ঢাকা ০২:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা আনিসুল হকের মুক্তি চেয়ে পোস্টার দিল্লিতে গৃহবন্দী শেখ হাসিনা? গ্যাস-বিদ্যুতে ভয়াবহ ভোগান্তির আশঙ্কা ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ মোদি-হাসিনা মাইনাস: ট্রাম্পের আস্থায় এখন ড. ইউনূস! মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসি গ্যাবার্ডের বাংলাদেশ নিয়ে ভাইরাল ভিডিওর আসল ঘটনা আমি ফিরব, আমাদের শহিদদের প্রতিশোধ নেব’: শেখ হাসিনা অপরাধী হাসিনাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপে ভারত ইন্টারপোলের জালে বেনজীর হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর দাবি জোরদার হচ্ছে ভারতে! এটুআই ছিল মিলেমিশে লুটপাটের প্রকল্প আওয়ামী লুটপাটে পঙ্গু ইডিসিএল বিদেশেও বিচার সম্ভব শেখ হাসিনার ‘দুঃখিত, আপা! এটাই শেষ!!’ : হাসিনার উদ্দেশ্য প্রেস সচিব জাতীয় সংসদ ভোটের পর পুলিশে পদকের মচ্ছব রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন প্রফেসর ইউনূস ও তার দাবার চাল। পদত্যাগ করছেন উপদেষ্টা নাহিদ, আসছে নতুন দল

নতুন বাংলাদেশে কেমন বিশ্ববিদ্যালয় চাই?

ড. ইঞ্জি. ইমরান খান
  • আপডেট সময় : ১২:১১:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪
  • / 148
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

১) সকল প্রকার দলীয় রাজনীতিমুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় চাই, যা শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সবার জন্য প্রযোজ্য।

২) শিক্ষার্থী-শিক্ষকবৃন্দ সর্বদা শিক্ষা ও গবেষণা নিয়ে ব্যস্ত থাকবে।

৩) প্রতিটি বিভাগে (টেকনিকাল) স্নাতক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের জন্য গবেষণা সরঞ্জাম সমৃদ্ধ ল্যাব থাকবে।

৪) বিভাগের ল্যাবের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিবছর বাজেট বরাদ্দ থাকবে। টেকনিক্যাল এবং নন- টেকনিক্যাল বিভাগের বার্ষিক বাজেট কখনো সমান হতে পারে না।

৫) শিক্ষকবৃন্দ নিয়ম অনুযায়ী ক্লাস টাইম মেইনটেইন করে ক্লাস নিবেন।

৬) শিক্ষকরা বিভিন্ন পদ-পদবী বা ক্ষমতা পাবার আশায় শিক্ষার্থীদের কে তাদের কু-রাজনীতিতে বা নোংরা-রাজনীতিতে (যা দলীয় রাজনীতি নয়) ব্যবহার করবে না।

৭) আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের সিট বরাদ্দের প্রাইওরিটি হবে এইরকমঃ স্নাতক ১ম বর্ষ  ২য় বর্ষ  ৩য় বর্ষ  ৪র্থ বর্ষ  স্নাতকোত্তর।

৮) শিক্ষার্থী কর্তৃক সংশ্লিষ্ট কোর্স শিক্ষক মূল্যায়ন নিশ্চিত করা।

৯) শিক্ষকদের জন্য থাকবে উচ্চতর আলাদা বেতন কাঠামো। যাতে করে শিক্ষকদের একটি মার্জিত জীবন যাপনের জন্য অন্য কোথাও পার্ট-টাইম চাকুরী (অনুমতি সাপেক্ষে) করতে না হয়।

১০) শিক্ষকদের প্রমোশন হবে যোগ্যতা নির্ভর, চাকুরীর বছরভিত্তিক নয়। যোগ্যতা নির্ভর বলতে বুঝায় উক্ত শিক্ষক এর কোয়ালিটি গবেষণা প্রকাশনার সংখ্যা, প্রাপ্ত গবেষণা প্রকল্প, আন্তর্জাতিক পুরষ্কার বা স্বীকৃতি ইত্যাদি।

১১) নতুন শিক্ষকদের নিয়োগ হবে তিন স্তরের ফিল্টারিং এর মাধ্যমে। ১ম স্তরে প্রাথমিক আবেদনপত্র সমূহ যাচাই-বাছাই করে প্লানিং কমিটি একটি শর্ট লিস্ট তৈরী করবে। ১ম স্তরের বাছাইয়ে প্রাধান্য থাকবে সিজিপিএ, গবেষণা প্রবন্ধের মান ও সংখ্যা, পূর্বে শিক্ষক বা গবেষক হিসাবে চাকুরীর অভিজ্ঞতা ইত্যাদি। ২য় স্তরে শর্ট লিস্টেড আবেদনকারীদের লিখিত পরীক্ষা হবে। এই ক্ষেত্রে PhD ডিগ্রীধারীদের ও Non-PhD ডিগ্রীধারীদের জন্য আলাদা-আলাদা পরীক্ষা হবে। উক্ত পরীক্ষার মধ্যে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে আবেদনকারীরা ডেমো ক্লাস পরিচালনা করবেন। এইখান থেকে প্লানিং কমিটি ২য় শর্ট লিস্ট তৈরী করবে। ৩য় স্তরে ভিসি মহোদয়সহ অন্যান্য এক্সপার্ট সদস্যের উপস্থিতিতে ভাইভা বোর্ড সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে শিক্ষক নিয়োগ হবে।

