ঢাকা ১১:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে নির্বাচন সংস্কার কমিশন গঠন আমি স্যামসাং ব্যবহার করি, স্ক্রিনশট গেছে আইফোনের : জনপ্রশাসন সচিব উন্নয়নের ভ্রান্ত ধারণা: ঋণে ডুবে থাকা দেশ টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় নাহিদ ইসলাম আমার টাকা-পয়সার প্রতি লোভ নেই, ৫ কোটি হলেই চলবে এক দিনেই হাওয়া ৮ হাজার কোটি টাকার বাজার মূলধন অবশেষে দেখা মিলল আসাদুজ্জামান কামালের ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ কারাগারে কেমন আছেন ‘ভিআইপি’ বন্দীরা একটি ফোনকল যেভাবে বদলে দিয়েছে ড. ইউনূসের জীবনের গতিপথ ড. ইউনুসের Three Zeros থিয়োরি বর্তমান উপদেষ্টাদের সঙ্গে নতুন চার-পাঁচজন মুখ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কয়েকটি জাতীয় দিবস বাতিল করতে পারে সরকার সমবায় ব্যাংকের ১২ হাজার ভরি স্বর্ণ গায়েব: উপদেষ্টা “প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস: বাংলার গর্ব, বৈশ্বিক সম্প্রীতির প্রতীক” খেলোয়াড় সাকিবের নিরাপত্তা আছে, ফ্যাসিস্ট সাকিবের ক্ষেত্রে অবান্তর: ক্রীড়া উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সম্মেলন থেকে কী অর্জন করলেন? জাতিসংঘে তিন-শুন্যের ধারণা দিলেন ড. ইউনুস যন্ত্রণার নাম ব্যাটারি রিকশা তরুণ সমাজের অফুরান শক্তি নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে— ড. ইউনূস

জাহাঙ্গীরের ৭০ বছরের বৃদ্ধা মাকে গুরুত্বই দেন নাই আজমতউল্লাহ

দিপ আজাদ ,সাংবাদিক
  • আপডেট সময় : ০২:২৫:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ মে ২০২৩ ২৩ বার পড়া হয়েছে
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দুই মাস আগের ঘটনা। পেশাগত দায়িত্ব পালন করে গাজীপুর থেকে ফিরছি। সঙ্গী গাজীপুরের সন্তান খ্যাতিমান সাংবাদিক আশিস সৈকত। সিটি নির্বাচন নিয়ে আলাপ করছি। অত্যন্ত ঠান্ডা মাথার মানুষ আশিস সৈকত বললেন, আজমতউল্লাহ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হলে হেরে যাবে। তাহলে জিতবে কে?

জাহাঙ্গীর আলম নৌকার প্রার্থী হলে সহজেই জিতবে। আর যদি আজমতউল্লাহ ও জাহাঙ্গীর দুজনেই দাঁড়ায় এই নির্বাচনে আবার প্রশ্ন আমার। আশিস দার উত্তর, ফাইট হবে। জাহাঙ্গীরের জয়ের পাল্লা সম্ভাবনা আজমতউল্লাহ এর চেয়ে বেশি থাকবে।

আওয়ামী লীগের মতো দলের বিরুদ্ধে গিয়ে আজমতউল্লাহ এর মতো স্বচ্ছ মানুষকে জাহাঙ্গীর হারায় দেবে? বিস্ময় প্রকাশ করে ছুড়ে দিলাম প্রশ্ন।

কিছু উত্তর আশিস দার। আর কিছু পরে নিজের খোঁজ নিয়ে জানা।

এক,
জাহাঙ্গীর মেয়র হবার আগে টঙ্গীর বাইরে রাস্তা ঘাট ছিল না। পুরা সিটি জুড়েই এখন পাকা রাস্তা। জমির দাম বেড়ে গেছে। মানুষ লাভবান হচ্ছে।

দুই,
জাহাঙ্গীর চৌরাস্তাসহ বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি বন্ধ করেছিল। ট্রাফিক ব্যবস্থায় পুলিশের পাশাপাশি নিজস্ব লোক দিয়ে উন্নতি করেছিল।

তিন,
ছোট বেলা থেকে ছাত্রলীগ করা জাহাঙ্গীরের গাজীপুরে দলের ভেতর বিশ্বস্ত বড় কর্মী বাহিনী আছে। যাদের বিপদে আপদে সে পাশে থাকে।

