ঢাকা ০১:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
তিন দলই প্রধান উপদেষ্টার অধীনে নির্বাচন চায়: প্রেস সচিব টিউলিপ বাংলাদেশি এনআইডি ও পাসপোর্টধারী, রয়েছে টিআইএনও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা নরেন্দ্র মোদিকে উপহার দেওয়া ছবিটি সম্পর্কে যা জানা গেল বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান ড. ইউনূস বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে মোদির ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রেসসচিব চীন সফরে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যে ভারতে তোলপাড় ড. ইউনূসকে ঈদগাহের মুসল্লিরাঃ আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া বাংলাদেশে বিশ্বমানের হাসপাতালের মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতে বিপ্লবের সূচনা! খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ঈদের দাওয়াত দিলেন প্রধান উপদেষ্টা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সেনাপ্রধান পররাষ্ট্র নীতিতে ড. ইউনূসের কাছে হেরে গেছেন নরেন্দ্র মোদী! ৩ এপ্রিলও ছুটির প্রস্তাব, মিলতে পারে ৯ দিনের ছুটি বউয়ের টিকটকেই ধরা সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ, ‘ক্লু’ ছিল গাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মঈনুদ্দিনের পরিচয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যবের পরিচয় শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে সব প্রমাণ সরকারের কাছে আছে জেলায় জেলায় সরকারি অর্থে ‘আওয়ামী পল্লি’

ত্যাগী ছাত্রদল কর্মী সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময়

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / 229
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাঈন উদ্দিন সরকার রয়েল,কেন্দুয়া প্রতিনিধিঃ
নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কেন্দুয়া পৌরসভা সদরের শান্তিনগর এললাকার বাসিন্দা সৈয়দ মোোজাম্মে্ল হক ও মোছাঃ রুকমান পারভীনের সুযোগ্য সন্তান সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় । কোন পদ পদবীর প্রতি আকৃষ্ট না হয়ে, সে নিজেকে একজন ছাত্রদলের সক্রীয় কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতেই স্বাছন্দ বোধ করেন সবচেয়ে বেশী । তিনি পদ পদবীর চেয়ে কাজটাকে বেশী পছন্দ করেন। বাস্তব জীবনে ভাবাগের চেয়ে নীীতিবোধটাকে প্রাাধান দেন বেশী।

পরিশ্রমী, নির্ভীক, সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় ১৯৯৫ সালের ৪ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। এক ভাই এক বোনের মধ্যের সে ছোট। রাকিব হাসান তন্ময় সম্প্রতি একান্ত সাক্ষাতকারে তিনি জানান,বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নীতি আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে;আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দেশপ্রেমের জন্য তার ত্যাগসহ ত্যাগী নিির্যাতিিত নেেততা আগামীর নেতৃতেের কোটি্ তরুন ছাত্রদলেের আইকন তারেক জিয়াকে মনে প্রাণে ভালোবেসে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ড.রফিকুল ইসলাম হিলালীর উৎসাহ অনুপ্রেরনায় অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রীয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।