১২) উচ্চমানের জার্নালে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও শিক্ষকবৃন্দ কে প্রণোদনা বা পুরষ্কিত করা।

১৩) সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ দ্বারা আবেদন মূল্যায়ন করিয়ে যোগ্যতার ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ফান্ড বিতরণ করা।

১৪) যৌক্তিকভাবে শিক্ষকদের কোর্স লোড নির্ধারণ করা।

১৫) ক্লাসে শিক্ষার্থী-শিক্ষক অনুপাত যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করা।

১৬) বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে যোগ্যতা ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিষয় সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় নিয়ে দায়িত্ব দেয়া। কোন ক্রমেই দলীয় ও তেলবাজদের উক্ত পদ সমূহে পদায়ন না করা।

১৭) বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে যোগ্য শিক্ষক ও গবেষক নিয়োগ দেয়া।

১৮) ইন্টারন্যাশনাল শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

১৯) স্নাতক পর্যায়ে গবেষণাগার সমৃদ্ধ হওয়ার পরেই কেবল স্পেশালাইজড রিসার্স ল্যাব প্রতিষ্ঠার দিকে মনোযোগ দেয়া, অন্যথায় নয়। তবে বাইরের ফান্ডিং থাকলে যেকোন সময় স্পেশালাইজড রিসার্স ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে।

২০) নিয়মিত বিরতিতে অনুষদ ভিত্তিক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স আয়োজন করা। এর জন্য উন্নতমানের গেস্ট হাউজ থাকা বাঞ্ছনীয়।

২১) পাক্ষিক বা মাসিক অনুষদ ভিত্তিক সেমিনার আয়োজন করা।

২২) স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের জন্য পেইড রিসার্স এসিস্টান্টশীপ চালু করা।

২৩) সংস্কৃতি চর্চার জন্য থাকবে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন।

২৪) নিয়মিত বিরতীতে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধূলার আয়োজন করা।

২৫) ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবোরেশন স্থাপন করা। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথেও গবেষণা ও একাডেমিক কোলাবোরেশন স্থাপন করা।

২৬) স্নাতক বা স্নাতকোত্তর থিসিস বা প্রজেক্ট সম্পন্ন করণে বিশ্ববিদ্যালয় হতে ফান্ডিং করা।

আপাতত এই কটি বিষয় মনে আসল তাই লিখলাম। এর সাথে আরও পয়েন্ট যুক্ত করা যাবে। বিশ্বমানের হয়ে উঠুক আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ধন্যবাদ।

– ড. ইঞ্জি. ইমরান খান (যশোর, তারিখঃ ২৫-আগস্ট-২০২৪)
এসোসিয়েট প্রফেসর এবং বিভাগীয় প্রধান,
ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইন্জিনিয়ারিং বিভাগ।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নতুন বাংলাদেশে কেমন বিশ্ববিদ্যালয় চাই?

আপডেট সময় : ১২:১১:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪

 

১) সকল প্রকার দলীয় রাজনীতিমুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় চাই, যা শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সবার জন্য প্রযোজ্য।

২) শিক্ষার্থী-শিক্ষকবৃন্দ সর্বদা শিক্ষা ও গবেষণা নিয়ে ব্যস্ত থাকবে।

৩) প্রতিটি বিভাগে (টেকনিকাল) স্নাতক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের জন্য গবেষণা সরঞ্জাম সমৃদ্ধ ল্যাব থাকবে।

৪) বিভাগের ল্যাবের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিবছর বাজেট বরাদ্দ থাকবে। টেকনিক্যাল এবং নন- টেকনিক্যাল বিভাগের বার্ষিক বাজেট কখনো সমান হতে পারে না।

৫) শিক্ষকবৃন্দ নিয়ম অনুযায়ী ক্লাস টাইম মেইনটেইন করে ক্লাস নিবেন।

৬) শিক্ষকরা বিভিন্ন পদ-পদবী বা ক্ষমতা পাবার আশায় শিক্ষার্থীদের কে তাদের কু-রাজনীতিতে বা নোংরা-রাজনীতিতে (যা দলীয় রাজনীতি নয়) ব্যবহার করবে না।

৭) আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের সিট বরাদ্দের প্রাইওরিটি হবে এইরকমঃ স্নাতক ১ম বর্ষ  ২য় বর্ষ  ৩য় বর্ষ  ৪র্থ বর্ষ  স্নাতকোত্তর।