চার,
জাহাঙ্গীর টাকা জমায় না, দলের জন্য, মানুষের জন্য খরচ করে।

পাচ,
বয়স তার কম হলে রাজনীতিতে হাত সে ভালোই পাকিয়েছে।

পাঁচ নাম্বার কারণটা দিয়ে শুরু করি ব্যাখা। জাহাঙ্গীর জানতো তার দলীয় নমিনেশন পাওয়ার আশা কম। আবার সে নিজেও প্রার্থী হলে প্রার্থিতা টিকে থাকা নিয়ে সংশয় রয়েছে। মানুষ এক্ষেত্রে সাধারণত বউকে সামনে আনে। জাহাঙ্গীর বউকে নয়,মাকে নিয়ে মাঠে নেমেছে। যারা জাহাঙ্গীরের মাকে গোনায় আনেন নাই,আমিও সেই দলের একজন। হাজারো ঝড় এলেও মা একচুলও সন্তানের পাশ ছেড়ে যাবেন না। বউ চলে গেছে। মাকে বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে বড় চাল দিয়েছেন জাহাঙ্গীর। এটাই তার নির্বাচনের বড় ও গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।

এক্ষেত্রে সে সাধারণ ভোটারদের আবেগকে কাজে লাগিয়েছেন। ৭০ বছরের বৃদ্ধা মা জয়ের এক বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছেন।
মাঠে যে রিপোর্টাররা ভোটের দিন দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, নারী ভোটের অধিকাংশ পেয়েছেন জায়েদা খাতুন।
ছোট বেলা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত জাহাঙ্গীরের গাজীপুরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগে অনুসারীর সংখ্যা কম নয়। ছাত্র সংসদের নেতা, ছয় বছর আওয়ামী লীগের মহানগর কমিটির সাধারণ সসম্পাদক। দল থেকে বহিষ্কার হলেও অনুসারীদের বড় অংশটি তার সাথেই আছে।

যার প্রমাণ এই বারের সিটি করপোরেশন নির্বাচন।

মাঠের রিপোর্ট বলছে, নৌকার অন্তত ২০ কাউন্সিলর প্রার্থী প্রকাশ্যে জাহাঙ্গীরের পক্ষে ছিলেন। অপ্রকাশ্যে আরো ১০/১২ জন কাজ করেছেন জাহাঙ্গীর ও তার মায়ের পক্ষে।

ভোটের দিন টক অব দ্য টাউন ছিল – ব্যাজ নৌকার, ভোট ঘড়ির।
এজেন্ট থাকা না থাকা নিয়ে কিন্তু জাহাঙ্গীর বা জায়েদা খাতুন কোন অভিযোগ করেন নাই। এক, ব্যাজ নৌকার, আর ভোট ঘড়ির। দুই, নির্বাচন কমিশনের সিসি ক্যামেরা। এই দুইকে তিনি এজেন্ট বানিয়েছিলেন।
দফায় দফায় অভিযোগ করে নির্বাচনকে কোনভাবেই বির্তকিত করার চেষ্টা করেন নাই জাহাঙ্গীর। আওয়ামী লীগকে বিব্রত করার পথে হাটেন নাই সাবেক এই নেতা। ফলে দলের একাংশের সমর্থন পেতে কোন বেগ হতে নাই তাকে।

জাহাঙ্গীরের মাকে গুরুত্ব দেন নাই আজমতউল্লাহ। ওভার কনফিডেন্ট ছিলেন নৌকার মাঝি। প্রার্থী হিসেবে তাকে শক্ত মনে করেন নাই তিনি। এটা একটা ভুল। এই চালটা ভালোই চেলেছেন জাহাঙ্গীর। জয়ের পথে ভালো কাজ করেছে এই কৌশল।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতির কথা বলেন অনেকে। আমি এর সাথে একমত নই। গাজীপুরের সিটি নির্বাচন স্বচ্ছ করার বিষয়ে সরকারের ভেতর কোন সংশয় ছিল না। ভিসা নীতির কোন সম্পর্ক নাই। কারণ গাজীপুরে নৌকা হারলে কোন ক্ষতি নাই সরকারের। হারলে সরকার বলবে, আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, তা আবারও প্রমাণিত। আর জাহাঙ্গীর বিএনপি জামায়াতের লোক নন। গাজীপুরের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ না করার সিদ্ধান্ত প্রথম থেকেই। ফলে ভিসা নীতির সাথে ভোটের সম্পর্ক আছে বলে আমি মনে করি না।