কেন্দুয়া ছাত্রদলের একজন ত্যাগী কর্মী রাাকিব হাসান তন্ময়য় সকল স্তরের নেতৃবৃন্দের ভালনাসা ও আন্তরিক সহযোগীতায় আগামীদিনে ছাত্রদলের রাজনীতিতে আরও বেশী ভূমিকা পালন করতে প্রচণ্ড আগ্রহ প্রকাশ করেেন। তিনি জানান, দলের দুঃসময়ে ছাত্রদলেরর রাজনীতিি করতে গিয়ে দুঃশাসন ও স্বৈর শাসনামলে নির্যাতন, নিপীড়ন, হামলা-মামলা, গ্রেফতার ও কারাবন্দীর শিকার হন তিনি।
তিনি আরও জানান,বিগত দিনেে রাজনৈতিক বিভিন্ন কর্মসূচীসহ পালনে জীবন বাজি রেখে তিনি মাঠে থেকেছেন। বিগত দিনে সিনিয়র নেতৃবৃন্দের নির্দেশনায় জেলজুলুম হুলিয়া হামলা মামলা মাথায় নিয়ে দলের আস্থাভাজন শীর্ষ নেতাদের প্রতি আনুগত্য থেকে ছাত্রদলের নেতৃৃবৃন্দকে সুুসংগঠিত করে কেন্দ্র ঘোষিত ছাত্রদলের সকল কর্মসূচি সফল করার জন্য। আপ্রাণ। চেষ্টা করেছি। দলীয় কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে তিন। অনেক হুমকিি ধমকি হামলা মামলা নির্যাতনসহ কারাবরণও করতে হয়েছে।
ছাত্রদলের একজন ত্যাগী কর্মী হিসেবে রাজনীতি করার ফলে বহুু হামলা মামমলার স্বীকার হতে হয়েেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে ১২ টি মামলা আসামী হতে হয়েছে। দুুইবার কারাবরণ করতে হয়েছে। এমনকি তিনি গুলি বিদ্ধ ও হতে হয়েছে। বিগত দিিনে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে তাদের অত্যাচারে তার নামে সৈয়দ মেডিকেল হল নামক ফার্মেসীটি বাধ্য হয়ে বন্ধ করে দিতে হয়।

ত্যাগী ছাত্রদল নেতা সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় বহু মামলার আসামীী হয়ে ,দুইবার গ্রেফতার ও কারাবরণের পরও এ নেতা দলের হাল ছাড়েননি।। প্রতিটি অত্যাচার নিিপীড়নের ধাক্কা সামলিয়ে পরবর্তীতে প্রতিটি আন্দোলন, সংগ্রাম, দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচী রাজপথে থেকে সফল করায় সকলের সাথে অংশগ্রহণ করেন তরুণ এই ছাত্রনেতা।

কেন্দুয়া উপজেলার ছাত্রদলের একজন ত্যাগী কর্মী হিসেবে সে আগামীদিনে ছাত্রদলকে আরও বেেশী সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ দেখতে চাই। সৈয়দ রাকিব হাসান। তন্ময় পড়াশোনা জীবনে কেন্দুয়া আদর শিশু বিতানেে লেখাপড়ার হাতে খড়ি শুরু করেন। পরে কেন্দুয়া,জয়হরি স্প্রাই সরকারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকেে এস এস সি পাশ,করেন। অতপরঃ কেন্দুয়া ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ এস সি ও বিএ পাশ করেেন।
সাক্ষাতকারে সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় এক পর্যায়ে জানায়, বহুদিন ছাত্রদলেের কমমিটি না হওয়ায় একজন সাধারণ ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করেছি। পরবর্তীতে কেন্দুয়া পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব মনোনীত হয়েে অদ্যাবধি পর্যন্ত সততা ও। নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছি এবং আগামীদিনেও করে যাবো।
তবে তিনি প্রাণে বিশ্বাস করেন– আগামীদিনে ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করা হতে পারে। নতুন কমিটি হলে সৎ, ত্যাগী, মেধাবী, কর্মী বান্ধব  হিসেবে ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করা হবে। জনপ্রিয় এ ছাত্রনেতা দীর্ঘদিন পৌর ছাত্রদলের রাজনীতি করার কারণে ছাত্রদলের নেতা কর্মীদের সাথেও রয়েছে তার সখ্যতা ।

একজন কর্মী বান্ধব জনপ্রিয় ছাত্রনেত। সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় সাক্ষাৎকারের পরিশেষে বলেন,নিজের জীবন বাজি রেখে বিএনপির দুঃসময়ে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ছাত্রদলের ব্যানারে রাজপথে থেকেছি। এখনো পৌর ছাত্রদলকে সু-সংগঠিত করতে দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। তিনি আশা করেন তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসা পোড় খাওয়া কর্মী বান্ধব নেঁতা হিসেবে সিনিয়র নেতৃৃবৃন্দ আমাকে যোগ্যতার ভিত্তিতে ত্যাগের সার্বিক দিক বিবেচনা করে দল আমাকে আগামীদিনে যথাযথ মূল্যয়ন করবে।

