ঢাকা ১২:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ২৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
সেনাবাহিনীতে দুই নতুন লেফটেন্যান্ট জেনারেল, ডিজিএফআইয়ে নতুন মহাপরিচালক স্ত্রীসহ লন্ডনে ঘুরছেন পাপন, কাটাচ্ছেন রোমান্টিক মুহূর্ত বাতিল হতে পারে হাওরের উড়াল সড়ক প্রকল্প চীনের সঙ্গে সামরিক যোগাযোগ বাড়াতে চায় সরকার: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির হাতবদল হয়ে পরিবহনে এখন বিএনপির দুই সাইফুলের চাঁদাবাজি সাগর-রুনি হত্যায় বিগত সরকারের প্রভাবশালী অনেকে জড়িত মেট্রো স্টেশনে একক যাত্রার টিকিট সংকট, কারণ কী? দেশের ৩০% মানুষ প্রয়োজনের চেয়ে কম খাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা অনুদান নিয়েও সিনেমা বানাননি শাকিব খান কারাগার থেকে বেরিয়েই প্রকাশ্য তৎপরতায় শীর্ষ সন্ত্রাসীরা অন্তর্বর্তী সরকারের বাণিজ্য উপদেষ্টা হচ্ছেন সোলায়মান চৌধুরী উপদেষ্টা হতে চান সারজিস, নাকি ইউনূসের সরকারকে নামাতে চাচ্ছেন? উপদেষ্টা পরিষদের আকার বাড়ছে রাষ্ট্রপতির সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার ‘ইচ্ছাপূরণ’ নাগরিকের ৩৬৫ দিন নিরাপত্তার দায়িত্ব আমাদের : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ৯২ কোটি টাকার ভবনে নেই ছাদ, নেই সিঁড়ি তাবাসসুম ঊর্মির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও মানহানির মামলা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়েছেন বিতর্কিত সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি? বৃহস্পতিবার সাধারণ ছুটির প্রজ্ঞাপন, ৪ দিনের ছুটিতে দেশ

প্লাস্টিকের বোতলগুলোতে জল রাখা কী ভালো?

বিডি সারাদিন২৪ নিউজ
  • আপডেট সময় : ০১:৩৭:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২ ২৩ বার পড়া হয়েছে
আজকের সারাদিনের সর্বশেষ নিউজ পেতে ক্লিক করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
 ইদানীং সঙ্গে বোতলবন্দি জল বহনের যুগ। আমরা ইদানীং বাইরে বেরোলেই সঙ্গে জল বহন করি। বাইরের খোলা জল খেলে সংক্রমণ হতে পারে বা শরীরে কোনও অসুবিধা হতে পারে এই ভেবে। কিন্তু আমরা অধিকাংশ সময়েই প্লাস্টিক বোতলেই জল বহন করি। তখন আমরা ভেবেও দেখি না, প্লাস্টিকের বোতলে নিশ্চিন্ত হয়ে যে জল আমরা বহন করি, তা সত্যিই কতটা নিরাপদ। ভেবে দেখি না, নামকরা কোম্পানির যে বোতলবন্দি জল আমরা বহন করছি, সেটাই-বা কতটা নিরাপদ। প্লাস্টিকের বোতলে জল খাচ্ছেন, বোতলের এক্সপায়ারি ডেট জানেন তো?

কেন নিরাপদ নয়? অনেক কারণ থাকে। প্রথমত, আমরা কি জানি, প্লাস্টিকের বোতলেরও এক্সপায়ারি ডেট থাকে? যদিও এই ‘ডেট’ অনেক সময়েই বিভ্রমকারী। বোতলের গায়ে যে তারিখ লেখা থাকে, তা অনেক সময়েই সঠিত তথ্য দেয় না।

 

মনে করা হয়, বেশির ভাগ পানীয় জলই ৬ মাস নিরাপদ। কোনও ‘কুল ও ডার্ক প্লেসে’ জল রাখলে তা পানযোগ্য় থাকে। আসলে জল কখনও এত তাড়াতাড়ি নষ্ট হয় না। তবে সেটা নির্ভর করে, জলটা কোন ধরনের পাত্রে সঞ্চিত তার উপর। যদি প্লাস্টিক বোতলে জল রাখা থাকে, তবে তা নিয়ে চিন্তা করা উচিত। মোটামুটি মনে করা হয়, জল দু’বছর ভালো থাকে।

‘প্যাকেজড বটল’ সূর্যালোকে রাখতে নেই। তা হলে তাতে রাখা জল অপেয় হয়ে যায়।

কেন হয়?