বিএনপির সমর্থকদের ভোট জায়েদা খাতুন পেয়েছেন এ বিষয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়। কিন্তু পুরো দলের শক্তি মাঠে নামিয়ে ৭০ বছরের বৃদ্ধা , রাজনীতির ‘র’ এর সাথে যার কোন দিন কোন সম্ভব ছিল না তার কাছে পরাজয়ের কারণ আওয়ামী লীগকে খুঁজে বের করতে হবে।

সামনে আরো সিটি করপোরেশন নির্বাচন আছে। তারপর জাতীয় নির্বাচন। সরকারি দলের জন্য সরকারি লোক ও চাটুকারদের বাইরে থেকে পোষ্ট মর্টেম করা ছাড়া আর কোন পথ নাই। অন্যথায় ফল এমনই হবে।

Dip Azad, সাংবাদিক।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জাহাঙ্গীরের ৭০ বছরের বৃদ্ধা মাকে গুরুত্বই দেন নাই আজমতউল্লাহ

আপডেট সময় : ০২:২৫:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ মে ২০২৩

দুই মাস আগের ঘটনা। পেশাগত দায়িত্ব পালন করে গাজীপুর থেকে ফিরছি। সঙ্গী গাজীপুরের সন্তান খ্যাতিমান সাংবাদিক আশিস সৈকত। সিটি নির্বাচন নিয়ে আলাপ করছি। অত্যন্ত ঠান্ডা মাথার মানুষ আশিস সৈকত বললেন, আজমতউল্লাহ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হলে হেরে যাবে। তাহলে জিতবে কে?

জাহাঙ্গীর আলম নৌকার প্রার্থী হলে সহজেই জিতবে। আর যদি আজমতউল্লাহ ও জাহাঙ্গীর দুজনেই দাঁড়ায় এই নির্বাচনে আবার প্রশ্ন আমার। আশিস দার উত্তর, ফাইট হবে। জাহাঙ্গীরের জয়ের পাল্লা সম্ভাবনা আজমতউল্লাহ এর চেয়ে বেশি থাকবে।

আওয়ামী লীগের মতো দলের বিরুদ্ধে গিয়ে আজমতউল্লাহ এর মতো স্বচ্ছ মানুষকে জাহাঙ্গীর হারায় দেবে? বিস্ময় প্রকাশ করে ছুড়ে দিলাম প্রশ্ন।

কিছু উত্তর আশিস দার। আর কিছু পরে নিজের খোঁজ নিয়ে জানা।

এক,
জাহাঙ্গীর মেয়র হবার আগে টঙ্গীর বাইরে রাস্তা ঘাট ছিল না। পুরা সিটি জুড়েই এখন পাকা রাস্তা। জমির দাম বেড়ে গেছে। মানুষ লাভবান হচ্ছে।

দুই,
জাহাঙ্গীর চৌরাস্তাসহ বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি বন্ধ করেছিল। ট্রাফিক ব্যবস্থায় পুলিশের পাশাপাশি নিজস্ব লোক দিয়ে উন্নতি করেছিল।

তিন,
ছোট বেলা থেকে ছাত্রলীগ করা জাহাঙ্গীরের গাজীপুরে দলের ভেতর বিশ্বস্ত বড় কর্মী বাহিনী আছে। যাদের বিপদে আপদে সে পাশে থাকে।

চার,
জাহাঙ্গীর টাকা জমায় না, দলের জন্য, মানুষের জন্য খরচ করে।

পাচ,
বয়স তার কম হলে রাজনীতিতে হাত সে ভালোই পাকিয়েছে।

পাঁচ নাম্বার কারণটা দিয়ে শুরু করি ব্যাখা। জাহাঙ্গীর জানতো তার দলীয় নমিনেশন পাওয়ার আশা কম। আবার সে নিজেও প্রার্থী হলে প্রার্থিতা টিকে থাকা নিয়ে সংশয় রয়েছে। মানুষ এক্ষেত্রে সাধারণত বউকে সামনে আনে। জাহাঙ্গীর বউকে নয়,মাকে নিয়ে মাঠে নেমেছে। যারা জাহাঙ্গীরের মাকে গোনায় আনেন নাই,আমিও সেই দলের একজন। হাজারো ঝড় এলেও মা একচুলও সন্তানের পাশ ছেড়ে যাবেন না। বউ চলে গেছে। মাকে বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে বড় চাল দিয়েছেন জাহাঙ্গীর। এটাই তার নির্বাচনের বড় ও গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।