নির্যাতিত ছাত্রনেতা সৈেয়দ রাকিব হাসান তন্ময় তার চলমান রাজনৈতিক কাজকর্ম সম্পর্কে জানান- তিনি নিয়মিত ভাবে ছাত্রদলেের নেতাকর্মী ও সিনিয়র নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে চলেছেন। এছাড়াও তিনি বলেন -আগামীদিনে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়ার হাতকে তৃৃণমূল পর্যায়ে আরও বেশী শক্তিশালী করতে ত্যাগী, পরিচ্ছন্ন , নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে ছাত্র রাজনীতির নতুন দিকপাল তৈরী করাই আমার মূল লক্ষ্য হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। এজন্য আমি সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দসৃৃহ সাধারণের সার্বিক সহযোগিতায় ও দোয়া কামনা করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ত্যাগী ছাত্রদল কর্মী সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময়

আপডেট সময় : ০৮:৪৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মাঈন উদ্দিন সরকার রয়েল,কেন্দুয়া প্রতিনিধিঃ
নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কেন্দুয়া পৌরসভা সদরের শান্তিনগর এললাকার বাসিন্দা সৈয়দ মোোজাম্মে্ল হক ও মোছাঃ রুকমান পারভীনের সুযোগ্য সন্তান সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় । কোন পদ পদবীর প্রতি আকৃষ্ট না হয়ে, সে নিজেকে একজন ছাত্রদলের সক্রীয় কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতেই স্বাছন্দ বোধ করেন সবচেয়ে বেশী । তিনি পদ পদবীর চেয়ে কাজটাকে বেশী পছন্দ করেন। বাস্তব জীবনে ভাবাগের চেয়ে নীীতিবোধটাকে প্রাাধান দেন বেশী।

পরিশ্রমী, নির্ভীক, সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় ১৯৯৫ সালের ৪ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। এক ভাই এক বোনের মধ্যের সে ছোট। রাকিব হাসান তন্ময় সম্প্রতি একান্ত সাক্ষাতকারে তিনি জানান,বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নীতি আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে;আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দেশপ্রেমের জন্য তার ত্যাগসহ ত্যাগী নিির্যাতিিত নেেততা আগামীর নেতৃতেের কোটি্ তরুন ছাত্রদলেের আইকন তারেক জিয়াকে মনে প্রাণে ভালোবেসে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ড.রফিকুল ইসলাম হিলালীর উৎসাহ অনুপ্রেরনায় অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রীয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।

কেন্দুয়া ছাত্রদলের একজন ত্যাগী কর্মী রাাকিব হাসান তন্ময়য় সকল স্তরের নেতৃবৃন্দের ভালনাসা ও আন্তরিক সহযোগীতায় আগামীদিনে ছাত্রদলের রাজনীতিতে আরও বেশী ভূমিকা পালন করতে প্রচণ্ড আগ্রহ প্রকাশ করেেন। তিনি জানান, দলের দুঃসময়ে ছাত্রদলেরর রাজনীতিি করতে গিয়ে দুঃশাসন ও স্বৈর শাসনামলে নির্যাতন, নিপীড়ন, হামলা-মামলা, গ্রেফতার ও কারাবন্দীর শিকার হন তিনি।
তিনি আরও জানান,বিগত দিনেে রাজনৈতিক বিভিন্ন কর্মসূচীসহ পালনে জীবন বাজি রেখে তিনি মাঠে থেকেছেন। বিগত দিনে সিনিয়র নেতৃবৃন্দের নির্দেশনায় জেলজুলুম হুলিয়া হামলা মামলা মাথায় নিয়ে দলের আস্থাভাজন শীর্ষ নেতাদের প্রতি আনুগত্য থেকে ছাত্রদলের নেতৃৃবৃন্দকে সুুসংগঠিত করে কেন্দ্র ঘোষিত ছাত্রদলের সকল কর্মসূচি সফল করার জন্য। আপ্রাণ। চেষ্টা করেছি। দলীয় কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে তিন। অনেক হুমকিি ধমকি হামলা মামলা নির্যাতনসহ কারাবরণও করতে হয়েছে।
ছাত্রদলের একজন ত্যাগী কর্মী হিসেবে রাজনীতি করার ফলে বহুু হামলা মামমলার স্বীকার হতে হয়েেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে ১২ টি মামলা আসামী হতে হয়েছে। দুুইবার কারাবরণ করতে হয়েছে। এমনকি তিনি গুলি বিদ্ধ ও হতে হয়েছে। বিগত দিিনে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে তাদের অত্যাচারে তার নামে সৈয়দ মেডিকেল হল নামক ফার্মেসীটি বাধ্য হয়ে বন্ধ করে দিতে হয়।

