ঢাকা ১১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
তিন দলই প্রধান উপদেষ্টার অধীনে নির্বাচন চায়: প্রেস সচিব টিউলিপ বাংলাদেশি এনআইডি ও পাসপোর্টধারী, রয়েছে টিআইএনও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা নরেন্দ্র মোদিকে উপহার দেওয়া ছবিটি সম্পর্কে যা জানা গেল বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান ড. ইউনূস বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে মোদির ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রেসসচিব চীন সফরে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যে ভারতে তোলপাড় ড. ইউনূসকে ঈদগাহের মুসল্লিরাঃ আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া বাংলাদেশে বিশ্বমানের হাসপাতালের মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতে বিপ্লবের সূচনা! খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ঈদের দাওয়াত দিলেন প্রধান উপদেষ্টা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সেনাপ্রধান পররাষ্ট্র নীতিতে ড. ইউনূসের কাছে হেরে গেছেন নরেন্দ্র মোদী! ৩ এপ্রিলও ছুটির প্রস্তাব, মিলতে পারে ৯ দিনের ছুটি বউয়ের টিকটকেই ধরা সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ, ‘ক্লু’ ছিল গাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মঈনুদ্দিনের পরিচয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যবের পরিচয় শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে সব প্রমাণ সরকারের কাছে আছে জেলায় জেলায় সরকারি অর্থে ‘আওয়ামী পল্লি’

শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্যে তোলপাড় নেটদুনিয়া

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০১:০২:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 46
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

স্বাধীন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ এবং জলকামান ব্যবহারের প্রতিবাদে ইসলামিক বক্তা শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য, “ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোসাঁই” সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন এবং ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবহেলা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে একমত হয়েছেন। একাধিক পোস্ট ও কমেন্টে নেটিজেনরা সরকারের উদাসীনতার সমালোচনা করেছেন এবং দাবি করেছেন যে শিক্ষকদের সঠিক সম্মান ও উপযুক্ত বেতন প্রাপ্য।

বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ ও পেজে শায়খ আহমাদুল্লাহর বক্তব্যটি শেয়ার করা হয়েছে, যেখানে অনেকেই তার সাহসী মন্তব্যের প্রশংসা করেছেন। নেটিজেনরা একে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অব্যবস্থাপনার একটি স্পষ্ট চিত্র হিসেবে তুলে ধরছেন। কেউ কেউ আবার বলেছেন, সরকারের উচিত দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা, যাতে শিক্ষকদের অধিকার নিশ্চিত হয় এবং দেশে শিক্ষার মান বৃদ্ধি পায়। শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমের মাধ্যমে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছেছে এবং এটি বিষয়টির গুরুত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেন, গত ৪০ বছর ধরে সরকারের তরফ থেকে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের শোষণ করা হচ্ছে, তাদের উপযুক্ত বেতন না দেওয়া এবং তাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া সিলেবাস ও নীতিমালার কারণে তারা অবহেলিত। তিনি আশাবাদী যে সরকার তাদের প্রতি সুবিচার করবে। তিনি আরও বলেন, রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সরকারি সুবিধা পেয়ে উচ্চ বেতন পেলেও, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের এখনও ন্যূনতম বেতনও দেওয়া হচ্ছে না, যা একটি বড় বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্যে তোলপাড় নেটদুনিয়া

আপডেট সময় : ০১:০২:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

 

স্বাধীন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ এবং জলকামান ব্যবহারের প্রতিবাদে ইসলামিক বক্তা শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য, “ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোসাঁই” সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন এবং ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবহেলা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে একমত হয়েছেন। একাধিক পোস্ট ও কমেন্টে নেটিজেনরা সরকারের উদাসীনতার সমালোচনা করেছেন এবং দাবি করেছেন যে শিক্ষকদের সঠিক সম্মান ও উপযুক্ত বেতন প্রাপ্য।

বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ ও পেজে শায়খ আহমাদুল্লাহর বক্তব্যটি শেয়ার করা হয়েছে, যেখানে অনেকেই তার সাহসী মন্তব্যের প্রশংসা করেছেন। নেটিজেনরা একে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অব্যবস্থাপনার একটি স্পষ্ট চিত্র হিসেবে তুলে ধরছেন। কেউ কেউ আবার বলেছেন, সরকারের উচিত দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা, যাতে শিক্ষকদের অধিকার নিশ্চিত হয় এবং দেশে শিক্ষার মান বৃদ্ধি পায়। শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমের মাধ্যমে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছেছে এবং এটি বিষয়টির গুরুত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেন, গত ৪০ বছর ধরে সরকারের তরফ থেকে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের শোষণ করা হচ্ছে, তাদের উপযুক্ত বেতন না দেওয়া এবং তাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া সিলেবাস ও নীতিমালার কারণে তারা অবহেলিত। তিনি আশাবাদী যে সরকার তাদের প্রতি সুবিচার করবে। তিনি আরও বলেন, রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সরকারি সুবিধা পেয়ে উচ্চ বেতন পেলেও, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের এখনও ন্যূনতম বেতনও দেওয়া হচ্ছে না, যা একটি বড় বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।