এক্ষেত্রে সে সাধারণ ভোটারদের আবেগকে কাজে লাগিয়েছেন। ৭০ বছরের বৃদ্ধা মা জয়ের এক বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছেন।
মাঠে যে রিপোর্টাররা ভোটের দিন দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, নারী ভোটের অধিকাংশ পেয়েছেন জায়েদা খাতুন।
ছোট বেলা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত জাহাঙ্গীরের গাজীপুরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগে অনুসারীর সংখ্যা কম নয়। ছাত্র সংসদের নেতা, ছয় বছর আওয়ামী লীগের মহানগর কমিটির সাধারণ সসম্পাদক। দল থেকে বহিষ্কার হলেও অনুসারীদের বড় অংশটি তার সাথেই আছে।

যার প্রমাণ এই বারের সিটি করপোরেশন নির্বাচন।

মাঠের রিপোর্ট বলছে, নৌকার অন্তত ২০ কাউন্সিলর প্রার্থী প্রকাশ্যে জাহাঙ্গীরের পক্ষে ছিলেন। অপ্রকাশ্যে আরো ১০/১২ জন কাজ করেছেন জাহাঙ্গীর ও তার মায়ের পক্ষে।

ভোটের দিন টক অব দ্য টাউন ছিল – ব্যাজ নৌকার, ভোট ঘড়ির।
এজেন্ট থাকা না থাকা নিয়ে কিন্তু জাহাঙ্গীর বা জায়েদা খাতুন কোন অভিযোগ করেন নাই। এক, ব্যাজ নৌকার, আর ভোট ঘড়ির। দুই, নির্বাচন কমিশনের সিসি ক্যামেরা। এই দুইকে তিনি এজেন্ট বানিয়েছিলেন।
দফায় দফায় অভিযোগ করে নির্বাচনকে কোনভাবেই বির্তকিত করার চেষ্টা করেন নাই জাহাঙ্গীর। আওয়ামী লীগকে বিব্রত করার পথে হাটেন নাই সাবেক এই নেতা। ফলে দলের একাংশের সমর্থন পেতে কোন বেগ হতে নাই তাকে।

জাহাঙ্গীরের মাকে গুরুত্ব দেন নাই আজমতউল্লাহ। ওভার কনফিডেন্ট ছিলেন নৌকার মাঝি। প্রার্থী হিসেবে তাকে শক্ত মনে করেন নাই তিনি। এটা একটা ভুল। এই চালটা ভালোই চেলেছেন জাহাঙ্গীর। জয়ের পথে ভালো কাজ করেছে এই কৌশল।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতির কথা বলেন অনেকে। আমি এর সাথে একমত নই। গাজীপুরের সিটি নির্বাচন স্বচ্ছ করার বিষয়ে সরকারের ভেতর কোন সংশয় ছিল না। ভিসা নীতির কোন সম্পর্ক নাই। কারণ গাজীপুরে নৌকা হারলে কোন ক্ষতি নাই সরকারের। হারলে সরকার বলবে, আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, তা আবারও প্রমাণিত। আর জাহাঙ্গীর বিএনপি জামায়াতের লোক নন। গাজীপুরের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ না করার সিদ্ধান্ত প্রথম থেকেই। ফলে ভিসা নীতির সাথে ভোটের সম্পর্ক আছে বলে আমি মনে করি না।

বিএনপির সমর্থকদের ভোট জায়েদা খাতুন পেয়েছেন এ বিষয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়। কিন্তু পুরো দলের শক্তি মাঠে নামিয়ে ৭০ বছরের বৃদ্ধা , রাজনীতির ‘র’ এর সাথে যার কোন দিন কোন সম্ভব ছিল না তার কাছে পরাজয়ের কারণ আওয়ামী লীগকে খুঁজে বের করতে হবে।

সামনে আরো সিটি করপোরেশন নির্বাচন আছে। তারপর জাতীয় নির্বাচন। সরকারি দলের জন্য সরকারি লোক ও চাটুকারদের বাইরে থেকে পোষ্ট মর্টেম করা ছাড়া আর কোন পথ নাই। অন্যথায় ফল এমনই হবে।

Dip Azad, সাংবাদিক।