দল ও জনতার শান্তি চান যুব নেতা শান্তি

- আপডেট সময় : ০৬:২৯:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
- / 55
একজন পরীক্ষিত সৈনিক আপোষহীন সংগ্রামী যুবদল নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম খান শান্তি। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নির্দেশ পালনে যেকোন আন্দোলন সংগ্রামে তিনি সব সময় মিছিলের অগ্রভাগে থেকে ভূমিকা পালন করেছেন।
জেলজুলুম নির্যাতনকে উপেক্ষা করে তিনি মানুষের অধিকার রক্ষায় দলীয় সিনিয়র নেতৃবৃন্দের নির্দেশনায় দলের দু্ঃসময়ে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করে জীবন বাজী রেখে কাজ করে গেছেন। নেতাকর্মিদের বিপদে আপদে তাদের খোঁজ খবর রাখা সহ পাশে থেকে অনুপ্রেরনা যুগিয়েছেন। তিনি কখনই নিজ কর্মীদের কাছ থেকে দূরে যান নি। দলীয়নেতাকর্মিদের তার দেওয়া উৎসাহ সামনে এগিয়ে যাবার মূল প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।
তিনি একদিকে যেমন আন্দোলন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার সাংগঠনিক দক্ষতার কারণে দলীয় কর্মীদের সাথে নিয়ে জীবনের মায়া ত্যাগ করে দলের দুঃসময়ে ব্যাপক ভুমিকা পালন করেছেন।
মোঃ সাইফুল ইসলাম শান্তি তিনি মনে করেন -মানুষ শান্তিপ্রত্যাশী জীব, সমাজে সুখ, শান্তি ও পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রেখে বসবাস করতে চায়। তাই আমার দল ও জনমানুষের মানুষের শান্তির জন্য কাজ করতে চাই।
অন্যায়ের সাথে হার না মানা এক রাজপথের যোদ্ধা কেন্দুয়া পৌর যুবদলের সদস্য সচিব যুবদল নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম খান শান্তি।
দলের দুঃসময়ে আন্দোলনে মিটিং মিছিলে আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন যুবদল নেতা শান্তি। বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় এই নেতাকে হামলা, মামলার শিকার হতে হয়েছে বহুবার। তবুও দমে যাননি, রাজপথে শান্তির নেতৃত্বে তার কর্মীরা ছিল আন্দোলনে অগ্রনী ভূমিকায়।
যুবদল নেতা শান্তি জানান,২০০২ সালে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ডক্টর মোঃ রফিকুল ইসলা হিলালীর হাত ধরলে ছাত্রদলের রাজনীতি দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন শান্তি । অতঃপর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়কের পদে মনোনীত হন। পরবর্তীতে তিনি কেন্দুয়া পৌর যুবদলের সদস্য সচিব মনোনীত হয়ে আজ অবধি দায়িত্ব পালন করছেন।
মোঃ সাইফুল ইসলাম খান শান্তি ১৯৮৫ সালের জুলাই মাসে কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের চকবাট্টা গ্রামের জন্মগ্রহন করেন। চার ভাই চার বোনের মধ্যে সে চতুর্থ। পড়াশোনা জীবনে আলীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সায়মা শাহজাহান একাডেমী এবং কেন্দুয়া,ডিগ্রী কলেজে লেখাপড়া সম্পন্ন করেন।
রাজনীতিতে সক্রিয় থাকায় বিগত দিনে রাজনৈতিক রোষানলে পড়েন যুবদল নেতা শান্তি সহ তার অনুসারী কর্মীদের ওপর হয়েছে ব্যাপক নির্যাতন। তবুও নেতাকর্মীদের আগলে রেখে তাদের পরিবারের পাশে ছায়া হয়ে ছিলেন শান্তি।
এ বিষয়ে যুবদল। নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম খান শান্তি জানান- রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় ৩১ মামলার আসামী হতে হয়েছে এবং বার কারাবরণ করতে হয়েছ। পুলিশী হয়রানী ও গ্রেফতার আতংকে বহুরাত বহুদিন ফেরারী জীবন যাপন সহ নির্ঘুম রাত কাটাতে হয়ে।
এত হামলার মামলা নির্যাতনের পরও যুবদল নেতা শান্তি দমে যাননি। দলের দুঃসময়ে প্রতিটি আন্দোলনে নেতাকর্মীদের সংগঠিত করে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। এত মামলা অত্যাচারের পরেও জেল থেকে বের হয়েই পুনরায় সংগঠনের কর্মীদের সংগঠিত করে বার বার মিছিল মিটিং মিছিল করেছি।
বিগত দিন সহ বর্তমানেপৌর যুবদলের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী যুব নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম খান পরিশেষে বলেন- তারেক রহমানের নির্দেশনায় পৌর যুবদলের প্রত্যেক নেতাকর্মীকে উুজ্জীবিিত করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
এ সময়,তিনি আরও বলেন-জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। তাই জনগণের আপদে বিপদে তাদের সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছি। আগামীদিনে আমার রাজনীতির পথ চলায় সর্বস্তরের দলীয় নেতাকর্মীের আন্তরিক সহযোগিতাসহ সকল জনমানুষের ভালবাসা চাই।