আসলে প্লাস্টিক বোতলে যে পলিথিন টেরেফথালেট (পেট) থাকে তা সেই বোতলে রাখা জলে মিশতে শুরু করে। এর ফলে জলের স্বাদেও বদল আসে, জলের গুণও নষ্ট হয়। এক্সপায়ারি ডেট পেরনো বোতলের জল খেতে কী ক্ষতি হয়? এই জল খেলে প্রজননগত সমস্যা হয়, স্নায়ুগত সমস্যা দেখা দেয়, শরীরের রোগপ্রতিরোধ শক্তিও কমে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

প্লাস্টিকের বোতলগুলোতে জল রাখা কী ভালো?

আপডেট সময় : ০১:৩৭:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২
 ইদানীং সঙ্গে বোতলবন্দি জল বহনের যুগ। আমরা ইদানীং বাইরে বেরোলেই সঙ্গে জল বহন করি। বাইরের খোলা জল খেলে সংক্রমণ হতে পারে বা শরীরে কোনও অসুবিধা হতে পারে এই ভেবে। কিন্তু আমরা অধিকাংশ সময়েই প্লাস্টিক বোতলেই জল বহন করি। তখন আমরা ভেবেও দেখি না, প্লাস্টিকের বোতলে নিশ্চিন্ত হয়ে যে জল আমরা বহন করি, তা সত্যিই কতটা নিরাপদ। ভেবে দেখি না, নামকরা কোম্পানির যে বোতলবন্দি জল আমরা বহন করছি, সেটাই-বা কতটা নিরাপদ। প্লাস্টিকের বোতলে জল খাচ্ছেন, বোতলের এক্সপায়ারি ডেট জানেন তো?

কেন নিরাপদ নয়? অনেক কারণ থাকে। প্রথমত, আমরা কি জানি, প্লাস্টিকের বোতলেরও এক্সপায়ারি ডেট থাকে? যদিও এই ‘ডেট’ অনেক সময়েই বিভ্রমকারী। বোতলের গায়ে যে তারিখ লেখা থাকে, তা অনেক সময়েই সঠিত তথ্য দেয় না।

 

মনে করা হয়, বেশির ভাগ পানীয় জলই ৬ মাস নিরাপদ। কোনও ‘কুল ও ডার্ক প্লেসে’ জল রাখলে তা পানযোগ্য় থাকে। আসলে জল কখনও এত তাড়াতাড়ি নষ্ট হয় না। তবে সেটা নির্ভর করে, জলটা কোন ধরনের পাত্রে সঞ্চিত তার উপর। যদি প্লাস্টিক বোতলে জল রাখা থাকে, তবে তা নিয়ে চিন্তা করা উচিত। মোটামুটি মনে করা হয়, জল দু’বছর ভালো থাকে।

‘প্যাকেজড বটল’ সূর্যালোকে রাখতে নেই। তা হলে তাতে রাখা জল অপেয় হয়ে যায়।

কেন হয়?

আসলে প্লাস্টিক বোতলে যে পলিথিন টেরেফথালেট (পেট) থাকে তা সেই বোতলে রাখা জলে মিশতে শুরু করে। এর ফলে জলের স্বাদেও বদল আসে, জলের গুণও নষ্ট হয়। এক্সপায়ারি ডেট পেরনো বোতলের জল খেতে কী ক্ষতি হয়? এই জল খেলে প্রজননগত সমস্যা হয়, স্নায়ুগত সমস্যা দেখা দেয়, শরীরের রোগপ্রতিরোধ শক্তিও কমে।