০০৯ সালে চিরাং ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন । তখন নব উদ্যমে জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে শুরু করেন তার জনপ্রতিনিধিত্বের জীবন। তখনকার সময়ে সফল ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নেএকোণা জেলা থেকে সম্মাননাও পান তিনি। এছাড়াও তিনি জেলা পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করা সহ দুই বার চিরাং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে অংশগ্রহন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন পারিবারিকভাবে ১৯৯৫ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সংসার জীবন শুরু করেন। দাম্পত্য জীবনে তিনি তিন সন্তানের জনক।
তিনি জানান-রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় তিনি পাঁচটি মামলার আসামী হওয়ার ফলে হয়রানীসহ তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়। তিনি ২০২৪ সালে রাজনৈতিক মামলায় কারাবরণ করেন।
রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দ্বারা তিনি বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত হয়েছেন বলেও তিনি জানান। তিনি আরও বলেন ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি ইউপি নির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন নৌকার বিরুদ্ধে এবং ১১৪ ভোট বেশি পাওয়ার পরও প্রতিপক্ষের প্রার্থী দলীয় প্রভাবে একটি কেন্দ্রে সংঘাত সৃষ্টি করে কেন্দ্রটি স্থগিত করে। পরবর্তীতে স্থগিতকৃত কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহনের মাধ্যমে আদিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন আরও বলেন- তখনকার সময়ের সংসদ সদস্য শুধুমাত্র নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য তাকে বিশাল চাপের মধ্যে রাখেন।
একান্ত সাক্ষাতকারের আলাপচারিতায় তিনি বলেন- তিনি জিয়া পরিবারের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে একজন আদর্শবান মানুষ হিসেবে কেন্দুয়া উপজেলার জনগণ তাঁর সঠিক আস্থা ও ঠিকানা।
এ সময় তিনি আরও বলেন-আমি চিরাং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির একজন নেতা হয়েও সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সাথে মিলেমিশে চলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। সাধারণ জনগনকে আমি খুবই ভালোবাসি। মানুষের বিপদে আপদে পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করে মানুষের উপকার করতে পারলেই আত্মতৃপ্তি পাই। আগামীদিনে স্বতঃস্ফূর্ত সক্রিয় অংশগ্রহণে ন্যায়-নীতি সততা ও আদর্শকে আকঁড়ে ধরে সময় উপযোগী সঠিক সিদ্ধান্ত ও জনমানুষের কল্যাণমূলক নেতৃত্বের মাধ্যমে আমার দল বিএনপির ধারাবাহিক সফলতায় নিরলস পরিশ্রম করে দলকে শক্তিশালী করতে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই।
পরিশেষে মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন বলেন-আমি জনমানুষের কল্যাণে সকলের শান্তি ও আমার দল বিএনপির ধারাবাহিক সফলতা কামনা করি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জনবান্ধব নেতা মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন

আপডেট সময় : ০৬:৪৮:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫

কেন্দুয়া প্রতিনিধিঃ বৃহত্তর ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের বাট্টা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত ভূইয়া পরিবারের সুযোগ্য সন্তান জনবান্ধব নেতা মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন। তিনি কেন্দুয়ার সিংহ পুরুষ খ্যাত চিরাং ইউনিয়নের বাট্টা গ্রামের মরহুম আলহাজ্ব আতিকুর রহমান ভূঁইয়া সাহেবের বড় ভাই তৎকালীন পাকিস্তান আমলের মেম্বার মোঃ মতিউর রহমান ভূঁইয়ার একজন সুযোগ্যপুত্র ।
কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটনের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের জানা অজানা বিষয় নিয়ে তাঁর জীবন কথা জেনে পাঠকের সামনে তুলে ধরার ক্ষুদ্র প্রয়াসে তারঁ সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে বিভিন্ন বিষয়ে অনেক খোলামেলা আলোচনা হয়।
সাক্ষাতকার মূলক আলাপচারিতায় মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন তাঁর জীবনের অনেক কথাই বলেন। সাক্ষাতকারে তাঁর সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য সংক্ষেপে নিন্মে তুলে ধরা হল । মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন ১৯৬৪ সালে কেন্দুয়া উপজেলার বাট্টা গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তার শৈশব-কৈশোর কেটেছে নিজ গ্রামের আলো বাতাসে পরিবার পরিজনদের সাথে পারিবারিক পরিমন্ডলে । নিজ পরিবারের পূর্বসূরীদের নেতৃত্ব ও মানুষের কল্যাণে কাজ করা দেখে ছোট-বেলা থেকেই মানুষের উপকার করার মন মানসিকতা নিয়েই তিনি বড় হয়েছেন।
মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন ২০০১ সাল থেকে কেন্দুয়া পৌর সদরের চিরাং মোড় এ বাসায় বসবাস শুরু করেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি মেধা মননে চৌকশ জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। পড়াশোনা করা কালীন সময়ে তিনি কেন্দুয়া জয়হরি স্প্রাই সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন।
তাঁর পরিবার কেন্দুয়া উপজেলার বিএনপির সম্ভ্রান্ত একটি পরিবার হিসেবেই সর্বাধিক পরিচিত । তৎকালীন সময়ে তাঁর চাচা মরহুম আলহাজ্ব আতিকুর রহমান ভূঁইয়া কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আর তখন থেকেই পড়াশোনা ও বিভিন্ন ব্যবসার পাশাপাশি চাচার রাজনৈতিক নীতি আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের মধ্যে বিএনপির রাজনীতি ধারন করে বুকের মধ্যে শহীদ জিয়ার প্রতি গভীর ভালবাসা লালন করা শুরু করেন এবং রাজনৈতিক অংগনে পদার্পণ করেন।
মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন ব্যাক্তি জীবনে তিনি এলাকার লোকদের সাথে বন্ধুসুলভ আচরণের মাধ্যমে সুসম্পর্ক বজায় রেখে সততা ও নিষ্ঠার সাথে স্বচ্ছভাবে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।
তিনি জিয়া পরিবারের আদর্শ মনে-প্রাণে ধারণ করে কেন্দুয়া উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তারপর দুই-দুই বার চিরাং ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সময়ের ধারাবাহিকতায় নেতৃত্বের ভালো গুনাবলীর ফলে ২০০৯ সালে চিরাং ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন । তখন নব উদ্যমে জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে শুরু করেন তার জনপ্রতিনিধিত্বের জীবন। তখনকার সময়ে সফল ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নেএকোণা জেলা থেকে সম্মাননাও পান তিনি। এছাড়াও তিনি জেলা পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করা সহ দুই বার চিরাং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে অংশগ্রহন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন পারিবারিকভাবে ১৯৯৫ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সংসার জীবন শুরু করেন। দাম্পত্য জীবনে তিনি তিন সন্তানের জনক।
তিনি জানান-রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় তিনি পাঁচটি মামলার আসামী হওয়ার ফলে হয়রানীসহ তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়। তিনি ২০২৪ সালে রাজনৈতিক মামলায় কারাবরণ করেন।
রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দ্বারা তিনি বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত হয়েছেন বলেও তিনি জানান। তিনি আরও বলেন ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি ইউপি নির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন নৌকার বিরুদ্ধে এবং ১১৪ ভোট বেশি পাওয়ার পরও প্রতিপক্ষের প্রার্থী দলীয় প্রভাবে একটি কেন্দ্রে সংঘাত সৃষ্টি করে কেন্দ্রটি স্থগিত করে। পরবর্তীতে স্থগিতকৃত কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহনের মাধ্যমে আদিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন আরও বলেন- তখনকার সময়ের সংসদ সদস্য শুধুমাত্র নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য তাকে বিশাল চাপের মধ্যে রাখেন।
একান্ত সাক্ষাতকারের আলাপচারিতায় তিনি বলেন- তিনি জিয়া পরিবারের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে একজন আদর্শবান মানুষ হিসেবে কেন্দুয়া উপজেলার জনগণ তাঁর সঠিক আস্থা ও ঠিকানা।
এ সময় তিনি আরও বলেন-আমি চিরাং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির একজন নেতা হয়েও সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সাথে মিলেমিশে চলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। সাধারণ জনগনকে আমি খুবই ভালোবাসি। মানুষের বিপদে আপদে পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করে মানুষের উপকার করতে পারলেই আত্মতৃপ্তি পাই। আগামীদিনে স্বতঃস্ফূর্ত সক্রিয় অংশগ্রহণে ন্যায়-নীতি সততা ও আদর্শকে আকঁড়ে ধরে সময় উপযোগী সঠিক সিদ্ধান্ত ও জনমানুষের কল্যাণমূলক নেতৃত্বের মাধ্যমে আমার দল বিএনপির ধারাবাহিক সফলতায় নিরলস পরিশ্রম করে দলকে শক্তিশালী করতে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই।
পরিশেষে মোঃ মশিউর রহমান ভূঁইয়া লিটন বলেন-আমি জনমানুষের কল্যাণে সকলের শান্তি ও আমার দল বিএনপির ধারাবাহিক সফলতা কামনা করি।