জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়ি ক্রয়কালে ক্রেতাকে যা যা জানতে হবে
- আপডেট সময় : ০৯:২৭:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ নভেম্বর ২০২৪ ৬১ বার পড়া হয়েছে
“জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়ি ক্রয়কালে ক্রেতাকে যা যা জানতে হবে/সংগ্রহ করতে হবে”
১। মূল দলিল বা বিক্রয় রশিদসহ দলিল সংগ্রহ করতে হবে।
২। সকল বায়া দলিল সংগ্রহ করতে হবে।
৩। সার্টিফাইড/সি.এস./এস.এ ./আর.এস./ডিপি পরচা/সিটি জরিপ পরচা সংগ্রহ করতে হবে।
৪। ডি.সি.আর. ও প্রস্তাবনাসহ সার্টিফাইড মিউটেশন পর্চা সংগ্রহ করতে হবে।
৫। হালনাগাদ খাজনা দাখিলা / রশিদ ও হোল্ডিং ট্যাংক্স সংগ্রহ করতে হবে।
৬। নন-ইনকামবারেন্স সার্টিফিকেট (এন.ই.সি) ও তৎসংশ্লিষ্ট জমাকৃত ফিসের রশিদ।
৭। আইনজ্ঞ আইনজীবি কর্তৃক জমির ত্রুটিবিহীন যত্ন এবং চেইন ডকুমেন্ট সঠিক আছে মর্মে মতামত সংগ্রহ করতে হবে।
৮। ক্রেতা ও বিক্রেতার (গণের) জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে।
৯। (ক) মৌজা ম্যাপ (সি.এস./এস.এ. আর. এস. নকশা) ও (খ) স্বাক্ষর ও সিলসহ সার্ভেয়ার কর্তৃক নকশা ।
১০। প্রস্তাবিত জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়িটি ঋণের দায়ে কোন ব্যাংক বা সংস্থার নিকট দায়বন্ধ কিনা?
১১। প্রস্তাবিত জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়িটি অন্য কারো নিকট বায়না রেজিস্ট্রি করা আছে কিনা যাচাই করতে হবে?
১২। প্রস্তাবিত জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়িটিতে চলাচলের রাস্তা আছে কিনা?
১৩। প্রস্তাবিত জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়িটিতে কোন মামলা মোকদ্দমা ভুক্ত আছে কিনা তা জেনে নিতে হবে। মামলা মোকদ্দমা ভুক্ত জমি/ফাট অন্য না করাই ভালো।
১৪। (ক) যথাযথ কর্তৃপক্ষের নকশা অনুমোদনপত্র/বাড়ীর অনুমোদিত প্লান/ট্রাকচারাল ডিজাইন ও (খ) তৎসংশ্লিষ্ট জমাকৃত ফিসের রশিদ ও (গ) জমি ব্যবহারের ছাড়পত্র।
১৫। ভূমি অফিস/সাব-রেজিস্টার অফিস/রেকর্ড রুম হতে জমির সঠিকতা স্ব-শরীরে যাচাই করতে হবে।
১৬। উত্তোরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির ক্ষেত্রে ওয়ারিশান সনদ/বন্টননামা দলিল সংগ্রহ করতে হবে। বন্টননামা দলিল না থাকলে অবশ্যই ওয়ারিশদের নামে নামজারি খতিয়ান থাকতে হবে।
১৭। বাড়িটি জমিটি ড্যাপ প্লান মুক্ত কিনা?
১৮। জমির নিচে দিয়ে গ্যাস লাইন গেছে কিনা যাচাই করতে হবে।
১৯। মেমোরেন্ডাম অব আর্টিকেলস অব এসোসিয়েশন (বিক্রেতা কোম্পানি হলে)।
২০। সার্টিফিকেট অব ইনকরপোরশন (বিক্রেতা কোম্পানি হলে)।
২১। ফরম-১২ (বিক্রেতা কোম্পানি হলে)।
২২। জমির মালিক ও ডেভেলপার কোম্পানির মধ্যে সম্পাদিত চুক্তিনামা (বিক্রেতা কোম্পানি হলে)।
২৩। সর্বশেষ মালিক বা বিক্রেতার জাতীয় পরিচয়পত্র (যথাযথ কর্তৃপক্ষ বা নেট হতে) যাচাই করতে হবে।
২৪। সর্বশেষ মালিক বা বিক্রেতার বর্তমান অবস্থান, কর্মস্থল, মোবাইল নম্বর, ওয়ারিশগনের তথ্য জানতে হবে ও সংরক্ষন করতে হবে।
২৫। সর্বশেষ মালিক বা বিক্রেতার নামে জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়িটিতে (নাম, মোবাইল নম্বর ও তফসিল সহ) সাইন বোর্ড থাকলে ভালো।
২৬। জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়ি ক্রয় করার পূর্বে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় “লিগাল নোটিশ” প্রকাশ করা যেতে পারে।
২৭। বায়না চুক্তি করার পর জমি/ফ্লাট তৈরি বাড়িটিতে (নাম, মোবাইল নম্বর ও তফসিল সহ) অবশ্যই সাইন বোর্ড টানাতে হবে।