সাভারের আশুলিয়ায় মহসড়কের পাশে ফুটপাতের দোকান থেকে চাঁদাবাজির সময় হাতে নাতে মাসদু ও দুলাল নামে দুইজনকে আটক করেছে র্যাব-৪ । তাদের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেছেন এক ভুক্তভোগী দোকানি। সেই মামলা তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
শনিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে গ্রেপ্তার দুইজনকে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব। পরে তাদের থানা থেকে প্রিজন ভ্যানে করে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এরআগে শুক্রবার রাতে তাদের আটক করে র্যাব। এছাড়া তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির প্রায় ৬ হাজার টাকা জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুইজন হলো- কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর থানার শীধলা গ্রামের মৃত হোসেন আলীর ছেলে মাসুদ রানা (৪২) ও অপরজন লক্ষ্মীপুর জেলার কমলনগর থানার তোরাবগঞ্জের গ্রামের তোরব আলীর ছেলে দুলাল (৪০)। বর্তমানে তারা আশুলিয়ার নবীনগর এলাকার আশেপাশে বসবাস করে। এই মামলায় ইকবাল হোসেন রতন ও সজীব নামে আরো দুই পলাতক রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী চটপটি দোকানি মাইন উদ্দিন খোকন নামে এক ব্যক্তি সাভারের আশুলিয়ার নবীনগরে স্মৃতিসৌধের সামনে ফুটওভার ব্রিজের নিচে চটপটি বিক্রির সময় অভিযুক্ত ব্যক্তিরা প্রতিদিন ১০০ টাকা করে তোলে। এখানে বেশ কয়েকটি দোকান থেকে এভাবেই টাকা নিচ্ছে। না দিলে মারধর করে দোকান উঠিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়। গত ১৩ জানুয়ারি সন্ধ্যায় জোর করে টাকা নিতে চাইলে টহলরত র্যাব সদস্যদের অবহিত করি। পরে তারা দুইজনকে হাতে নাতে গ্রেপ্তার করে। আরো দুইজন পালিয়ে যায়।
আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোমেনুল ইসলাম বলেন, ফুটপাতে চাঁদাবাজির মামলা দুইজন গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকীদের গ্রেপ্তার চেষ্টা চলছে।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো । বিডিসারাদিন২৪'এ প্রকাশিত নারীকন্ঠ,মতামত লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত বিডিসারাদিন২৪ 'র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় বিডিসারাদিন২৪ কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। বিডিসারাদিন২৪ 'তে প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।