ঢাকা ০৫:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠকের সম্ভাবনা ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ৬ ডিসেম্বর ধানমন্ডি ৩২: প্রতিশোধের ক্রোধে উন্মাদ প্রায় শেখ হাসিনা বেনজীরকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারিতে নির্দেশনা শেখ হাসিনার সরকার হটাতে মার্কিন নীলনকশার গোপন নথি ফাঁস শেখ হাসিনার সঙ্গে কী পরিকল্পনা করছিলেন শাওন ? এবার আটক অভিনেত্রী সোহানা সাবা অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন আটক শেখ হাসিনার ফাঁদে পড়ে আরও ক্ষয়ে যাচ্ছে আ. লীগ হাসিনা-রেহানাকে শেয়ারবাজারের ৩ লাখ কোটি টাকা দেন শিবলী রুবাইয়াত হাসিনার ভাষণের মুখোমুখি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন! শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কী বলছে আওয়ামী লীগ? হাসিনা-রেহানাদের ৪ বাগানবাড়ি, আছে ডুপ্লেক্স ভবন, শানবাঁধানো ঘাট, পুকুর বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার লকার ফ্রিজ তিতুমীর আন্দোলনের পেছনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ শেখ হাসিনাকে রেখেই ফিরছে আওয়ামী লীগ? শেখ হাসিনাকন্যা পুতুলের আড়াই মিনিটের নাচের ভিডিও ভাইরাল হাসিনার সাথে ভারতে গোপন বৈঠক করলেন ওবায়দুল কাদের লাল গালিচায় খালে নেমে খননের উদ্বোধন তিন উপদেষ্টার প্রধান উপদেষ্টা হতে রাজি হওয়ার আগে–পরে কী ঘটেছিল, জানালেন ইউনূস

শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্যে তোলপাড় নেটদুনিয়া

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০১:০২:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 34
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

স্বাধীন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ এবং জলকামান ব্যবহারের প্রতিবাদে ইসলামিক বক্তা শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য, “ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোসাঁই” সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন এবং ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবহেলা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে একমত হয়েছেন। একাধিক পোস্ট ও কমেন্টে নেটিজেনরা সরকারের উদাসীনতার সমালোচনা করেছেন এবং দাবি করেছেন যে শিক্ষকদের সঠিক সম্মান ও উপযুক্ত বেতন প্রাপ্য।

বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ ও পেজে শায়খ আহমাদুল্লাহর বক্তব্যটি শেয়ার করা হয়েছে, যেখানে অনেকেই তার সাহসী মন্তব্যের প্রশংসা করেছেন। নেটিজেনরা একে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অব্যবস্থাপনার একটি স্পষ্ট চিত্র হিসেবে তুলে ধরছেন। কেউ কেউ আবার বলেছেন, সরকারের উচিত দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা, যাতে শিক্ষকদের অধিকার নিশ্চিত হয় এবং দেশে শিক্ষার মান বৃদ্ধি পায়। শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমের মাধ্যমে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছেছে এবং এটি বিষয়টির গুরুত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেন, গত ৪০ বছর ধরে সরকারের তরফ থেকে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের শোষণ করা হচ্ছে, তাদের উপযুক্ত বেতন না দেওয়া এবং তাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া সিলেবাস ও নীতিমালার কারণে তারা অবহেলিত। তিনি আশাবাদী যে সরকার তাদের প্রতি সুবিচার করবে। তিনি আরও বলেন, রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সরকারি সুবিধা পেয়ে উচ্চ বেতন পেলেও, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের এখনও ন্যূনতম বেতনও দেওয়া হচ্ছে না, যা একটি বড় বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্যে তোলপাড় নেটদুনিয়া

আপডেট সময় : ০১:০২:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

 

স্বাধীন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ এবং জলকামান ব্যবহারের প্রতিবাদে ইসলামিক বক্তা শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য, “ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোসাঁই” সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন এবং ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবহেলা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে একমত হয়েছেন। একাধিক পোস্ট ও কমেন্টে নেটিজেনরা সরকারের উদাসীনতার সমালোচনা করেছেন এবং দাবি করেছেন যে শিক্ষকদের সঠিক সম্মান ও উপযুক্ত বেতন প্রাপ্য।

বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ ও পেজে শায়খ আহমাদুল্লাহর বক্তব্যটি শেয়ার করা হয়েছে, যেখানে অনেকেই তার সাহসী মন্তব্যের প্রশংসা করেছেন। নেটিজেনরা একে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অব্যবস্থাপনার একটি স্পষ্ট চিত্র হিসেবে তুলে ধরছেন। কেউ কেউ আবার বলেছেন, সরকারের উচিত দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা, যাতে শিক্ষকদের অধিকার নিশ্চিত হয় এবং দেশে শিক্ষার মান বৃদ্ধি পায়। শায়খ আহমাদুল্লাহর মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমের মাধ্যমে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছেছে এবং এটি বিষয়টির গুরুত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেন, গত ৪০ বছর ধরে সরকারের তরফ থেকে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের শোষণ করা হচ্ছে, তাদের উপযুক্ত বেতন না দেওয়া এবং তাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া সিলেবাস ও নীতিমালার কারণে তারা অবহেলিত। তিনি আশাবাদী যে সরকার তাদের প্রতি সুবিচার করবে। তিনি আরও বলেন, রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সরকারি সুবিধা পেয়ে উচ্চ বেতন পেলেও, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের এখনও ন্যূনতম বেতনও দেওয়া হচ্ছে না, যা একটি বড় বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।