ত্যাগী ছাত্রদল নেতা সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় বহু মামলার আসামীী হয়ে ,দুইবার গ্রেফতার ও কারাবরণের পরও এ নেতা দলের হাল ছাড়েননি।। প্রতিটি অত্যাচার নিিপীড়নের ধাক্কা সামলিয়ে পরবর্তীতে প্রতিটি আন্দোলন, সংগ্রাম, দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচী রাজপথে থেকে সফল করায় সকলের সাথে অংশগ্রহণ করেন তরুণ এই ছাত্রনেতা।

কেন্দুয়া উপজেলার ছাত্রদলের একজন ত্যাগী কর্মী হিসেবে সে আগামীদিনে ছাত্রদলকে আরও বেেশী সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ দেখতে চাই। সৈয়দ রাকিব হাসান। তন্ময় পড়াশোনা জীবনে কেন্দুয়া আদর শিশু বিতানেে লেখাপড়ার হাতে খড়ি শুরু করেন। পরে কেন্দুয়া,জয়হরি স্প্রাই সরকারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকেে এস এস সি পাশ,করেন। অতপরঃ কেন্দুয়া ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ এস সি ও বিএ পাশ করেেন।
সাক্ষাতকারে সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় এক পর্যায়ে জানায়, বহুদিন ছাত্রদলেের কমমিটি না হওয়ায় একজন সাধারণ ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করেছি। পরবর্তীতে কেন্দুয়া পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব মনোনীত হয়েে অদ্যাবধি পর্যন্ত সততা ও। নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছি এবং আগামীদিনেও করে যাবো।
তবে তিনি প্রাণে বিশ্বাস করেন– আগামীদিনে ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করা হতে পারে। নতুন কমিটি হলে সৎ, ত্যাগী, মেধাবী, কর্মী বান্ধব  হিসেবে ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করা হবে। জনপ্রিয় এ ছাত্রনেতা দীর্ঘদিন পৌর ছাত্রদলের রাজনীতি করার কারণে ছাত্রদলের নেতা কর্মীদের সাথেও রয়েছে তার সখ্যতা ।

একজন কর্মী বান্ধব জনপ্রিয় ছাত্রনেত। সৈয়দ রাকিব হাসান তন্ময় সাক্ষাৎকারের পরিশেষে বলেন,নিজের জীবন বাজি রেখে বিএনপির দুঃসময়ে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ছাত্রদলের ব্যানারে রাজপথে থেকেছি। এখনো পৌর ছাত্রদলকে সু-সংগঠিত করতে দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। তিনি আশা করেন তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসা পোড় খাওয়া কর্মী বান্ধব নেঁতা হিসেবে সিনিয়র নেতৃৃবৃন্দ আমাকে যোগ্যতার ভিত্তিতে ত্যাগের সার্বিক দিক বিবেচনা করে দল আমাকে আগামীদিনে যথাযথ মূল্যয়ন করবে।

নির্যাতিত ছাত্রনেতা সৈেয়দ রাকিব হাসান তন্ময় তার চলমান রাজনৈতিক কাজকর্ম সম্পর্কে জানান- তিনি নিয়মিত ভাবে ছাত্রদলেের নেতাকর্মী ও সিনিয়র নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে চলেছেন। এছাড়াও তিনি বলেন -আগামীদিনে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়ার হাতকে তৃৃণমূল পর্যায়ে আরও বেশী শক্তিশালী করতে ত্যাগী, পরিচ্ছন্ন , নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে ছাত্র রাজনীতির নতুন দিকপাল তৈরী করাই আমার মূল লক্ষ্য হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। এজন্য আমি সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দসৃৃহ সাধারণের সার্বিক সহযোগিতায় ও দোয়া কামনা করেছেন।