যুক্তরাজ্যে হাসিনার অর্থের উৎস নিয়ে প্রশ্ন?
- আপডেট সময় : ১২:০৫:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- / 79
যুক্তরাজ্যে এসব সম্পদ কেনার অর্থ কোত্থেকে এসেছে তা পরিষ্কার নয়। যদিও নথিপত্র দেখে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, কিছু সম্পদ কেনার ক্ষেত্রে বন্ধকি ঋণ নেওয়া হয়েছে।
সাইফুজ্জামান চৌধুরীর আইনজীবী আজমালুল হোসেন ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, তাঁর মক্কেলের ‘লুকানোর কিছু নেই’ এবং তিনি কোনো কিছু চুরি করেননি। তিনি আরও বলেন, সাইফুজ্জামান চৌধুরী চতুর্থ প্রজন্মের ব্যবসায়ী। রাজনীতিতে আসার আগে সেই ১৯৯০-এর দশক থেকে তিনি যুক্তরাজ্যে সম্পদ কিনছেন।
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী চলতি বছরের শুরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আন্তর্জাতিক ব্যবসার অর্থ থেকে তিনি বিদেশে সম্পদ কিনেছেন। আজমালুল হোসেন বলেন, ড. ইউনূসের ‘অসাংবিধানিক সরকার’ আওয়ামী লীগ সদস্যদের নেতাদের নিপীড়ন করছে। তিনি আরও বলেন, ‘একটি উল্লেখযোগ্য আশঙ্কা রয়েছে যে মিস্টার চৌধুরী ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।’
শেখ হাসিনার সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আরাফাত ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, তদন্ত হলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সহযোগীরা নির্দোষ প্রমাণিত হবেন। তিনি আরও বলেন, ‘(নতুন সরকার) সব কিছুকে বড় দুর্নীতি হিসেবে দেখাতে চাইছে। তাঁরা সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে দোষী করতে চাইছেন। তবে এটা ভালো যে যথাযথ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তা হচ্ছে …এসব অভিযোগ তাঁদের প্রমাণ করতে হবে।’
যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, বাংলাদেশ সরকার পারস্পরিক আইনি সহায়তার অনুরোধ করেছে কি না, সে বিষয়ে তারা কিছু বলবে না। এ বিষয়ে তাদের অনেক পুরোনো নীতি রয়েছে।