৮) শিক্ষার্থী কর্তৃক সংশ্লিষ্ট কোর্স শিক্ষক মূল্যায়ন নিশ্চিত করা।

৯) শিক্ষকদের জন্য থাকবে উচ্চতর আলাদা বেতন কাঠামো। যাতে করে শিক্ষকদের একটি মার্জিত জীবন যাপনের জন্য অন্য কোথাও পার্ট-টাইম চাকুরী (অনুমতি সাপেক্ষে) করতে না হয়।

১০) শিক্ষকদের প্রমোশন হবে যোগ্যতা নির্ভর, চাকুরীর বছরভিত্তিক নয়। যোগ্যতা নির্ভর বলতে বুঝায় উক্ত শিক্ষক এর কোয়ালিটি গবেষণা প্রকাশনার সংখ্যা, প্রাপ্ত গবেষণা প্রকল্প, আন্তর্জাতিক পুরষ্কার বা স্বীকৃতি ইত্যাদি।

১১) নতুন শিক্ষকদের নিয়োগ হবে তিন স্তরের ফিল্টারিং এর মাধ্যমে। ১ম স্তরে প্রাথমিক আবেদনপত্র সমূহ যাচাই-বাছাই করে প্লানিং কমিটি একটি শর্ট লিস্ট তৈরী করবে। ১ম স্তরের বাছাইয়ে প্রাধান্য থাকবে সিজিপিএ, গবেষণা প্রবন্ধের মান ও সংখ্যা, পূর্বে শিক্ষক বা গবেষক হিসাবে চাকুরীর অভিজ্ঞতা ইত্যাদি। ২য় স্তরে শর্ট লিস্টেড আবেদনকারীদের লিখিত পরীক্ষা হবে। এই ক্ষেত্রে PhD ডিগ্রীধারীদের ও Non-PhD ডিগ্রীধারীদের জন্য আলাদা-আলাদা পরীক্ষা হবে। উক্ত পরীক্ষার মধ্যে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে আবেদনকারীরা ডেমো ক্লাস পরিচালনা করবেন। এইখান থেকে প্লানিং কমিটি ২য় শর্ট লিস্ট তৈরী করবে। ৩য় স্তরে ভিসি মহোদয়সহ অন্যান্য এক্সপার্ট সদস্যের উপস্থিতিতে ভাইভা বোর্ড সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে শিক্ষক নিয়োগ হবে।

১২) উচ্চমানের জার্নালে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও শিক্ষকবৃন্দ কে প্রণোদনা বা পুরষ্কিত করা।

১৩) সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ দ্বারা আবেদন মূল্যায়ন করিয়ে যোগ্যতার ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ফান্ড বিতরণ করা।

১৪) যৌক্তিকভাবে শিক্ষকদের কোর্স লোড নির্ধারণ করা।

১৫) ক্লাসে শিক্ষার্থী-শিক্ষক অনুপাত যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করা।

১৬) বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে যোগ্যতা ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিষয় সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় নিয়ে দায়িত্ব দেয়া। কোন ক্রমেই দলীয় ও তেলবাজদের উক্ত পদ সমূহে পদায়ন না করা।

১৭) বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে যোগ্য শিক্ষক ও গবেষক নিয়োগ দেয়া।

১৮) ইন্টারন্যাশনাল শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

১৯) স্নাতক পর্যায়ে গবেষণাগার সমৃদ্ধ হওয়ার পরেই কেবল স্পেশালাইজড রিসার্স ল্যাব প্রতিষ্ঠার দিকে মনোযোগ দেয়া, অন্যথায় নয়। তবে বাইরের ফান্ডিং থাকলে যেকোন সময় স্পেশালাইজড রিসার্স ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে।

২০) নিয়মিত বিরতিতে অনুষদ ভিত্তিক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স আয়োজন করা। এর জন্য উন্নতমানের গেস্ট হাউজ থাকা বাঞ্ছনীয়।

২১) পাক্ষিক বা মাসিক অনুষদ ভিত্তিক সেমিনার আয়োজন করা।

২২) স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের জন্য পেইড রিসার্স এসিস্টান্টশীপ চালু করা।

২৩) সংস্কৃতি চর্চার জন্য থাকবে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন।

২৪) নিয়মিত বিরতীতে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধূলার আয়োজন করা।

২৫) ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবোরেশন স্থাপন করা। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথেও গবেষণা ও একাডেমিক কোলাবোরেশন স্থাপন করা।

২৬) স্নাতক বা স্নাতকোত্তর থিসিস বা প্রজেক্ট সম্পন্ন করণে বিশ্ববিদ্যালয় হতে ফান্ডিং করা।

আপাতত এই কটি বিষয় মনে আসল তাই লিখলাম। এর সাথে আরও পয়েন্ট যুক্ত করা যাবে। বিশ্বমানের হয়ে উঠুক আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ধন্যবাদ।

– ড. ইঞ্জি. ইমরান খান (যশোর, তারিখঃ ২৫-আগস্ট-২০২৪)
এসোসিয়েট প্রফেসর এবং বিভাগীয় প্রধান,
ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইন্জিনিয়ারিং বিভাগ।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।